কৃষি আবহাওয়া তথ্য পদ্ধতি উন্নতকরণ প্রকল্প
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর
জাতীয় বুলেটিন
তারিখ: 0৩ এপ্রিল ২0২৪
০৩ এপ্রিল ২০২৪ (বুধবার)
সময়কালঃ ০৩.০৪.২০২৪ - ০৭.০৪.২০২৪
দেশের বিভিন্ন এলাকার আবহাওয়া পরিস্থিতি
গত ২৪ ঘন্টায় বৃষ্টিপাতের পরিমান (০৩ এপ্রিল ২০২৪, সকাল ০৬ টা পর্যন্ত ) এবং ০২ এপ্রিল ২০২৪ এ সর্বোচ্চ তাপমাত্রা, ০৩ এপ্রিল ২০২৪ এ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নিচে দেওয়া হলো:
সপ্তাহের শেষে (০২ এপ্রিল ২০২৪ পর্যন্ত) আবহাওয়া প্যারামিটারের স্থানিক বন্টন
আবহাওয়াপূর্বাভাস০১.০৪.২০২৪হতে০৭.০৪.২০২৪পর্যন্ত
ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এই সময়ে দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
রংপুর, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের কোথাও কোথাও মৃদু (36-38)oC থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ (38-40)oC এবং রাঙামাটি, বান্দরবান ও অঞ্চলের উপর মৃদু (36-38)oC বয়ে যেতে পারে।
দিনের তাপমাত্রা (2 - 4) o সেন্টিগ্রেড বাড়তে পারে। এই সময়ের মধ্যে রাতের তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে।
NOAA/VIIRS BLENDED NDVI composite for the week. No. 13 (24.03.2024 to 30.03.2024) over Agricultural regions of Bangladesh
NOAA/ AVHRR BLENDED VCI composite for the week No. 13 (24.03.2024 to 30.03.2024) over Agricultural regions of Bangladesh
NOAA/ AVHRR BLENDED TCI composite for the week No. 13 (24.03.2024 to 30.03.2024) over Agricultural regions of Bangladesh
NOAA/ AVHRR BLENDED VHI composite for the week No. 13 (24.03.2024 to 30.03.2024) over Agricultural regions of Bangladesh
মূখ্য কৃষি আবহাওয়া পরামর্শ
মধ্য মেয়াদি পূর্বাভাস অনুযায়ী, নিম্নলিখিত কৃষি আবহাওয়া পরামর্শ প্রদান করা হলো:
খুলনা অঞ্চল (জেলাসমূহ: বাগেরহাট, খুলনা, নড়াইল এবং সাতক্ষীরা)
ধান বোরো
পর্যায়:কুশি গজানো
চারা রোপণের ২০-২৫ দিন পর বিঘাপ্রতি ১৩ কেজি ইউরিয়া উপরিপ্রয়োগ করুন।
জমির পানির স্তর ৫-৭ সেমি বজায় রাখুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
সবজি
তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে, সবজি ফসলে শোষক পোকার আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। এই পোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ম্যালাথিয়ন ৫৭ইাস/ডাইমেথয়েট ৪০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে সপ্তাহে একবার স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
রাঙ্গামাটি অঞ্চল (জেলাসমূহ: বান্দরবান, খাগড়াছড়ি এবং রাঙ্গামাটি)
ধান আউশ
পর্যায়:চারা রোপণ / রিকোভারি
জমি তৈরির পর বিঘাপ্রতি ০৬ কেজি ইউরিয়া (মোট ইউরিয়ার ১/৩), ০৭ কেজি টিএসপি, ১১ কেজি এমওপি সার প্রয়োগ করুন।
২০-২৫ দিন বয়সী চারা রোপণ করুন।
চারা রোপণের ১৫ দিন পর বিঘাপ্রতি ০৬ কেজি ইউরিয়া উপরিপ্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
ধান বোরো
পর্যায়:পরিপক্ক থেকে কর্তন
ফসল সংগ্রহ করুন। সংগ্রহ করার পর শস্য রোদে শুকিয়ে ছায়াযুক্ত স্থানে রেখে ঠাণ্ডা করে বায়ুনিরোধক পাত্রে নিরাপদ জায়গায় সংরক্ষণ করুন।
ফসল সংগ্রহের ১৫ দিন আগে জমি থেকে পানি নিষ্কাশন করে ফেলুন।
সবজি
তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে, সবজি ফসলে শোষক পোকার আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। এই পোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ম্যালাথিয়ন ৫৭ইাস/ডাইমেথয়েট ৪০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে সপ্তাহে একবার স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
বরিশাল অঞ্চল (জেলাসমূহ: বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, ঝালকাঠি, পটুয়াখালী এবং পিরোজপুর)
পাট
পর্যায়:অংগজ
বাতাসের গতি বেশি হলে দেশী পাট যে গুলো ৪ ফুটের বেশি লম্বা সে গুলো হেলে পড়ার সম্ভাবনা থাকে। এই হেলে পড়া থেকে রক্ষার জন্য ক্ষেতের চার পাশের ৪-৫টি পাটগাছকে একত্রে বেঁধে রাখার পরামর্শ দেওয়া হলো।
বীজ বপনের ৪৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮০-১০০ কেজি ইউরিয়া সার (২য় ও শেষ ডোজ) উপরি প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হলো।
নিয়মিত পাটক্ষেত পর্যবেক্ষণ করুন ও সময়োপযোগী ও কার্যকর রোগ-বালাই দমনের ব্যবস্থা নিন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে শিকড়ে গিট এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। কার্বোফুরান @৪০ কেজি/হেক্টর জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে পাতায় মোজাইক এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যালাথিয়ন @এমএল / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে বিছা পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ল্যাম্বডাসাই হেলোথ্রিন @ ১ এমএল/লিটার পানি মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
ধান আউশ
পর্যায়:চারা রোপণ / রিকোভারি
জমি তৈরির পর বিঘাপ্রতি ০৬ কেজি ইউরিয়া (মোট ইউরিয়ার ১/৩), ০৭ কেজি টিএসপি, ১১ কেজি এমওপি সার প্রয়োগ করুন।
২০-২৫ দিন বয়সী চারা রোপণ করুন।
চারা রোপণের ১৫ দিন পর বিঘাপ্রতি ০৬ কেজি ইউরিয়া উপরিপ্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
ধান বোরো
পর্যায়:পরিপক্ক থেকে কর্তন
ফসল সংগ্রহ করুন। সংগ্রহ করার পর শস্য রোদে শুকিয়ে ছায়াযুক্ত স্থানে রেখে ঠাণ্ডা করে বায়ুনিরোধক পাত্রে নিরাপদ জায়গায় সংরক্ষণ করুন।
ফসল সংগ্রহের ১৫ দিন আগে জমি থেকে পানি নিষ্কাশন করে ফেলুন।
সবজি
তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে, সবজি ফসলে শোষক পোকার আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। এই পোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ম্যালাথিয়ন ৫৭ইাস/ডাইমেথয়েট ৪০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে সপ্তাহে একবার স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
বগুড়া অঞ্চল (জেলাসমূহ: বগুড়া, জয়পুরহাট, পাবনা এবং সিরাজগঞ্জ)
পাট
পর্যায়:অংগজ
বীজ বপনের ৪৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮০-১০০ কেজি ইউরিয়া সার (২য় ও শেষ ডোজ) উপরি প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হলো।
নিয়মিত পাটক্ষেত পর্যবেক্ষণ করুন ও সময়োপযোগী ও কার্যকর রোগ-বালাই দমনের ব্যবস্থা নিন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে শিকড়ে গিট এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। কার্বোফুরান @৪০ কেজি/হেক্টর জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে পাতায় মোজাইক এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যালাথিয়ন @এমএল / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
ধান বোরো
পর্যায়:শীষ বের হওয়া
প্রতি ২ সারি পর পর গাছগুলো নাড়িয়ে দিন যাতে সারির মধ্যে সঠিকভাবে সূর্যের আলো যেতে পারে।
চারার বয়স ৯০-১১০ দিন হলে ইউরিয়া ও পটাশ সার শেষ উপরি প্রয়োগ করুন।
জমির পানির স্তর ২-৫ সেমি বজায় রাখুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
সবজি
তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে, সবজি ফসলে শোষক পোকার আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। এই পোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ম্যালাথিয়ন ৫৭ইাস/ডাইমেথয়েট ৪০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে সপ্তাহে একবার স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
কুমিল্লা অঞ্চল (জেলাসমূহ: ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চাঁদপুর এবং কুমিল্লা)
পাট
পর্যায়:অংগজ
বীজ বপনের ৪৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮০-১০০ কেজি ইউরিয়া সার (২য় ও শেষ ডোজ) উপরি প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হলো।
নিয়মিত পাটক্ষেত পর্যবেক্ষণ করুন ও সময়োপযোগী ও কার্যকর রোগ-বালাই দমনের ব্যবস্থা নিন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে বিছা পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ল্যাম্বডাসাই হেলোথ্রিন @ ১ এমএল/লিটার পানি মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে শিকড়ে গিট এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। কার্বোফুরান @৪০ কেজি/হেক্টর জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে পাতায় মোজাইক এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যালাথিয়ন @এমএল / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
সবজি
তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে, সবজি ফসলে শোষক পোকার আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। এই পোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ম্যালাথিয়ন ৫৭ইাস/ডাইমেথয়েট ৪০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে সপ্তাহে একবার স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
রাজশাহী অঞ্চল (জেলাসমূহ: চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ, নাটোর এবং রাজশাহী)
পাট
পর্যায়:অংগজ
বীজ বপনের ৪৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮০-১০০ কেজি ইউরিয়া সার (২য় ও শেষ ডোজ) উপরি প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হলো।
নিয়মিত পাটক্ষেত পর্যবেক্ষণ করুন ও সময়োপযোগী ও কার্যকর রোগ-বালাই দমনের ব্যবস্থা নিন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে শিকড়ে গিট এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। কার্বোফুরান @৪০ কেজি/হেক্টর জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে পাতায় মোজাইক এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যালাথিয়ন @এমএল / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
ধান বোরো
পর্যায়:দানা জমাট বাঁধা
প্রতি ২ সারি পর পর গাছগুলো নাড়াতে হবে যাতে সূর্যের আলো সারির মধ্যে সঠিকভাবে যেতে পারে।
জমির পানির স্তর ২-৫ সেমি বজায় রাখুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
সবজি
তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে, সবজি ফসলে শোষক পোকার আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। এই পোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ম্যালাথিয়ন ৫৭ইাস/ডাইমেথয়েট ৪০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে সপ্তাহে একবার স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
চট্টগ্রাম অঞ্চল (জেলাসমূহ: চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ফেনী, লক্ষ্মীপুর এবং নোয়াখালী)
ধান আউশ
পর্যায়:চারা রোপণ / রিকোভারি
জমি তৈরির পর বিঘাপ্রতি ০৬ কেজি ইউরিয়া (মোট ইউরিয়ার ১/৩), ০৭ কেজি টিএসপি, ১১ কেজি এমওপি সার প্রয়োগ করুন।
২০-২৫ দিন বয়সী চারা রোপণ করুন।
চারা রোপণের ১৫ দিন পর বিঘাপ্রতি ০৬ কেজি ইউরিয়া উপরিপ্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
ধান বোরো
পর্যায়:পরিপক্ক থেকে কর্তন
ফসল সংগ্রহ করুন। সংগ্রহ করার পর শস্য রোদে শুকিয়ে ছায়াযুক্ত স্থানে রেখে ঠাণ্ডা করে বায়ুনিরোধক পাত্রে নিরাপদ জায়গায় সংরক্ষণ করুন।
ফসল সংগ্রহের ১৫ দিন আগে জমি থেকে পানি নিষ্কাশন করে ফেলুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
যশোর অঞ্চল (জেলাসমূহ: চুয়াডাঙ্গা, যশোর, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, মাগুরা এবং মেহেরপুর)
পাট
পর্যায়:অংকুরোদগম থেকে চারা গজানো
বর্তমান আবহাওয়া বীজ বপনের জন্য অনুকূল। পাট বীজ বপন করুন।
শেষ চাষের সময় পাটের জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮০-১০০কেজি ইউরিয়া, ২৫-৫০ কেজি টিএসপি, ৩০-৬০ কেজি এমওপি, ৪৫-৯৫ কেজি জিপসাম এবং ১১ কেজি জিংক সালফেট সার ব্যাসাল ডোজ হিসাবে প্রয়োগ করুন।
ধান বোরো
পর্যায়:কুশি গজানো
চারা রোপণের ২০-২৫ দিন পর বিঘাপ্রতি ১৩ কেজি ইউরিয়া উপরিপ্রয়োগ করুন।
জমির পানির স্তর ৫-৭ সেমি বজায় রাখুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
সবজি
তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে, সবজি ফসলে শোষক পোকার আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। এই পোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ম্যালাথিয়ন ৫৭ইাস/ডাইমেথয়েট ৪০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে সপ্তাহে একবার স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
ঢাকা অঞ্চল (জেলাসমূহ: ঢাকা, গাজীপুর, কিশোরগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী এবং টাঙ্গাইল)
পাট
পর্যায়:অংগজ
বীজ বপনের ৪৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮০-১০০ কেজি ইউরিয়া সার (২য় ও শেষ ডোজ) উপরি প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হলো।
নিয়মিত পাটক্ষেত পর্যবেক্ষণ করুন ও সময়োপযোগী ও কার্যকর রোগ-বালাই দমনের ব্যবস্থা নিন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে বিছা পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ল্যাম্বডাসাই হেলোথ্রিন @ ১ এমএল/লিটার পানি মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে শিকড়ে গিট এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। কার্বোফুরান @৪০ কেজি/হেক্টর জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে পাতায় মোজাইক এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যালাথিয়ন @এমএল / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
সবজি
তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে, সবজি ফসলে শোষক পোকার আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। এই পোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ম্যালাথিয়ন ৫৭ইাস/ডাইমেথয়েট ৪০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে সপ্তাহে একবার স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
দিনাজপুর অঞ্চল (জেলাসমূহ: দিনাজপুর, পঞ্চগড় এবং ঠাকুরগাঁও)
পাট
পর্যায়:অংগজ
বীজ বপনের ৪৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮০-১০০ কেজি ইউরিয়া সার (২য় ও শেষ ডোজ) উপরি প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হলো।
নিয়মিত পাটক্ষেত পর্যবেক্ষণ করুন ও সময়োপযোগী ও কার্যকর রোগ-বালাই দমনের ব্যবস্থা নিন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে কালো পট্টি এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যানকোজেব @ গ্রাম / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে শিকড়ে গিট এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। কার্বোফুরান @৪০ কেজি/হেক্টর জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে পাতায় মোজাইক এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যালাথিয়ন @এমএল / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
ধান আউশ
পর্যায়:চারা রোপণ / রিকোভারি
জমি তৈরির পর বিঘাপ্রতি ০৬ কেজি ইউরিয়া (মোট ইউরিয়ার ১/৩), ০৭ কেজি টিএসপি, ১১ কেজি এমওপি সার প্রয়োগ করুন।
২০-২৫ দিন বয়সী চারা রোপণ করুন।
চারা রোপণের ১৫ দিন পর বিঘাপ্রতি ০৬ কেজি ইউরিয়া উপরিপ্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
ধান বোরো
পর্যায়:পরিপক্ক থেকে কর্তন
ফসল সংগ্রহ করুন। সংগ্রহ করার পর শস্য রোদে শুকিয়ে ছায়াযুক্ত স্থানে রেখে ঠাণ্ডা করে বায়ুনিরোধক পাত্রে নিরাপদ জায়গায় সংরক্ষণ করুন।
ফসল সংগ্রহের ১৫ দিন আগে জমি থেকে পানি নিষ্কাশন করে ফেলুন।
সবজি
তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে, সবজি ফসলে শোষক পোকার আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। এই পোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ম্যালাথিয়ন ৫৭ইাস/ডাইমেথয়েট ৪০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে সপ্তাহে একবার স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
ফরিদপুর অঞ্চল (জেলাসমূহ: ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর, রাজবাড়ী এবং শরীয়তপুর)
পাট
পর্যায়:অংগজ
বীজ বপনের ৪৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮০-১০০ কেজি ইউরিয়া সার (২য় ও শেষ ডোজ) উপরি প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হলো।
নিয়মিত পাটক্ষেত পর্যবেক্ষণ করুন ও সময়োপযোগী ও কার্যকর রোগ-বালাই দমনের ব্যবস্থা নিন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে বিছা পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ল্যাম্বডাসাই হেলোথ্রিন @ ১ এমএল/লিটার পানি মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে শিকড়ে গিট এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। কার্বোফুরান @৪০ কেজি/হেক্টর জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে পাতায় মোজাইক এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যালাথিয়ন @এমএল / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
ধান আউশ
পর্যায়:চারা রোপণ / রিকোভারি
জমি তৈরির পর বিঘাপ্রতি ০৬ কেজি ইউরিয়া (মোট ইউরিয়ার ১/৩), ০৭ কেজি টিএসপি, ১১ কেজি এমওপি সার প্রয়োগ করুন।
২০-২৫ দিন বয়সী চারা রোপণ করুন।
চারা রোপণের ১৫ দিন পর বিঘাপ্রতি ০৬ কেজি ইউরিয়া উপরিপ্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
সবজি
তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে, সবজি ফসলে শোষক পোকার আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। এই পোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ম্যালাথিয়ন ৫৭ইাস/ডাইমেথয়েট ৪০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে সপ্তাহে একবার স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
রংপুর অঞ্চল (জেলাসমূহ: গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, নীলফামারী এবং রংপুর)
পাট
পর্যায়:অংগজ
বীজ বপনের ৪৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮০-১০০ কেজি ইউরিয়া সার (২য় ও শেষ ডোজ) উপরি প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হলো।
নিয়মিত পাটক্ষেত পর্যবেক্ষণ করুন ও সময়োপযোগী ও কার্যকর রোগ-বালাই দমনের ব্যবস্থা নিন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে বিছা পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ল্যাম্বডাসাই হেলোথ্রিন @ ১ এমএল/লিটার পানি মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে কালো পট্টি এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যানকোজেব @ গ্রাম / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে শিকড়ে গিট এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। কার্বোফুরান @৪০ কেজি/হেক্টর জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে পাতায় মোজাইক এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যালাথিয়ন @এমএল / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
ধান আউশ
পর্যায়:চারা রোপণ / রিকোভারি
জমি তৈরির পর বিঘাপ্রতি ০৬ কেজি ইউরিয়া (মোট ইউরিয়ার ১/৩), ০৭ কেজি টিএসপি, ১১ কেজি এমওপি সার প্রয়োগ করুন।
২০-২৫ দিন বয়সী চারা রোপণ করুন।
চারা রোপণের ১৫ দিন পর বিঘাপ্রতি ০৬ কেজি ইউরিয়া উপরিপ্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
ধান বোরো
পর্যায়:পরিপক্ক থেকে কর্তন
ফসল সংগ্রহ করুন। সংগ্রহ করার পর শস্য রোদে শুকিয়ে ছায়াযুক্ত স্থানে রেখে ঠাণ্ডা করে বায়ুনিরোধক পাত্রে নিরাপদ জায়গায় সংরক্ষণ করুন।
ফসল সংগ্রহের ১৫ দিন আগে জমি থেকে পানি নিষ্কাশন করে ফেলুন।
সবজি
তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে, সবজি ফসলে শোষক পোকার আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। এই পোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ম্যালাথিয়ন ৫৭ইাস/ডাইমেথয়েট ৪০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে সপ্তাহে একবার স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
সিলেট অঞ্চল (জেলাসমূহ: হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ এবং সিলেট)
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
ময়মনসিংহ অঞ্চল (জেলাসমূহ: জামালপুর, ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা এবং শেরপুর)
পাট
পর্যায়:অংগজ
বীজ বপনের ৪৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮০-১০০ কেজি ইউরিয়া সার (২য় ও শেষ ডোজ) উপরি প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হলো।
নিয়মিত পাটক্ষেত পর্যবেক্ষণ করুন ও সময়োপযোগী ও কার্যকর রোগ-বালাই দমনের ব্যবস্থা নিন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে শিকড়ে গিট এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। কার্বোফুরান @৪০ কেজি/হেক্টর জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে পাতায় মোজাইক এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যালাথিয়ন @এমএল / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে কালো পট্টি এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যানকোজেব @ গ্রাম / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
ধান বোরো
পর্যায়:পরিপক্ক থেকে কর্তন
ফসল সংগ্রহ করুন। সংগ্রহ করার পর শস্য রোদে শুকিয়ে ছায়াযুক্ত স্থানে রেখে ঠাণ্ডা করে বায়ুনিরোধক পাত্রে নিরাপদ জায়গায় সংরক্ষণ করুন।
ফসল সংগ্রহের ১৫ দিন আগে জমি থেকে পানি নিষ্কাশন করে ফেলুন।
সবজি
তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে, সবজি ফসলে শোষক পোকার আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। এই পোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ম্যালাথিয়ন ৫৭ইাস/ডাইমেথয়েট ৪০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে সপ্তাহে একবার স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।