কৃষি আবহাওয়া তথ্য পদ্ধতি উন্নতকরণ প্রকল্প
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর
জাতীয় বুলেটিন
তারিখ: ১৩ মার্চ ২0২৪
১৩ মার্চ ২০২৪ (বুধবার)
সময়কালঃ ১৩.০৩.২০২৪ - ১৭.০৩.২০২৪
দেশের বিভিন্ন এলাকার আবহাওয়া পরিস্থিতি
গত ২৪ ঘন্টায় বৃষ্টিপাতের পরিমান (১৩ মার্চ ২০২৪, সকাল ০৬ টা পর্যন্ত ) এবং ১২ মার্চ ২০২৪ এ সর্বোচ্চ তাপমাত্রা, ১৩ মার্চ ২০২৪ এ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নিচে দেওয়া হলো:
সপ্তাহের শেষে (১২ মার্চ ২০২৪ পর্যন্ত) আবহাওয়া প্যারামিটারের স্থানিক বন্টন
NOAA/VIIRS BLENDED NDVI composite for the week. No. 10 (03.03.2024 to 09.03.2024) over Agricultural regions of Bangladesh
NOAA/ AVHRR BLENDED VCI composite for the week No. 10 (03.03.2024 to 09.03.2024) over Agricultural regions of Bangladesh
NOAA/ AVHRR BLENDED TCI composite for the week No. 10 (03.03.2024 to 09.03.2024) over Agricultural regions of Bangladesh
NOAA/ AVHRR BLENDED VHI composite for the week No. 10 (03.03.2024 to 09.03.2024) over Agricultural regions of Bangladesh
মূখ্য কৃষি আবহাওয়া পরামর্শ
মধ্য মেয়াদি পূর্বাভাস অনুযায়ী, নিম্নলিখিত কৃষি আবহাওয়া পরামর্শ প্রদান করা হলো:
খুলনা অঞ্চল (জেলাসমূহ: বাগেরহাট, খুলনা, নড়াইল এবং সাতক্ষীরা)
ধান বোরো
পর্যায়:কুশি গজানো
চারা রোপণের ২০-২৫ দিন পর বিঘাপ্রতি ১৩ কেজি ইউরিয়া উপরিপ্রয়োগ করুন।
জমির পানির স্তর ৫-৭ সেমি বজায় রাখুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে কান্ড ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। প্রতিকারের জন্য একরে ৪০টি ফেরোমন ফাঁদ বসানোর পরামর্শ দেওয়া হলো।
বিদ্যমান আবহাওয়া পরিস্থিতে যে সমস্ত টমেটো ও বেগুন ক্ষেত ফল ধরা পর্যায়ে আছে সে সমস্ত ক্ষেতে ব্লাইট রোগের আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য এন্টিব্যাক ১০ এসপি (স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৯%+ টেট্রাসাইক্লিন হাইড্রোক্লোরাইড ১%) @০.৫ গ্রাম/লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
এ সময় নারিকেলে কালো মাথার শুঁয়োপোকার উপদ্রব হতে পারে। কালো মাথার শুঁয়োপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ম্যালাথিয়ন ৫০ ইসি @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পাতার উভয় পাশে স্প্রে করুন।
কলার জমিতে আর্দ্রতা সংরক্ষণের জন্য নারিকেলের ছোবড়ার কম্পোস্ট প্রয়োগ করা যেতে পারে।
বিরাজমান আবহাওয়া লেবু জাতীয় ফসলে ক্যাংকার রোগের জন্য অনুকূল। এই রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য, স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৫০০-১০০০ পিপিএম বা ফাইটোমাইসিন ২৫০০ পিপিএম বা কপার অক্সিক্লোরাইড ০.২% ১৫ দিন অন্তর স্প্রে করা যেতে পারে।
আমের গুটি ঝরে পড়া রোধে গ্রোথ রেগুলেটর যেমন, প্লানোফিক্স/লিটোস/ক্যালবোর প্রতি লিটার পানিতে ২.০ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে আমে ফুল আসতে দেরি হলে ফুল আসা তরান্বিত করার জন্য পটাসিয়াম নাইট্রেট ১০ গ্রাম এবং ইউরিয়া ৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
ছাগল ও ভেড়াকে পিপিআর রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
মশার প্রকোপ থেকে গবাদি পশুকে রক্ষা করুন। মশারি অথবা মাটির পাত্রে সাবধানতার সাথে কয়েল ব্যবহার করুন।
চর্মরোগ দেখা দিলে দ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা নিন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসের জন্য ডাকপ্লেগ রোগের টিকা প্রদানের ব্যবস্থা করুন।
মুরগীর রানীক্ষেত ও কলেরা রোগের টিকা প্রদান করুন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিষ্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
পুকুরের প্রস্তুতির জন্য শতাংশে ১ কিলোগ্রাম চুন প্রয়োগ করুন।
চুন প্রয়োগের ৩/৪ দিন পর সার প্রয়োগ করুন।
প্রয়োজন হলে প্রতি শতাংশে- ৪০-৫০ গ্রাম এমওপি সার প্রয়োগ করা যেতে পারে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী সঠিক সংখ্যা ও আকারের মাছের পোনা মজুদ করুন।
বড় আকারের পোনা মজুদ করলে বেশি ফলন পাওয়া যায়।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ১৫০-২০০ গ্রাম, টিএসপি ৭৫-১০০ গ্রাম প্রয়োগ করুন।
রাঙ্গামাটি অঞ্চল (জেলাসমূহ: বান্দরবান, খাগড়াছড়ি এবং রাঙ্গামাটি)
ধান আউশ
পর্যায়:বীজতলা
আউশ ধানের বীজতলা তৈরির ব্যবস্থা নিন| উঁচু জায়গায় বীজতলা তৈরি করুন এবং জমি থেকে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখুন। সমবায়ভিত্তিক বীজতলা করা যেতে পারে।
পাখি যাতে বীজতলার বীজ নষ্ট করতে না পারে সেজন্য নিবিড় পর্যবেক্ষণ করতে হবে। চারা গজানোর ৪-৫ দিন পর বেডের উপর ২-৩ সেমি পানি রাখুন যাতে আগাছা এবং পাখির আক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
বীজতলার চারা হলুদ হয়ে গেলে প্রতি শতকে ২৮৩ গ্রাম হারে ইউরিয়া সার প্রয়োগ করুন। ইউরিয়া প্রয়োগে সমাধান না হলে প্রতি শতকে ৪০০ গ্রাম জিপসাম প্রয়োগ করুন।
ধান বোরো
পর্যায়:দানা জমাট বাঁধা
প্রতি ২ সারি পর পর গাছগুলো নাড়াতে হবে যাতে সূর্যের আলো সারির মধ্যে সঠিকভাবে যেতে পারে।
জমির পানির স্তর ২-৫ সেমি বজায় রাখুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে কান্ড ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। প্রতিকারের জন্য একরে ৪০টি ফেরোমন ফাঁদ বসানোর পরামর্শ দেওয়া হলো।
বিদ্যমান আবহাওয়া পরিস্থিতে যে সমস্ত টমেটো ও বেগুন ক্ষেত ফল ধরা পর্যায়ে আছে সে সমস্ত ক্ষেতে ব্লাইট রোগের আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য এন্টিব্যাক ১০ এসপি (স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৯%+ টেট্রাসাইক্লিন হাইড্রোক্লোরাইড ১%) @০.৫ গ্রাম/লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
এ সময় নারিকেলে কালো মাথার শুঁয়োপোকার উপদ্রব হতে পারে। কালো মাথার শুঁয়োপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ম্যালাথিয়ন ৫০ ইসি @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পাতার উভয় পাশে স্প্রে করুন।
কলার জমিতে আর্দ্রতা সংরক্ষণের জন্য নারিকেলের ছোবড়ার কম্পোস্ট প্রয়োগ করা যেতে পারে।
বিরাজমান আবহাওয়া লেবু জাতীয় ফসলে ক্যাংকার রোগের জন্য অনুকূল। এই রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য, স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৫০০-১০০০ পিপিএম বা ফাইটোমাইসিন ২৫০০ পিপিএম বা কপার অক্সিক্লোরাইড ০.২% ১৫ দিন অন্তর স্প্রে করা যেতে পারে।
আমের গুটি ঝরে পড়া রোধে গ্রোথ রেগুলেটর যেমন, প্লানোফিক্স/লিটোস/ক্যালবোর প্রতি লিটার পানিতে ২.০ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে আমে ফুল আসতে দেরি হলে ফুল আসা তরান্বিত করার জন্য পটাসিয়াম নাইট্রেট ১০ গ্রাম এবং ইউরিয়া ৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
ছাগল ও ভেড়াকে পিপিআর রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
মশার প্রকোপ থেকে গবাদি পশুকে রক্ষা করুন। মশারি অথবা মাটির পাত্রে সাবধানতার সাথে কয়েল ব্যবহার করুন।
চর্মরোগ দেখা দিলে দ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা নিন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসের জন্য ডাকপ্লেগ রোগের টিকা প্রদানের ব্যবস্থা করুন।
মুরগীর রানীক্ষেত ও কলেরা রোগের টিকা প্রদান করুন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিষ্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
পুকুরের প্রস্তুতির জন্য শতাংশে ১ কিলোগ্রাম চুন প্রয়োগ করুন।
চুন প্রয়োগের ৩/৪ দিন পর সার প্রয়োগ করুন।
প্রয়োজন হলে প্রতি শতাংশে- ৪০-৫০ গ্রাম এমওপি সার প্রয়োগ করা যেতে পারে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী সঠিক সংখ্যা ও আকারের মাছের পোনা মজুদ করুন।
বড় আকারের পোনা মজুদ করলে বেশি ফলন পাওয়া যায়।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ১৫০-২০০ গ্রাম, টিএসপি ৭৫-১০০ গ্রাম প্রয়োগ করুন।
বরিশাল অঞ্চল (জেলাসমূহ: বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, ঝালকাঠি, পটুয়াখালী এবং পিরোজপুর)
পাট
পর্যায়:চারা
মাটির আর্দ্রতা ধরে রাখার জন্য মালচিং এর ব্যবস্থা করুন।
ধান আউশ
পর্যায়:বীজতলা
আউশ ধানের বীজতলা তৈরির ব্যবস্থা নিন| উঁচু জায়গায় বীজতলা তৈরি করুন এবং জমি থেকে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখুন। সমবায়ভিত্তিক বীজতলা করা যেতে পারে।
পাখি যাতে বীজতলার বীজ নষ্ট করতে না পারে সেজন্য নিবিড় পর্যবেক্ষণ করতে হবে। চারা গজানোর ৪-৫ দিন পর বেডের উপর ২-৩ সেমি পানি রাখুন যাতে আগাছা এবং পাখির আক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
বীজতলার চারা হলুদ হয়ে গেলে প্রতি শতকে ২৮৩ গ্রাম হারে ইউরিয়া সার প্রয়োগ করুন। ইউরিয়া প্রয়োগে সমাধান না হলে প্রতি শতকে ৪০০ গ্রাম জিপসাম প্রয়োগ করুন।
ধান বোরো
পর্যায়:দানা জমাট বাঁধা
প্রতি ২ সারি পর পর গাছগুলো নাড়াতে হবে যাতে সূর্যের আলো সারির মধ্যে সঠিকভাবে যেতে পারে।
জমির পানির স্তর ২-৫ সেমি বজায় রাখুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে কান্ড ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। প্রতিকারের জন্য একরে ৪০টি ফেরোমন ফাঁদ বসানোর পরামর্শ দেওয়া হলো।
বিদ্যমান আবহাওয়া পরিস্থিতে যে সমস্ত টমেটো ও বেগুন ক্ষেত ফল ধরা পর্যায়ে আছে সে সমস্ত ক্ষেতে ব্লাইট রোগের আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য এন্টিব্যাক ১০ এসপি (স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৯%+ টেট্রাসাইক্লিন হাইড্রোক্লোরাইড ১%) @০.৫ গ্রাম/লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
এ সময় নারিকেলে কালো মাথার শুঁয়োপোকার উপদ্রব হতে পারে। কালো মাথার শুঁয়োপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ম্যালাথিয়ন ৫০ ইসি @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পাতার উভয় পাশে স্প্রে করুন।
কলার জমিতে আর্দ্রতা সংরক্ষণের জন্য নারিকেলের ছোবড়ার কম্পোস্ট প্রয়োগ করা যেতে পারে।
বিরাজমান আবহাওয়া লেবু জাতীয় ফসলে ক্যাংকার রোগের জন্য অনুকূল। এই রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য, স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৫০০-১০০০ পিপিএম বা ফাইটোমাইসিন ২৫০০ পিপিএম বা কপার অক্সিক্লোরাইড ০.২% ১৫ দিন অন্তর স্প্রে করা যেতে পারে।
আমের গুটি ঝরে পড়া রোধে গ্রোথ রেগুলেটর যেমন, প্লানোফিক্স/লিটোস/ক্যালবোর প্রতি লিটার পানিতে ২.০ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে আমে ফুল আসতে দেরি হলে ফুল আসা তরান্বিত করার জন্য পটাসিয়াম নাইট্রেট ১০ গ্রাম এবং ইউরিয়া ৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
ছাগল ও ভেড়াকে পিপিআর রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
মশার প্রকোপ থেকে গবাদি পশুকে রক্ষা করুন। মশারি অথবা মাটির পাত্রে সাবধানতার সাথে কয়েল ব্যবহার করুন।
চর্মরোগ দেখা দিলে দ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা নিন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসের জন্য ডাকপ্লেগ রোগের টিকা প্রদানের ব্যবস্থা করুন।
মুরগীর রানীক্ষেত ও কলেরা রোগের টিকা প্রদান করুন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিষ্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
পুকুরের প্রস্তুতির জন্য শতাংশে ১ কিলোগ্রাম চুন প্রয়োগ করুন।
চুন প্রয়োগের ৩/৪ দিন পর সার প্রয়োগ করুন।
প্রয়োজন হলে প্রতি শতাংশে- ৪০-৫০ গ্রাম এমওপি সার প্রয়োগ করা যেতে পারে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী সঠিক সংখ্যা ও আকারের মাছের পোনা মজুদ করুন।
বড় আকারের পোনা মজুদ করলে বেশি ফলন পাওয়া যায়।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ১৫০-২০০ গ্রাম, টিএসপি ৭৫-১০০ গ্রাম প্রয়োগ করুন।
বগুড়া অঞ্চল (জেলাসমূহ: বগুড়া, জয়পুরহাট, পাবনা এবং সিরাজগঞ্জ)
পাট
পর্যায়:চারা
মাটির আর্দ্রতা ধরে রাখার জন্য মালচিং এর ব্যবস্থা করুন।
ধান বোরো
পর্যায়:কুশি গজানো
চারা রোপণের ২০-২৫ দিন পর বিঘাপ্রতি ১৩ কেজি ইউরিয়া উপরিপ্রয়োগ করুন।
জমির পানির স্তর ৫-৭ সেমি বজায় রাখুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে কান্ড ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। প্রতিকারের জন্য একরে ৪০টি ফেরোমন ফাঁদ বসানোর পরামর্শ দেওয়া হলো।
বিদ্যমান আবহাওয়া পরিস্থিতে যে সমস্ত টমেটো ও বেগুন ক্ষেত ফল ধরা পর্যায়ে আছে সে সমস্ত ক্ষেতে ব্লাইট রোগের আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য এন্টিব্যাক ১০ এসপি (স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৯%+ টেট্রাসাইক্লিন হাইড্রোক্লোরাইড ১%) @০.৫ গ্রাম/লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
এ সময় নারিকেলে কালো মাথার শুঁয়োপোকার উপদ্রব হতে পারে। কালো মাথার শুঁয়োপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ম্যালাথিয়ন ৫০ ইসি @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পাতার উভয় পাশে স্প্রে করুন।
কলার জমিতে আর্দ্রতা সংরক্ষণের জন্য নারিকেলের ছোবড়ার কম্পোস্ট প্রয়োগ করা যেতে পারে।
বিরাজমান আবহাওয়া লেবু জাতীয় ফসলে ক্যাংকার রোগের জন্য অনুকূল। এই রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য, স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৫০০-১০০০ পিপিএম বা ফাইটোমাইসিন ২৫০০ পিপিএম বা কপার অক্সিক্লোরাইড ০.২% ১৫ দিন অন্তর স্প্রে করা যেতে পারে।
আমের গুটি ঝরে পড়া রোধে গ্রোথ রেগুলেটর যেমন, প্লানোফিক্স/লিটোস/ক্যালবোর প্রতি লিটার পানিতে ২.০ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে আমে ফুল আসতে দেরি হলে ফুল আসা তরান্বিত করার জন্য পটাসিয়াম নাইট্রেট ১০ গ্রাম এবং ইউরিয়া ৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
ছাগল ও ভেড়াকে পিপিআর রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
মশার প্রকোপ থেকে গবাদি পশুকে রক্ষা করুন। মশারি অথবা মাটির পাত্রে সাবধানতার সাথে কয়েল ব্যবহার করুন।
চর্মরোগ দেখা দিলে দ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা নিন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসের জন্য ডাকপ্লেগ রোগের টিকা প্রদানের ব্যবস্থা করুন।
মুরগীর রানীক্ষেত ও কলেরা রোগের টিকা প্রদান করুন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিষ্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
পুকুরের প্রস্তুতির জন্য শতাংশে ১ কিলোগ্রাম চুন প্রয়োগ করুন।
চুন প্রয়োগের ৩/৪ দিন পর সার প্রয়োগ করুন।
প্রয়োজন হলে প্রতি শতাংশে- ৪০-৫০ গ্রাম এমওপি সার প্রয়োগ করা যেতে পারে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী সঠিক সংখ্যা ও আকারের মাছের পোনা মজুদ করুন।
বড় আকারের পোনা মজুদ করলে বেশি ফলন পাওয়া যায়।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ১৫০-২০০ গ্রাম, টিএসপি ৭৫-১০০ গ্রাম প্রয়োগ করুন।
কুমিল্লা অঞ্চল (জেলাসমূহ: ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চাঁদপুর এবং কুমিল্লা)
পাট
পর্যায়:চারা
মাটির আর্দ্রতা ধরে রাখার জন্য মালচিং এর ব্যবস্থা করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে কান্ড ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। প্রতিকারের জন্য একরে ৪০টি ফেরোমন ফাঁদ বসানোর পরামর্শ দেওয়া হলো।
বিদ্যমান আবহাওয়া পরিস্থিতে যে সমস্ত টমেটো ও বেগুন ক্ষেত ফল ধরা পর্যায়ে আছে সে সমস্ত ক্ষেতে ব্লাইট রোগের আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য এন্টিব্যাক ১০ এসপি (স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৯%+ টেট্রাসাইক্লিন হাইড্রোক্লোরাইড ১%) @০.৫ গ্রাম/লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
এ সময় নারিকেলে কালো মাথার শুঁয়োপোকার উপদ্রব হতে পারে। কালো মাথার শুঁয়োপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ম্যালাথিয়ন ৫০ ইসি @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পাতার উভয় পাশে স্প্রে করুন।
কলার জমিতে আর্দ্রতা সংরক্ষণের জন্য নারিকেলের ছোবড়ার কম্পোস্ট প্রয়োগ করা যেতে পারে।
বিরাজমান আবহাওয়া লেবু জাতীয় ফসলে ক্যাংকার রোগের জন্য অনুকূল। এই রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য, স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৫০০-১০০০ পিপিএম বা ফাইটোমাইসিন ২৫০০ পিপিএম বা কপার অক্সিক্লোরাইড ০.২% ১৫ দিন অন্তর স্প্রে করা যেতে পারে।
আমের গুটি ঝরে পড়া রোধে গ্রোথ রেগুলেটর যেমন, প্লানোফিক্স/লিটোস/ক্যালবোর প্রতি লিটার পানিতে ২.০ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে আমে ফুল আসতে দেরি হলে ফুল আসা তরান্বিত করার জন্য পটাসিয়াম নাইট্রেট ১০ গ্রাম এবং ইউরিয়া ৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
ছাগল ও ভেড়াকে পিপিআর রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
মশার প্রকোপ থেকে গবাদি পশুকে রক্ষা করুন। মশারি অথবা মাটির পাত্রে সাবধানতার সাথে কয়েল ব্যবহার করুন।
চর্মরোগ দেখা দিলে দ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা নিন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসের জন্য ডাকপ্লেগ রোগের টিকা প্রদানের ব্যবস্থা করুন।
মুরগীর রানীক্ষেত ও কলেরা রোগের টিকা প্রদান করুন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিষ্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
পুকুরের প্রস্তুতির জন্য শতাংশে ১ কিলোগ্রাম চুন প্রয়োগ করুন।
চুন প্রয়োগের ৩/৪ দিন পর সার প্রয়োগ করুন।
প্রয়োজন হলে প্রতি শতাংশে- ৪০-৫০ গ্রাম এমওপি সার প্রয়োগ করা যেতে পারে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী সঠিক সংখ্যা ও আকারের মাছের পোনা মজুদ করুন।
বড় আকারের পোনা মজুদ করলে বেশি ফলন পাওয়া যায়।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ১৫০-২০০ গ্রাম, টিএসপি ৭৫-১০০ গ্রাম প্রয়োগ করুন।
রাজশাহী অঞ্চল (জেলাসমূহ: চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ, নাটোর এবং রাজশাহী)
পাট
পর্যায়:অংকুরোদগম থেকে চারা গজানো
বর্তমান আবহাওয়া বীজ বপনের জন্য অনুকূল। পাট বীজ বপন করুন।
শেষ চাষের সময় পাটের জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮০-১০০কেজি ইউরিয়া, ২৫-৫০ কেজি টিএসপি, ৩০-৬০ কেজি এমওপি, ৪৫-৯৫ কেজি জিপসাম এবং ১১ কেজি জিংক সালফেট সার ব্যাসাল ডোজ হিসাবে প্রয়োগ করুন।
ধান বোরো
পর্যায়:শীষ বের হওয়া
প্রতি ২ সারি পর পর গাছগুলো নাড়িয়ে দিন যাতে সারির মধ্যে সঠিকভাবে সূর্যের আলো যেতে পারে।
চারার বয়স ৯০-১১০ দিন হলে ইউরিয়া ও পটাশ সার শেষ উপরি প্রয়োগ করুন।
জমির পানির স্তর ২-৫ সেমি বজায় রাখুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে খোল পচা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। নাটিভো ৭৫ ডব্লিউজি/ট্টপার/এমিস্টার টপ ৩২৫ এসপি/হেক্সাকোনাজল ১ মিলি./লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে কান্ড ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। প্রতিকারের জন্য একরে ৪০টি ফেরোমন ফাঁদ বসানোর পরামর্শ দেওয়া হলো।
বিদ্যমান আবহাওয়া পরিস্থিতে যে সমস্ত টমেটো ও বেগুন ক্ষেত ফল ধরা পর্যায়ে আছে সে সমস্ত ক্ষেতে ব্লাইট রোগের আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য এন্টিব্যাক ১০ এসপি (স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৯%+ টেট্রাসাইক্লিন হাইড্রোক্লোরাইড ১%) @০.৫ গ্রাম/লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে, সবজি ফসলে শোষক পোকার আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। এই পোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ম্যালাথিয়ন ৫৭ইাস/ডাইমেথয়েট ৪০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে সপ্তাহে একবার স্প্রে করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
এ সময় নারিকেলে কালো মাথার শুঁয়োপোকার উপদ্রব হতে পারে। কালো মাথার শুঁয়োপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ম্যালাথিয়ন ৫০ ইসি @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পাতার উভয় পাশে স্প্রে করুন।
কলার জমিতে আর্দ্রতা সংরক্ষণের জন্য নারিকেলের ছোবড়ার কম্পোস্ট প্রয়োগ করা যেতে পারে।
বিরাজমান আবহাওয়া লেবু জাতীয় ফসলে ক্যাংকার রোগের জন্য অনুকূল। এই রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য, স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৫০০-১০০০ পিপিএম বা ফাইটোমাইসিন ২৫০০ পিপিএম বা কপার অক্সিক্লোরাইড ০.২% ১৫ দিন অন্তর স্প্রে করা যেতে পারে।
আমের গুটি ঝরে পড়া রোধে গ্রোথ রেগুলেটর যেমন, প্লানোফিক্স/লিটোস/ক্যালবোর প্রতি লিটার পানিতে ২.০ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে আমে ফুল আসতে দেরি হলে ফুল আসা তরান্বিত করার জন্য পটাসিয়াম নাইট্রেট ১০ গ্রাম এবং ইউরিয়া ৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
ছাগল ও ভেড়াকে পিপিআর রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
মশার প্রকোপ থেকে গবাদি পশুকে রক্ষা করুন। মশারি অথবা মাটির পাত্রে সাবধানতার সাথে কয়েল ব্যবহার করুন।
চর্মরোগ দেখা দিলে দ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা নিন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসের জন্য ডাকপ্লেগ রোগের টিকা প্রদানের ব্যবস্থা করুন।
মুরগীর রানীক্ষেত ও কলেরা রোগের টিকা প্রদান করুন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিষ্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
পুকুরের প্রস্তুতির জন্য শতাংশে ১ কিলোগ্রাম চুন প্রয়োগ করুন।
চুন প্রয়োগের ৩/৪ দিন পর সার প্রয়োগ করুন।
প্রয়োজন হলে প্রতি শতাংশে- ৪০-৫০ গ্রাম এমওপি সার প্রয়োগ করা যেতে পারে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী সঠিক সংখ্যা ও আকারের মাছের পোনা মজুদ করুন।
বড় আকারের পোনা মজুদ করলে বেশি ফলন পাওয়া যায়।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ১৫০-২০০ গ্রাম, টিএসপি ৭৫-১০০ গ্রাম প্রয়োগ করুন।
চট্টগ্রাম অঞ্চল (জেলাসমূহ: চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ফেনী, লক্ষ্মীপুর এবং নোয়াখালী)
ধান আউশ
পর্যায়:বীজতলা
আউশ ধানের বীজতলা তৈরির ব্যবস্থা নিন| উঁচু জায়গায় বীজতলা তৈরি করুন এবং জমি থেকে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখুন। সমবায়ভিত্তিক বীজতলা করা যেতে পারে।
পাখি যাতে বীজতলার বীজ নষ্ট করতে না পারে সেজন্য নিবিড় পর্যবেক্ষণ করতে হবে। চারা গজানোর ৪-৫ দিন পর বেডের উপর ২-৩ সেমি পানি রাখুন যাতে আগাছা এবং পাখির আক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
বীজতলার চারা হলুদ হয়ে গেলে প্রতি শতকে ২৮৩ গ্রাম হারে ইউরিয়া সার প্রয়োগ করুন। ইউরিয়া প্রয়োগে সমাধান না হলে প্রতি শতকে ৪০০ গ্রাম জিপসাম প্রয়োগ করুন।
ধান বোরো
পর্যায়:দানা জমাট বাঁধা
প্রতি ২ সারি পর পর গাছগুলো নাড়াতে হবে যাতে সূর্যের আলো সারির মধ্যে সঠিকভাবে যেতে পারে।
জমির পানির স্তর ২-৫ সেমি বজায় রাখুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে কান্ড ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। প্রতিকারের জন্য একরে ৪০টি ফেরোমন ফাঁদ বসানোর পরামর্শ দেওয়া হলো।
বিদ্যমান আবহাওয়া পরিস্থিতে যে সমস্ত টমেটো ও বেগুন ক্ষেত ফল ধরা পর্যায়ে আছে সে সমস্ত ক্ষেতে ব্লাইট রোগের আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য এন্টিব্যাক ১০ এসপি (স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৯%+ টেট্রাসাইক্লিন হাইড্রোক্লোরাইড ১%) @০.৫ গ্রাম/লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
এ সময় নারিকেলে কালো মাথার শুঁয়োপোকার উপদ্রব হতে পারে। কালো মাথার শুঁয়োপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ম্যালাথিয়ন ৫০ ইসি @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পাতার উভয় পাশে স্প্রে করুন।
কলার জমিতে আর্দ্রতা সংরক্ষণের জন্য নারিকেলের ছোবড়ার কম্পোস্ট প্রয়োগ করা যেতে পারে।
বিরাজমান আবহাওয়া লেবু জাতীয় ফসলে ক্যাংকার রোগের জন্য অনুকূল। এই রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য, স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৫০০-১০০০ পিপিএম বা ফাইটোমাইসিন ২৫০০ পিপিএম বা কপার অক্সিক্লোরাইড ০.২% ১৫ দিন অন্তর স্প্রে করা যেতে পারে।
আমের গুটি ঝরে পড়া রোধে গ্রোথ রেগুলেটর যেমন, প্লানোফিক্স/লিটোস/ক্যালবোর প্রতি লিটার পানিতে ২.০ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে আমে ফুল আসতে দেরি হলে ফুল আসা তরান্বিত করার জন্য পটাসিয়াম নাইট্রেট ১০ গ্রাম এবং ইউরিয়া ৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
ছাগল ও ভেড়াকে পিপিআর রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
মশার প্রকোপ থেকে গবাদি পশুকে রক্ষা করুন। মশারি অথবা মাটির পাত্রে সাবধানতার সাথে কয়েল ব্যবহার করুন।
চর্মরোগ দেখা দিলে দ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা নিন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসের জন্য ডাকপ্লেগ রোগের টিকা প্রদানের ব্যবস্থা করুন।
মুরগীর রানীক্ষেত ও কলেরা রোগের টিকা প্রদান করুন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিষ্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
পুকুরের প্রস্তুতির জন্য শতাংশে ১ কিলোগ্রাম চুন প্রয়োগ করুন।
চুন প্রয়োগের ৩/৪ দিন পর সার প্রয়োগ করুন।
প্রয়োজন হলে প্রতি শতাংশে- ৪০-৫০ গ্রাম এমওপি সার প্রয়োগ করা যেতে পারে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী সঠিক সংখ্যা ও আকারের মাছের পোনা মজুদ করুন।
বড় আকারের পোনা মজুদ করলে বেশি ফলন পাওয়া যায়।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ১৫০-২০০ গ্রাম, টিএসপি ৭৫-১০০ গ্রাম প্রয়োগ করুন।
যশোর অঞ্চল (জেলাসমূহ: চুয়াডাঙ্গা, যশোর, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, মাগুরা এবং মেহেরপুর)
ধান বোরো
পর্যায়:কুশি গজানো
চারা রোপণের ২০-২৫ দিন পর বিঘাপ্রতি ১৩ কেজি ইউরিয়া উপরিপ্রয়োগ করুন।
জমির পানির স্তর ৫-৭ সেমি বজায় রাখুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে কান্ড ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। প্রতিকারের জন্য একরে ৪০টি ফেরোমন ফাঁদ বসানোর পরামর্শ দেওয়া হলো।
বিদ্যমান আবহাওয়া পরিস্থিতে যে সমস্ত টমেটো ও বেগুন ক্ষেত ফল ধরা পর্যায়ে আছে সে সমস্ত ক্ষেতে ব্লাইট রোগের আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য এন্টিব্যাক ১০ এসপি (স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৯%+ টেট্রাসাইক্লিন হাইড্রোক্লোরাইড ১%) @০.৫ গ্রাম/লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে, সবজি ফসলে শোষক পোকার আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। এই পোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ম্যালাথিয়ন ৫৭ইাস/ডাইমেথয়েট ৪০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে সপ্তাহে একবার স্প্রে করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
এ সময় নারিকেলে কালো মাথার শুঁয়োপোকার উপদ্রব হতে পারে। কালো মাথার শুঁয়োপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ম্যালাথিয়ন ৫০ ইসি @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পাতার উভয় পাশে স্প্রে করুন।
কলার জমিতে আর্দ্রতা সংরক্ষণের জন্য নারিকেলের ছোবড়ার কম্পোস্ট প্রয়োগ করা যেতে পারে।
বিরাজমান আবহাওয়া লেবু জাতীয় ফসলে ক্যাংকার রোগের জন্য অনুকূল। এই রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য, স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৫০০-১০০০ পিপিএম বা ফাইটোমাইসিন ২৫০০ পিপিএম বা কপার অক্সিক্লোরাইড ০.২% ১৫ দিন অন্তর স্প্রে করা যেতে পারে।
আমের গুটি ঝরে পড়া রোধে গ্রোথ রেগুলেটর যেমন, প্লানোফিক্স/লিটোস/ক্যালবোর প্রতি লিটার পানিতে ২.০ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে আমে ফুল আসতে দেরি হলে ফুল আসা তরান্বিত করার জন্য পটাসিয়াম নাইট্রেট ১০ গ্রাম এবং ইউরিয়া ৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
ছাগল ও ভেড়াকে পিপিআর রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
মশার প্রকোপ থেকে গবাদি পশুকে রক্ষা করুন। মশারি অথবা মাটির পাত্রে সাবধানতার সাথে কয়েল ব্যবহার করুন।
চর্মরোগ দেখা দিলে দ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা নিন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসের জন্য ডাকপ্লেগ রোগের টিকা প্রদানের ব্যবস্থা করুন।
মুরগীর রানীক্ষেত ও কলেরা রোগের টিকা প্রদান করুন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিষ্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
পুকুরের প্রস্তুতির জন্য শতাংশে ১ কিলোগ্রাম চুন প্রয়োগ করুন।
চুন প্রয়োগের ৩/৪ দিন পর সার প্রয়োগ করুন।
প্রয়োজন হলে প্রতি শতাংশে- ৪০-৫০ গ্রাম এমওপি সার প্রয়োগ করা যেতে পারে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী সঠিক সংখ্যা ও আকারের মাছের পোনা মজুদ করুন।
বড় আকারের পোনা মজুদ করলে বেশি ফলন পাওয়া যায়।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ১৫০-২০০ গ্রাম, টিএসপি ৭৫-১০০ গ্রাম প্রয়োগ করুন।
ঢাকা অঞ্চল (জেলাসমূহ: ঢাকা, গাজীপুর, কিশোরগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী এবং টাঙ্গাইল)
পাট
পর্যায়:চারা
মাটির আর্দ্রতা ধরে রাখার জন্য মালচিং এর ব্যবস্থা করুন।
ধান বোরো
পর্যায়:পরিপক্ক থেকে কর্তন
ফসল সংগ্রহ করুন। সংগ্রহ করার পর শস্য রোদে শুকিয়ে ছায়াযুক্ত স্থানে রেখে ঠাণ্ডা করে বায়ুনিরোধক পাত্রে নিরাপদ জায়গায় সংরক্ষণ করুন।
ফসল সংগ্রহের ১৫ দিন আগে জমি থেকে পানি নিষ্কাশন করে ফেলুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে কান্ড ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। প্রতিকারের জন্য একরে ৪০টি ফেরোমন ফাঁদ বসানোর পরামর্শ দেওয়া হলো।
বিদ্যমান আবহাওয়া পরিস্থিতে যে সমস্ত টমেটো ও বেগুন ক্ষেত ফল ধরা পর্যায়ে আছে সে সমস্ত ক্ষেতে ব্লাইট রোগের আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য এন্টিব্যাক ১০ এসপি (স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৯%+ টেট্রাসাইক্লিন হাইড্রোক্লোরাইড ১%) @০.৫ গ্রাম/লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
এ সময় নারিকেলে কালো মাথার শুঁয়োপোকার উপদ্রব হতে পারে। কালো মাথার শুঁয়োপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ম্যালাথিয়ন ৫০ ইসি @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পাতার উভয় পাশে স্প্রে করুন।
কলার জমিতে আর্দ্রতা সংরক্ষণের জন্য নারিকেলের ছোবড়ার কম্পোস্ট প্রয়োগ করা যেতে পারে।
বিরাজমান আবহাওয়া লেবু জাতীয় ফসলে ক্যাংকার রোগের জন্য অনুকূল। এই রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য, স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৫০০-১০০০ পিপিএম বা ফাইটোমাইসিন ২৫০০ পিপিএম বা কপার অক্সিক্লোরাইড ০.২% ১৫ দিন অন্তর স্প্রে করা যেতে পারে।
আমের গুটি ঝরে পড়া রোধে গ্রোথ রেগুলেটর যেমন, প্লানোফিক্স/লিটোস/ক্যালবোর প্রতি লিটার পানিতে ২.০ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে আমে ফুল আসতে দেরি হলে ফুল আসা তরান্বিত করার জন্য পটাসিয়াম নাইট্রেট ১০ গ্রাম এবং ইউরিয়া ৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
ছাগল ও ভেড়াকে পিপিআর রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
মশার প্রকোপ থেকে গবাদি পশুকে রক্ষা করুন। মশারি অথবা মাটির পাত্রে সাবধানতার সাথে কয়েল ব্যবহার করুন।
চর্মরোগ দেখা দিলে দ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা নিন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসের জন্য ডাকপ্লেগ রোগের টিকা প্রদানের ব্যবস্থা করুন।
মুরগীর রানীক্ষেত ও কলেরা রোগের টিকা প্রদান করুন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিষ্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
পুকুরের প্রস্তুতির জন্য শতাংশে ১ কিলোগ্রাম চুন প্রয়োগ করুন।
চুন প্রয়োগের ৩/৪ দিন পর সার প্রয়োগ করুন।
প্রয়োজন হলে প্রতি শতাংশে- ৪০-৫০ গ্রাম এমওপি সার প্রয়োগ করা যেতে পারে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী সঠিক সংখ্যা ও আকারের মাছের পোনা মজুদ করুন।
বড় আকারের পোনা মজুদ করলে বেশি ফলন পাওয়া যায়।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ১৫০-২০০ গ্রাম, টিএসপি ৭৫-১০০ গ্রাম প্রয়োগ করুন।
দিনাজপুর অঞ্চল (জেলাসমূহ: দিনাজপুর, পঞ্চগড় এবং ঠাকুরগাঁও)
পাট
পর্যায়:অংকুরোদগম থেকে চারা গজানো
বর্তমান আবহাওয়া বীজ বপনের জন্য অনুকূল। পাট বীজ বপন করুন।
শেষ চাষের সময় পাটের জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮০-১০০কেজি ইউরিয়া, ২৫-৫০ কেজি টিএসপি, ৩০-৬০ কেজি এমওপি, ৪৫-৯৫ কেজি জিপসাম এবং ১১ কেজি জিংক সালফেট সার ব্যাসাল ডোজ হিসাবে প্রয়োগ করুন।
ধান আউশ
পর্যায়:বীজতলা
আউশ ধানের বীজতলা তৈরির ব্যবস্থা নিন| উঁচু জায়গায় বীজতলা তৈরি করুন এবং জমি থেকে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখুন। সমবায়ভিত্তিক বীজতলা করা যেতে পারে।
পাখি যাতে বীজতলার বীজ নষ্ট করতে না পারে সেজন্য নিবিড় পর্যবেক্ষণ করতে হবে। চারা গজানোর ৪-৫ দিন পর বেডের উপর ২-৩ সেমি পানি রাখুন যাতে আগাছা এবং পাখির আক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
বীজতলার চারা হলুদ হয়ে গেলে প্রতি শতকে ২৮৩ গ্রাম হারে ইউরিয়া সার প্রয়োগ করুন। ইউরিয়া প্রয়োগে সমাধান না হলে প্রতি শতকে ৪০০ গ্রাম জিপসাম প্রয়োগ করুন।
ধান বোরো
পর্যায়:দানা জমাট বাঁধা
প্রতি ২ সারি পর পর গাছগুলো নাড়াতে হবে যাতে সূর্যের আলো সারির মধ্যে সঠিকভাবে যেতে পারে।
জমির পানির স্তর ২-৫ সেমি বজায় রাখুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে কান্ড ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। প্রতিকারের জন্য একরে ৪০টি ফেরোমন ফাঁদ বসানোর পরামর্শ দেওয়া হলো।
বিদ্যমান আবহাওয়া পরিস্থিতে যে সমস্ত টমেটো ও বেগুন ক্ষেত ফল ধরা পর্যায়ে আছে সে সমস্ত ক্ষেতে ব্লাইট রোগের আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য এন্টিব্যাক ১০ এসপি (স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৯%+ টেট্রাসাইক্লিন হাইড্রোক্লোরাইড ১%) @০.৫ গ্রাম/লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
এ সময় নারিকেলে কালো মাথার শুঁয়োপোকার উপদ্রব হতে পারে। কালো মাথার শুঁয়োপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ম্যালাথিয়ন ৫০ ইসি @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পাতার উভয় পাশে স্প্রে করুন।
কলার জমিতে আর্দ্রতা সংরক্ষণের জন্য নারিকেলের ছোবড়ার কম্পোস্ট প্রয়োগ করা যেতে পারে।
বিরাজমান আবহাওয়া লেবু জাতীয় ফসলে ক্যাংকার রোগের জন্য অনুকূল। এই রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য, স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৫০০-১০০০ পিপিএম বা ফাইটোমাইসিন ২৫০০ পিপিএম বা কপার অক্সিক্লোরাইড ০.২% ১৫ দিন অন্তর স্প্রে করা যেতে পারে।
আমের গুটি ঝরে পড়া রোধে গ্রোথ রেগুলেটর যেমন, প্লানোফিক্স/লিটোস/ক্যালবোর প্রতি লিটার পানিতে ২.০ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে আমে ফুল আসতে দেরি হলে ফুল আসা তরান্বিত করার জন্য পটাসিয়াম নাইট্রেট ১০ গ্রাম এবং ইউরিয়া ৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
ছাগল ও ভেড়াকে পিপিআর রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
মশার প্রকোপ থেকে গবাদি পশুকে রক্ষা করুন। মশারি অথবা মাটির পাত্রে সাবধানতার সাথে কয়েল ব্যবহার করুন।
চর্মরোগ দেখা দিলে দ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা নিন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসের জন্য ডাকপ্লেগ রোগের টিকা প্রদানের ব্যবস্থা করুন।
মুরগীর রানীক্ষেত ও কলেরা রোগের টিকা প্রদান করুন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিষ্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
পুকুরের প্রস্তুতির জন্য শতাংশে ১ কিলোগ্রাম চুন প্রয়োগ করুন।
চুন প্রয়োগের ৩/৪ দিন পর সার প্রয়োগ করুন।
প্রয়োজন হলে প্রতি শতাংশে- ৪০-৫০ গ্রাম এমওপি সার প্রয়োগ করা যেতে পারে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী সঠিক সংখ্যা ও আকারের মাছের পোনা মজুদ করুন।
বড় আকারের পোনা মজুদ করলে বেশি ফলন পাওয়া যায়।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ১৫০-২০০ গ্রাম, টিএসপি ৭৫-১০০ গ্রাম প্রয়োগ করুন।
ফরিদপুর অঞ্চল (জেলাসমূহ: ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর, রাজবাড়ী এবং শরীয়তপুর)
পাট
পর্যায়:চারা
মাটির আর্দ্রতা ধরে রাখার জন্য মালচিং এর ব্যবস্থা করুন।
ধান আউশ
পর্যায়:বীজতলা
আউশ ধানের বীজতলা তৈরির ব্যবস্থা নিন| উঁচু জায়গায় বীজতলা তৈরি করুন এবং জমি থেকে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখুন। সমবায়ভিত্তিক বীজতলা করা যেতে পারে।
পাখি যাতে বীজতলার বীজ নষ্ট করতে না পারে সেজন্য নিবিড় পর্যবেক্ষণ করতে হবে। চারা গজানোর ৪-৫ দিন পর বেডের উপর ২-৩ সেমি পানি রাখুন যাতে আগাছা এবং পাখির আক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
বীজতলার চারা হলুদ হয়ে গেলে প্রতি শতকে ২৮৩ গ্রাম হারে ইউরিয়া সার প্রয়োগ করুন। ইউরিয়া প্রয়োগে সমাধান না হলে প্রতি শতকে ৪০০ গ্রাম জিপসাম প্রয়োগ করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে কান্ড ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। প্রতিকারের জন্য একরে ৪০টি ফেরোমন ফাঁদ বসানোর পরামর্শ দেওয়া হলো।
বিদ্যমান আবহাওয়া পরিস্থিতে যে সমস্ত টমেটো ও বেগুন ক্ষেত ফল ধরা পর্যায়ে আছে সে সমস্ত ক্ষেতে ব্লাইট রোগের আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য এন্টিব্যাক ১০ এসপি (স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৯%+ টেট্রাসাইক্লিন হাইড্রোক্লোরাইড ১%) @০.৫ গ্রাম/লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
এ সময় নারিকেলে কালো মাথার শুঁয়োপোকার উপদ্রব হতে পারে। কালো মাথার শুঁয়োপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ম্যালাথিয়ন ৫০ ইসি @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পাতার উভয় পাশে স্প্রে করুন।
কলার জমিতে আর্দ্রতা সংরক্ষণের জন্য নারিকেলের ছোবড়ার কম্পোস্ট প্রয়োগ করা যেতে পারে।
বিরাজমান আবহাওয়া লেবু জাতীয় ফসলে ক্যাংকার রোগের জন্য অনুকূল। এই রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য, স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৫০০-১০০০ পিপিএম বা ফাইটোমাইসিন ২৫০০ পিপিএম বা কপার অক্সিক্লোরাইড ০.২% ১৫ দিন অন্তর স্প্রে করা যেতে পারে।
আমের গুটি ঝরে পড়া রোধে গ্রোথ রেগুলেটর যেমন, প্লানোফিক্স/লিটোস/ক্যালবোর প্রতি লিটার পানিতে ২.০ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে আমে ফুল আসতে দেরি হলে ফুল আসা তরান্বিত করার জন্য পটাসিয়াম নাইট্রেট ১০ গ্রাম এবং ইউরিয়া ৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
ছাগল ও ভেড়াকে পিপিআর রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
মশার প্রকোপ থেকে গবাদি পশুকে রক্ষা করুন। মশারি অথবা মাটির পাত্রে সাবধানতার সাথে কয়েল ব্যবহার করুন।
চর্মরোগ দেখা দিলে দ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা নিন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসের জন্য ডাকপ্লেগ রোগের টিকা প্রদানের ব্যবস্থা করুন।
মুরগীর রানীক্ষেত ও কলেরা রোগের টিকা প্রদান করুন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিষ্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
পুকুরের প্রস্তুতির জন্য শতাংশে ১ কিলোগ্রাম চুন প্রয়োগ করুন।
চুন প্রয়োগের ৩/৪ দিন পর সার প্রয়োগ করুন।
প্রয়োজন হলে প্রতি শতাংশে- ৪০-৫০ গ্রাম এমওপি সার প্রয়োগ করা যেতে পারে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী সঠিক সংখ্যা ও আকারের মাছের পোনা মজুদ করুন।
বড় আকারের পোনা মজুদ করলে বেশি ফলন পাওয়া যায়।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ১৫০-২০০ গ্রাম, টিএসপি ৭৫-১০০ গ্রাম প্রয়োগ করুন।
রংপুর অঞ্চল (জেলাসমূহ: গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, নীলফামারী এবং রংপুর)
পাট
পর্যায়:চারা
মাটির আর্দ্রতা ধরে রাখার জন্য মালচিং এর ব্যবস্থা করুন।
ধান আউশ
পর্যায়:বীজতলা
আউশ ধানের বীজতলা তৈরির ব্যবস্থা নিন| উঁচু জায়গায় বীজতলা তৈরি করুন এবং জমি থেকে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখুন। সমবায়ভিত্তিক বীজতলা করা যেতে পারে।
পাখি যাতে বীজতলার বীজ নষ্ট করতে না পারে সেজন্য নিবিড় পর্যবেক্ষণ করতে হবে। চারা গজানোর ৪-৫ দিন পর বেডের উপর ২-৩ সেমি পানি রাখুন যাতে আগাছা এবং পাখির আক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
বীজতলার চারা হলুদ হয়ে গেলে প্রতি শতকে ২৮৩ গ্রাম হারে ইউরিয়া সার প্রয়োগ করুন। ইউরিয়া প্রয়োগে সমাধান না হলে প্রতি শতকে ৪০০ গ্রাম জিপসাম প্রয়োগ করুন।
ধান বোরো
পর্যায়:দানা জমাট বাঁধা
প্রতি ২ সারি পর পর গাছগুলো নাড়াতে হবে যাতে সূর্যের আলো সারির মধ্যে সঠিকভাবে যেতে পারে।
জমির পানির স্তর ২-৫ সেমি বজায় রাখুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে কান্ড ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। প্রতিকারের জন্য একরে ৪০টি ফেরোমন ফাঁদ বসানোর পরামর্শ দেওয়া হলো।
বিদ্যমান আবহাওয়া পরিস্থিতে যে সমস্ত টমেটো ও বেগুন ক্ষেত ফল ধরা পর্যায়ে আছে সে সমস্ত ক্ষেতে ব্লাইট রোগের আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য এন্টিব্যাক ১০ এসপি (স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৯%+ টেট্রাসাইক্লিন হাইড্রোক্লোরাইড ১%) @০.৫ গ্রাম/লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
এ সময় নারিকেলে কালো মাথার শুঁয়োপোকার উপদ্রব হতে পারে। কালো মাথার শুঁয়োপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ম্যালাথিয়ন ৫০ ইসি @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পাতার উভয় পাশে স্প্রে করুন।
কলার জমিতে আর্দ্রতা সংরক্ষণের জন্য নারিকেলের ছোবড়ার কম্পোস্ট প্রয়োগ করা যেতে পারে।
বিরাজমান আবহাওয়া লেবু জাতীয় ফসলে ক্যাংকার রোগের জন্য অনুকূল। এই রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য, স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৫০০-১০০০ পিপিএম বা ফাইটোমাইসিন ২৫০০ পিপিএম বা কপার অক্সিক্লোরাইড ০.২% ১৫ দিন অন্তর স্প্রে করা যেতে পারে।
আমের গুটি ঝরে পড়া রোধে গ্রোথ রেগুলেটর যেমন, প্লানোফিক্স/লিটোস/ক্যালবোর প্রতি লিটার পানিতে ২.০ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে আমে ফুল আসতে দেরি হলে ফুল আসা তরান্বিত করার জন্য পটাসিয়াম নাইট্রেট ১০ গ্রাম এবং ইউরিয়া ৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
ছাগল ও ভেড়াকে পিপিআর রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
মশার প্রকোপ থেকে গবাদি পশুকে রক্ষা করুন। মশারি অথবা মাটির পাত্রে সাবধানতার সাথে কয়েল ব্যবহার করুন।
চর্মরোগ দেখা দিলে দ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা নিন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসের জন্য ডাকপ্লেগ রোগের টিকা প্রদানের ব্যবস্থা করুন।
মুরগীর রানীক্ষেত ও কলেরা রোগের টিকা প্রদান করুন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিষ্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
পুকুরের প্রস্তুতির জন্য শতাংশে ১ কিলোগ্রাম চুন প্রয়োগ করুন।
চুন প্রয়োগের ৩/৪ দিন পর সার প্রয়োগ করুন।
প্রয়োজন হলে প্রতি শতাংশে- ৪০-৫০ গ্রাম এমওপি সার প্রয়োগ করা যেতে পারে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী সঠিক সংখ্যা ও আকারের মাছের পোনা মজুদ করুন।
বড় আকারের পোনা মজুদ করলে বেশি ফলন পাওয়া যায়।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ১৫০-২০০ গ্রাম, টিএসপি ৭৫-১০০ গ্রাম প্রয়োগ করুন।
সিলেট অঞ্চল (জেলাসমূহ: হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ এবং সিলেট)
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে কান্ড ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। প্রতিকারের জন্য একরে ৪০টি ফেরোমন ফাঁদ বসানোর পরামর্শ দেওয়া হলো।
বিদ্যমান আবহাওয়া পরিস্থিতে যে সমস্ত টমেটো ও বেগুন ক্ষেত ফল ধরা পর্যায়ে আছে সে সমস্ত ক্ষেতে ব্লাইট রোগের আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য এন্টিব্যাক ১০ এসপি (স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৯%+ টেট্রাসাইক্লিন হাইড্রোক্লোরাইড ১%) @০.৫ গ্রাম/লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
এ সময় নারিকেলে কালো মাথার শুঁয়োপোকার উপদ্রব হতে পারে। কালো মাথার শুঁয়োপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ম্যালাথিয়ন ৫০ ইসি @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পাতার উভয় পাশে স্প্রে করুন।
কলার জমিতে আর্দ্রতা সংরক্ষণের জন্য নারিকেলের ছোবড়ার কম্পোস্ট প্রয়োগ করা যেতে পারে।
বিরাজমান আবহাওয়া লেবু জাতীয় ফসলে ক্যাংকার রোগের জন্য অনুকূল। এই রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য, স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৫০০-১০০০ পিপিএম বা ফাইটোমাইসিন ২৫০০ পিপিএম বা কপার অক্সিক্লোরাইড ০.২% ১৫ দিন অন্তর স্প্রে করা যেতে পারে।
আমের গুটি ঝরে পড়া রোধে গ্রোথ রেগুলেটর যেমন, প্লানোফিক্স/লিটোস/ক্যালবোর প্রতি লিটার পানিতে ২.০ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে আমে ফুল আসতে দেরি হলে ফুল আসা তরান্বিত করার জন্য পটাসিয়াম নাইট্রেট ১০ গ্রাম এবং ইউরিয়া ৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
ছাগল ও ভেড়াকে পিপিআর রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
মশার প্রকোপ থেকে গবাদি পশুকে রক্ষা করুন। মশারি অথবা মাটির পাত্রে সাবধানতার সাথে কয়েল ব্যবহার করুন।
চর্মরোগ দেখা দিলে দ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা নিন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসের জন্য ডাকপ্লেগ রোগের টিকা প্রদানের ব্যবস্থা করুন।
মুরগীর রানীক্ষেত ও কলেরা রোগের টিকা প্রদান করুন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিষ্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
পুকুরের প্রস্তুতির জন্য শতাংশে ১ কিলোগ্রাম চুন প্রয়োগ করুন।
চুন প্রয়োগের ৩/৪ দিন পর সার প্রয়োগ করুন।
প্রয়োজন হলে প্রতি শতাংশে- ৪০-৫০ গ্রাম এমওপি সার প্রয়োগ করা যেতে পারে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী সঠিক সংখ্যা ও আকারের মাছের পোনা মজুদ করুন।
বড় আকারের পোনা মজুদ করলে বেশি ফলন পাওয়া যায়।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ১৫০-২০০ গ্রাম, টিএসপি ৭৫-১০০ গ্রাম প্রয়োগ করুন।
ময়মনসিংহ অঞ্চল (জেলাসমূহ: জামালপুর, ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা এবং শেরপুর)
পাট
পর্যায়:চারা
মাটির আর্দ্রতা ধরে রাখার জন্য মালচিং এর ব্যবস্থা করুন।
ধান বোরো
পর্যায়:দানা জমাট বাঁধা
প্রতি ২ সারি পর পর গাছগুলো নাড়াতে হবে যাতে সূর্যের আলো সারির মধ্যে সঠিকভাবে যেতে পারে।
জমির পানির স্তর ২-৫ সেমি বজায় রাখুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে কান্ড ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। প্রতিকারের জন্য একরে ৪০টি ফেরোমন ফাঁদ বসানোর পরামর্শ দেওয়া হলো।
বিদ্যমান আবহাওয়া পরিস্থিতে যে সমস্ত টমেটো ও বেগুন ক্ষেত ফল ধরা পর্যায়ে আছে সে সমস্ত ক্ষেতে ব্লাইট রোগের আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য এন্টিব্যাক ১০ এসপি (স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৯%+ টেট্রাসাইক্লিন হাইড্রোক্লোরাইড ১%) @০.৫ গ্রাম/লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
এ সময় নারিকেলে কালো মাথার শুঁয়োপোকার উপদ্রব হতে পারে। কালো মাথার শুঁয়োপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ম্যালাথিয়ন ৫০ ইসি @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পাতার উভয় পাশে স্প্রে করুন।
কলার জমিতে আর্দ্রতা সংরক্ষণের জন্য নারিকেলের ছোবড়ার কম্পোস্ট প্রয়োগ করা যেতে পারে।
বিরাজমান আবহাওয়া লেবু জাতীয় ফসলে ক্যাংকার রোগের জন্য অনুকূল। এই রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য, স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট ৫০০-১০০০ পিপিএম বা ফাইটোমাইসিন ২৫০০ পিপিএম বা কপার অক্সিক্লোরাইড ০.২% ১৫ দিন অন্তর স্প্রে করা যেতে পারে।
আমের গুটি ঝরে পড়া রোধে গ্রোথ রেগুলেটর যেমন, প্লানোফিক্স/লিটোস/ক্যালবোর প্রতি লিটার পানিতে ২.০ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে আমে ফুল আসতে দেরি হলে ফুল আসা তরান্বিত করার জন্য পটাসিয়াম নাইট্রেট ১০ গ্রাম এবং ইউরিয়া ৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
ছাগল ও ভেড়াকে পিপিআর রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
মশার প্রকোপ থেকে গবাদি পশুকে রক্ষা করুন। মশারি অথবা মাটির পাত্রে সাবধানতার সাথে কয়েল ব্যবহার করুন।
চর্মরোগ দেখা দিলে দ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা নিন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসের জন্য ডাকপ্লেগ রোগের টিকা প্রদানের ব্যবস্থা করুন।
মুরগীর রানীক্ষেত ও কলেরা রোগের টিকা প্রদান করুন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিষ্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
পুকুরের প্রস্তুতির জন্য শতাংশে ১ কিলোগ্রাম চুন প্রয়োগ করুন।
চুন প্রয়োগের ৩/৪ দিন পর সার প্রয়োগ করুন।
প্রয়োজন হলে প্রতি শতাংশে- ৪০-৫০ গ্রাম এমওপি সার প্রয়োগ করা যেতে পারে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী সঠিক সংখ্যা ও আকারের মাছের পোনা মজুদ করুন।
বড় আকারের পোনা মজুদ করলে বেশি ফলন পাওয়া যায়।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ১৫০-২০০ গ্রাম, টিএসপি ৭৫-১০০ গ্রাম প্রয়োগ করুন।