কৃষি আবহাওয়া তথ্য পদ্ধতি উন্নতকরণ প্রকল্প
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর
জাতীয় বুলেটিন
তারিখ: ১২ জুন ২0২৪
১২ জুন ২০২৪ (বুধবার)
সময়কালঃ ১২.০৬.২০২৪ - ১৬.০৬.২০২৪
দেশের বিভিন্ন এলাকার আবহাওয়া পরিস্থিতি
গত ২৪ ঘন্টায় বৃষ্টিপাতের পরিমান (১২ জুন ২০২৪, সকাল ০৬ টা পর্যন্ত ) এবং ১১ জুন ২০২৪ এ সর্বোচ্চ তাপমাত্রা, ১২ জুন ২০২৪ এ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নিচে দেওয়া হলো:
সপ্তাহের শেষে (১১ জুন ২০২৪ পর্যন্ত) আবহাওয়া প্যারামিটারের স্থানিক বন্টন
NOAA/VIIRS BLENDED NDVI composite for the week. No. 23 (02.06.2024 to 08.06.2024) over Agricultural regions of Bangladesh
NOAA/ AVHRR BLENDED VCI composite for the week No. 23 (02.06.2024 to 08.06.2024) over Agricultural regions of Bangladesh
NOAA/ AVHRR BLENDED TCI composite for the week No. 23 (02.06.2024 to 08.06.2024) over Agricultural regions of Bangladesh
NOAA/ AVHRR BLENDED VHI composite for the week No. 23 (02.06.2024 to 08.06.2024) over Agricultural regions of Bangladesh
মূখ্য কৃষি আবহাওয়া পরামর্শ
মধ্য মেয়াদি পূর্বাভাস অনুযায়ী, নিম্নলিখিত কৃষি আবহাওয়া পরামর্শ প্রদান করা হলো:
খুলনা অঞ্চল (জেলাসমূহ: বাগেরহাট, খুলনা, নড়াইল এবং সাতক্ষীরা)
ধান আউশ
পর্যায়:কুশি গজানো
রেীদ্রজ্জল ও মেঘমুক্ত দিনে বিকাল বেলা কীটনাশক প্রয়োগ করা উত্তম।
চারা রোপনের ৫৬ দিন পর (কাইচ থোড় আসার ৫-৭ দিন পূর্বে) বিঘা প্রতি ৬.০ কেজি হারে ২য় (শেষ) ডোজ ইউরিয়া সার প্রয়োগ করুন।
সবজি
সব্জি জাতীয় ফসল যেমন, টমেটো, মরিচ এবং বেগুনে খুঁটি দিতে হবে কারণ এই সময়ে বাতাস তুলনামূলকভাবে প্রবল থাকে।
ফসলের ক্ষেতে জমে থাকা পানি অপসারণে পর্যাপ্ত নিষ্কাশন ব্যবস্থা রাখতে হবে।
অধিক উৎপাদনের জন্য কাকরোল এবং পটল ফসলে এই পর্যায়ে এবং বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে হাত পরাগায়ন পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে। একই সাথে সবজি ফসলের পুরাতন পাতা ছেঁটে ফেলতে হবে এবং জমিতে অন্যান্য অন্তর্বর্তী পরিচর্যা অব্যাহত রাখতে হবে।
উদ্যান ফসল
বর্তমান আবহাওয়া গাছের চারা (যেমন আম, নারকেল, তালগাছ, নিম) রোপণের জন্য অনুকূল।
হেলে পড়া থেকে রক্ষার জন্য কলাগাছ, ছোট ফল গাছ এবং আখ ক্ষেতে খুটি দিন। আখের ক্ষেতে পাতা নীচের দিকে পেঁচিয়ে একাধিক গাছ গুচ্ছ করে একসাথে বেঁধে দিন, যাতে প্রবল বাতাসে আখ হেলে না পড়ে।
বিদ্যমান আবহাওয়া নারিকেলের কুঁড়ি পচা রোগের অনুকুল। রোগের লক্ষণ দেখা দিলে আশেপাশের গাছ সহ আক্রান্ত গাছের মাথায় ও কচি পাতায় ১%বোর্দো মিক্সচার প্রয়োগ করুন। অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশনের জন্য বাগানে সুবিধা জনক দূরত্বে ছোট ছোট নালার ব্যবস্থা রাখুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁস যাতে গরম পানিতে না যায় সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
রাঙ্গামাটি অঞ্চল (জেলাসমূহ: বান্দরবান, খাগড়াছড়ি এবং রাঙ্গামাটি)
ধান আউশ
পর্যায়:ফুল আসা
সব ধরনের বালাইনাশক রেীদ্রজ্জল ও মেঘমুক্ত দিনে বিকাল বেলা প্রয়োগ করা উত্তম।
বৃষ্টিপাতের পর সার ও বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
সবজি
সব্জি জাতীয় ফসল যেমন, টমেটো, মরিচ এবং বেগুনে খুঁটি দিতে হবে কারণ এই সময়ে বাতাস তুলনামূলকভাবে প্রবল থাকে।
ফসলের ক্ষেতে জমে থাকা পানি অপসারণে পর্যাপ্ত নিষ্কাশন ব্যবস্থা রাখতে হবে।
অধিক উৎপাদনের জন্য কাকরোল এবং পটল ফসলে এই পর্যায়ে এবং বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে হাত পরাগায়ন পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে। একই সাথে সবজি ফসলের পুরাতন পাতা ছেঁটে ফেলতে হবে এবং জমিতে অন্যান্য অন্তর্বর্তী পরিচর্যা অব্যাহত রাখতে হবে।
জমি থেকে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
উদ্যান ফসল
বর্তমান আবহাওয়া গাছের চারা (যেমন আম, নারকেল, তালগাছ, নিম) রোপণের জন্য অনুকূল।
হেলে পড়া থেকে রক্ষার জন্য কলাগাছ, ছোট ফল গাছ এবং আখ ক্ষেতে খুটি দিন। আখের ক্ষেতে পাতা নীচের দিকে পেঁচিয়ে একাধিক গাছ গুচ্ছ করে একসাথে বেঁধে দিন, যাতে প্রবল বাতাসে আখ হেলে না পড়ে।
বিদ্যমান আবহাওয়া নারিকেলের কুঁড়ি পচা রোগের অনুকুল। রোগের লক্ষণ দেখা দিলে আশেপাশের গাছ সহ আক্রান্ত গাছের মাথায় ও কচি পাতায় ১%বোর্দো মিক্সচার প্রয়োগ করুন। অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশনের জন্য বাগানে সুবিধা জনক দূরত্বে ছোট ছোট নালার ব্যবস্থা রাখুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁস যাতে গরম পানিতে না যায় সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
বরিশাল অঞ্চল (জেলাসমূহ: বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, ঝালকাঠি, পটুয়াখালী এবং পিরোজপুর)
ধান আউশ
পর্যায়:ফুল আসা
সব ধরনের বালাইনাশক রেীদ্রজ্জল ও মেঘমুক্ত দিনে বিকাল বেলা প্রয়োগ করা উত্তম।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
সবজি
সব্জি জাতীয় ফসল যেমন, টমেটো, মরিচ এবং বেগুনে খুঁটি দিতে হবে কারণ এই সময়ে বাতাস তুলনামূলকভাবে প্রবল থাকে।
ফসলের ক্ষেতে জমে থাকা পানি অপসারণে পর্যাপ্ত নিষ্কাশন ব্যবস্থা রাখতে হবে।
অধিক উৎপাদনের জন্য কাকরোল এবং পটল ফসলে এই পর্যায়ে এবং বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে হাত পরাগায়ন পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে। একই সাথে সবজি ফসলের পুরাতন পাতা ছেঁটে ফেলতে হবে এবং জমিতে অন্যান্য অন্তর্বর্তী পরিচর্যা অব্যাহত রাখতে হবে।
জমি থেকে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
উদ্যান ফসল
বর্তমান আবহাওয়া গাছের চারা (যেমন আম, নারকেল, তালগাছ, নিম) রোপণের জন্য অনুকূল।
হেলে পড়া থেকে রক্ষার জন্য কলাগাছ, ছোট ফল গাছ এবং আখ ক্ষেতে খুটি দিন। আখের ক্ষেতে পাতা নীচের দিকে পেঁচিয়ে একাধিক গাছ গুচ্ছ করে একসাথে বেঁধে দিন, যাতে প্রবল বাতাসে আখ হেলে না পড়ে।
বিদ্যমান আবহাওয়া নারিকেলের কুঁড়ি পচা রোগের অনুকুল। রোগের লক্ষণ দেখা দিলে আশেপাশের গাছ সহ আক্রান্ত গাছের মাথায় ও কচি পাতায় ১%বোর্দো মিক্সচার প্রয়োগ করুন। অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশনের জন্য বাগানে সুবিধা জনক দূরত্বে ছোট ছোট নালার ব্যবস্থা রাখুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁস যাতে গরম পানিতে না যায় সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
বগুড়া অঞ্চল (জেলাসমূহ: বগুড়া, জয়পুরহাট, পাবনা এবং সিরাজগঞ্জ)
ধান আউশ
পর্যায়:কুশি গজানো
রেীদ্রজ্জল ও মেঘমুক্ত দিনে বিকাল বেলা কীটনাশক প্রয়োগ করা উত্তম।
চারা রোপনের ৫৬ দিন পর (কাইচ থোড় আসার ৫-৭ দিন পূর্বে) বিঘা প্রতি ৬.০ কেজি হারে ২য় (শেষ) ডোজ ইউরিয়া সার প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
সবজি
সব্জি জাতীয় ফসল যেমন, টমেটো, মরিচ এবং বেগুনে খুঁটি দিতে হবে কারণ এই সময়ে বাতাস তুলনামূলকভাবে প্রবল থাকে।
ফসলের ক্ষেতে জমে থাকা পানি অপসারণে পর্যাপ্ত নিষ্কাশন ব্যবস্থা রাখতে হবে।
অধিক উৎপাদনের জন্য কাকরোল এবং পটল ফসলে এই পর্যায়ে এবং বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে হাত পরাগায়ন পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে। একই সাথে সবজি ফসলের পুরাতন পাতা ছেঁটে ফেলতে হবে এবং জমিতে অন্যান্য অন্তর্বর্তী পরিচর্যা অব্যাহত রাখতে হবে।
জমি থেকে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
উদ্যান ফসল
বর্তমান আবহাওয়া গাছের চারা (যেমন আম, নারকেল, তালগাছ, নিম) রোপণের জন্য অনুকূল।
হেলে পড়া থেকে রক্ষার জন্য কলাগাছ, ছোট ফল গাছ এবং আখ ক্ষেতে খুটি দিন। আখের ক্ষেতে পাতা নীচের দিকে পেঁচিয়ে একাধিক গাছ গুচ্ছ করে একসাথে বেঁধে দিন, যাতে প্রবল বাতাসে আখ হেলে না পড়ে।
বিদ্যমান আবহাওয়া নারিকেলের কুঁড়ি পচা রোগের অনুকুল। রোগের লক্ষণ দেখা দিলে আশেপাশের গাছ সহ আক্রান্ত গাছের মাথায় ও কচি পাতায় ১%বোর্দো মিক্সচার প্রয়োগ করুন। অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশনের জন্য বাগানে সুবিধা জনক দূরত্বে ছোট ছোট নালার ব্যবস্থা রাখুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁস যাতে গরম পানিতে না যায় সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
কুমিল্লা অঞ্চল (জেলাসমূহ: ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চাঁদপুর এবং কুমিল্লা)
ধান আউশ
পর্যায়:কুশি গজানো
রেীদ্রজ্জল ও মেঘমুক্ত দিনে বিকাল বেলা কীটনাশক প্রয়োগ করা উত্তম।
চারা রোপনের ৫৬ দিন পর (কাইচ থোড় আসার ৫-৭ দিন পূর্বে) বিঘা প্রতি ৬.০ কেজি হারে ২য় (শেষ) ডোজ ইউরিয়া সার প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
সবজি
সব্জি জাতীয় ফসল যেমন, টমেটো, মরিচ এবং বেগুনে খুঁটি দিতে হবে কারণ এই সময়ে বাতাস তুলনামূলকভাবে প্রবল থাকে।
ফসলের ক্ষেতে জমে থাকা পানি অপসারণে পর্যাপ্ত নিষ্কাশন ব্যবস্থা রাখতে হবে।
অধিক উৎপাদনের জন্য কাকরোল এবং পটল ফসলে এই পর্যায়ে এবং বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে হাত পরাগায়ন পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে। একই সাথে সবজি ফসলের পুরাতন পাতা ছেঁটে ফেলতে হবে এবং জমিতে অন্যান্য অন্তর্বর্তী পরিচর্যা অব্যাহত রাখতে হবে।
জমি থেকে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
উদ্যান ফসল
বর্তমান আবহাওয়া গাছের চারা (যেমন আম, নারকেল, তালগাছ, নিম) রোপণের জন্য অনুকূল।
হেলে পড়া থেকে রক্ষার জন্য কলাগাছ, ছোট ফল গাছ এবং আখ ক্ষেতে খুটি দিন। আখের ক্ষেতে পাতা নীচের দিকে পেঁচিয়ে একাধিক গাছ গুচ্ছ করে একসাথে বেঁধে দিন, যাতে প্রবল বাতাসে আখ হেলে না পড়ে।
বিদ্যমান আবহাওয়া নারিকেলের কুঁড়ি পচা রোগের অনুকুল। রোগের লক্ষণ দেখা দিলে আশেপাশের গাছ সহ আক্রান্ত গাছের মাথায় ও কচি পাতায় ১%বোর্দো মিক্সচার প্রয়োগ করুন। অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশনের জন্য বাগানে সুবিধা জনক দূরত্বে ছোট ছোট নালার ব্যবস্থা রাখুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁস যাতে গরম পানিতে না যায় সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
রাজশাহী অঞ্চল (জেলাসমূহ: চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ, নাটোর এবং রাজশাহী)
পাট
পর্যায়:অংগজ
বীজ বপনের ৪৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮০-১০০ কেজি ইউরিয়া সার (২য় ও শেষ ডোজ) উপরি প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হলো।
নিয়মিত পাটক্ষেত পর্যবেক্ষণ করুন ও সময়োপযোগী ও কার্যকর রোগ-বালাই দমনের ব্যবস্থা নিন।
বৃষ্টিপাতের পানি সংরক্ষণ করে রাখুন যাতে পাট পচানোর কাজে ব্যবহার করা যায়।
জমি থেকে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে শিকড়ে গিট এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। কার্বোফুরান @৪০ কেজি/হেক্টর জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
বাতাসের গতি বেশি হলে দেশী পাট যে গুলো ৪ ফুটের বেশি লম্বা সে গুলো হেলে পড়ার সম্ভাবনা থাকে। এই হেলে পড়া থেকে রক্ষার জন্য ক্ষেতের চার পাশের ৪-৫টি পাটগাছকে একত্রে বেঁধে রাখার পরামর্শ দেওয়া হলো।
ধান আউশ
পর্যায়:চারা রোপণ / রিকোভারি
জমি তৈরির পর বিঘাপ্রতি ০৬ কেজি ইউরিয়া (মোট ইউরিয়ার ১/৩), ০৭ কেজি টিএসপি, ১১ কেজি এমওপি সার প্রয়োগ করুন।
২০-২৫ দিন বয়সী চারা রোপণ করুন।
চারা রোপণের ১৫ দিন পর বিঘাপ্রতি ০৬ কেজি ইউরিয়া উপরিপ্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
সবজি
সব্জি জাতীয় ফসল যেমন, টমেটো, মরিচ এবং বেগুনে খুঁটি দিতে হবে কারণ এই সময়ে বাতাস তুলনামূলকভাবে প্রবল থাকে।
ফসলের ক্ষেতে জমে থাকা পানি অপসারণে পর্যাপ্ত নিষ্কাশন ব্যবস্থা রাখতে হবে।
অধিক উৎপাদনের জন্য কাকরোল এবং পটল ফসলে এই পর্যায়ে এবং বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে হাত পরাগায়ন পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে। একই সাথে সবজি ফসলের পুরাতন পাতা ছেঁটে ফেলতে হবে এবং জমিতে অন্যান্য অন্তর্বর্তী পরিচর্যা অব্যাহত রাখতে হবে।
জমি থেকে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
উদ্যান ফসল
বর্তমান আবহাওয়া গাছের চারা (যেমন আম, নারকেল, তালগাছ, নিম) রোপণের জন্য অনুকূল।
হেলে পড়া থেকে রক্ষার জন্য কলাগাছ, ছোট ফল গাছ এবং আখ ক্ষেতে খুটি দিন। আখের ক্ষেতে পাতা নীচের দিকে পেঁচিয়ে একাধিক গাছ গুচ্ছ করে একসাথে বেঁধে দিন, যাতে প্রবল বাতাসে আখ হেলে না পড়ে।
বিদ্যমান আবহাওয়া নারিকেলের কুঁড়ি পচা রোগের অনুকুল। রোগের লক্ষণ দেখা দিলে আশেপাশের গাছ সহ আক্রান্ত গাছের মাথায় ও কচি পাতায় ১%বোর্দো মিক্সচার প্রয়োগ করুন। অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশনের জন্য বাগানে সুবিধা জনক দূরত্বে ছোট ছোট নালার ব্যবস্থা রাখুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁস যাতে গরম পানিতে না যায় সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
চট্টগ্রাম অঞ্চল (জেলাসমূহ: চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ফেনী, লক্ষ্মীপুর এবং নোয়াখালী)
ধান আউশ
পর্যায়:ফুল আসা
সব ধরনের বালাইনাশক রেীদ্রজ্জল ও মেঘমুক্ত দিনে বিকাল বেলা প্রয়োগ করা উত্তম।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
সবজি
সব্জি জাতীয় ফসল যেমন, টমেটো, মরিচ এবং বেগুনে খুঁটি দিতে হবে কারণ এই সময়ে বাতাস তুলনামূলকভাবে প্রবল থাকে।
ফসলের ক্ষেতে জমে থাকা পানি অপসারণে পর্যাপ্ত নিষ্কাশন ব্যবস্থা রাখতে হবে।
অধিক উৎপাদনের জন্য কাকরোল এবং পটল ফসলে এই পর্যায়ে এবং বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে হাত পরাগায়ন পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে। একই সাথে সবজি ফসলের পুরাতন পাতা ছেঁটে ফেলতে হবে এবং জমিতে অন্যান্য অন্তর্বর্তী পরিচর্যা অব্যাহত রাখতে হবে।
জমি থেকে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
উদ্যান ফসল
বর্তমান আবহাওয়া গাছের চারা (যেমন আম, নারকেল, তালগাছ, নিম) রোপণের জন্য অনুকূল।
হেলে পড়া থেকে রক্ষার জন্য কলাগাছ, ছোট ফল গাছ এবং আখ ক্ষেতে খুটি দিন। আখের ক্ষেতে পাতা নীচের দিকে পেঁচিয়ে একাধিক গাছ গুচ্ছ করে একসাথে বেঁধে দিন, যাতে প্রবল বাতাসে আখ হেলে না পড়ে।
বিদ্যমান আবহাওয়া নারিকেলের কুঁড়ি পচা রোগের অনুকুল। রোগের লক্ষণ দেখা দিলে আশেপাশের গাছ সহ আক্রান্ত গাছের মাথায় ও কচি পাতায় ১%বোর্দো মিক্সচার প্রয়োগ করুন। অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশনের জন্য বাগানে সুবিধা জনক দূরত্বে ছোট ছোট নালার ব্যবস্থা রাখুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁস যাতে গরম পানিতে না যায় সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
যশোর অঞ্চল (জেলাসমূহ: চুয়াডাঙ্গা, যশোর, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, মাগুরা এবং মেহেরপুর)
পাট
পর্যায়:অংগজ
বাতাসের গতি বেশি হলে দেশী পাট যে গুলো ৪ ফুটের বেশি লম্বা সে গুলো হেলে পড়ার সম্ভাবনা থাকে। এই হেলে পড়া থেকে রক্ষার জন্য ক্ষেতের চার পাশের ৪-৫টি পাটগাছকে একত্রে বেঁধে রাখার পরামর্শ দেওয়া হলো।
বীজ বপনের ৪৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮০-১০০ কেজি ইউরিয়া সার (২য় ও শেষ ডোজ) উপরি প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হলো।
নিয়মিত পাটক্ষেত পর্যবেক্ষণ করুন ও সময়োপযোগী ও কার্যকর রোগ-বালাই দমনের ব্যবস্থা নিন।
বৃষ্টিপাতের পানি সংরক্ষণ করে রাখুন যাতে পাট পচানোর কাজে ব্যবহার করা যায়।
জমি থেকে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে শিকড়ে গিট এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। কার্বোফুরান @৪০ কেজি/হেক্টর জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে বিছা পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ল্যাম্বডাসাই হেলোথ্রিন @ ১ এমএল/লিটার পানি মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
ধান আউশ
পর্যায়:চারা রোপণ / রিকোভারি
জমি তৈরির পর বিঘাপ্রতি ০৬ কেজি ইউরিয়া (মোট ইউরিয়ার ১/৩), ০৭ কেজি টিএসপি, ১১ কেজি এমওপি সার প্রয়োগ করুন।
২০-২৫ দিন বয়সী চারা রোপণ করুন।
চারা রোপণের ১৫ দিন পর বিঘাপ্রতি ০৬ কেজি ইউরিয়া উপরিপ্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
সবজি
সব্জি জাতীয় ফসল যেমন, টমেটো, মরিচ এবং বেগুনে খুঁটি দিতে হবে কারণ এই সময়ে বাতাস তুলনামূলকভাবে প্রবল থাকে।
ফসলের ক্ষেতে জমে থাকা পানি অপসারণে পর্যাপ্ত নিষ্কাশন ব্যবস্থা রাখতে হবে।
অধিক উৎপাদনের জন্য কাকরোল এবং পটল ফসলে এই পর্যায়ে এবং বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে হাত পরাগায়ন পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে। একই সাথে সবজি ফসলের পুরাতন পাতা ছেঁটে ফেলতে হবে এবং জমিতে অন্যান্য অন্তর্বর্তী পরিচর্যা অব্যাহত রাখতে হবে।
জমি থেকে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
উদ্যান ফসল
বর্তমান আবহাওয়া গাছের চারা (যেমন আম, নারকেল, তালগাছ, নিম) রোপণের জন্য অনুকূল।
হেলে পড়া থেকে রক্ষার জন্য কলাগাছ, ছোট ফল গাছ এবং আখ ক্ষেতে খুটি দিন। আখের ক্ষেতে পাতা নীচের দিকে পেঁচিয়ে একাধিক গাছ গুচ্ছ করে একসাথে বেঁধে দিন, যাতে প্রবল বাতাসে আখ হেলে না পড়ে।
বিদ্যমান আবহাওয়া নারিকেলের কুঁড়ি পচা রোগের অনুকুল। রোগের লক্ষণ দেখা দিলে আশেপাশের গাছ সহ আক্রান্ত গাছের মাথায় ও কচি পাতায় ১%বোর্দো মিক্সচার প্রয়োগ করুন। অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশনের জন্য বাগানে সুবিধা জনক দূরত্বে ছোট ছোট নালার ব্যবস্থা রাখুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁস যাতে গরম পানিতে না যায় সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
ঢাকা অঞ্চল (জেলাসমূহ: ঢাকা, গাজীপুর, কিশোরগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী এবং টাঙ্গাইল)
ধান আউশ
পর্যায়:কুশি গজানো
রেীদ্রজ্জল ও মেঘমুক্ত দিনে বিকাল বেলা কীটনাশক প্রয়োগ করা উত্তম।
চারা রোপনের ৫৬ দিন পর (কাইচ থোড় আসার ৫-৭ দিন পূর্বে) বিঘা প্রতি ৬.০ কেজি হারে ২য় (শেষ) ডোজ ইউরিয়া সার প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
সবজি
সব্জি জাতীয় ফসল যেমন, টমেটো, মরিচ এবং বেগুনে খুঁটি দিতে হবে কারণ এই সময়ে বাতাস তুলনামূলকভাবে প্রবল থাকে।
ফসলের ক্ষেতে জমে থাকা পানি অপসারণে পর্যাপ্ত নিষ্কাশন ব্যবস্থা রাখতে হবে।
অধিক উৎপাদনের জন্য কাকরোল এবং পটল ফসলে এই পর্যায়ে এবং বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে হাত পরাগায়ন পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে। একই সাথে সবজি ফসলের পুরাতন পাতা ছেঁটে ফেলতে হবে এবং জমিতে অন্যান্য অন্তর্বর্তী পরিচর্যা অব্যাহত রাখতে হবে।
জমি থেকে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
উদ্যান ফসল
বর্তমান আবহাওয়া গাছের চারা (যেমন আম, নারকেল, তালগাছ, নিম) রোপণের জন্য অনুকূল।
হেলে পড়া থেকে রক্ষার জন্য কলাগাছ, ছোট ফল গাছ এবং আখ ক্ষেতে খুটি দিন। আখের ক্ষেতে পাতা নীচের দিকে পেঁচিয়ে একাধিক গাছ গুচ্ছ করে একসাথে বেঁধে দিন, যাতে প্রবল বাতাসে আখ হেলে না পড়ে।
বিদ্যমান আবহাওয়া নারিকেলের কুঁড়ি পচা রোগের অনুকুল। রোগের লক্ষণ দেখা দিলে আশেপাশের গাছ সহ আক্রান্ত গাছের মাথায় ও কচি পাতায় ১%বোর্দো মিক্সচার প্রয়োগ করুন। অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশনের জন্য বাগানে সুবিধা জনক দূরত্বে ছোট ছোট নালার ব্যবস্থা রাখুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁস যাতে গরম পানিতে না যায় সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
দিনাজপুর অঞ্চল (জেলাসমূহ: দিনাজপুর, পঞ্চগড় এবং ঠাকুরগাঁও)
পাট
পর্যায়:অংগজ
বীজ বপনের ৪৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮০-১০০ কেজি ইউরিয়া সার (২য় ও শেষ ডোজ) উপরি প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হলো।
নিয়মিত পাটক্ষেত পর্যবেক্ষণ করুন ও সময়োপযোগী ও কার্যকর রোগ-বালাই দমনের ব্যবস্থা নিন।
বৃষ্টিপাতের পানি সংরক্ষণ করে রাখুন যাতে পাট পচানোর কাজে ব্যবহার করা যায়।
জমি থেকে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে শিকড়ে গিট এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। কার্বোফুরান @৪০ কেজি/হেক্টর জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
ধান আউশ
পর্যায়:ফুল আসা
সব ধরনের বালাইনাশক রেীদ্রজ্জল ও মেঘমুক্ত দিনে বিকাল বেলা প্রয়োগ করা উত্তম।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
সবজি
সব্জি জাতীয় ফসল যেমন, টমেটো, মরিচ এবং বেগুনে খুঁটি দিতে হবে কারণ এই সময়ে বাতাস তুলনামূলকভাবে প্রবল থাকে।
ফসলের ক্ষেতে জমে থাকা পানি অপসারণে পর্যাপ্ত নিষ্কাশন ব্যবস্থা রাখতে হবে।
অধিক উৎপাদনের জন্য কাকরোল এবং পটল ফসলে এই পর্যায়ে এবং বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে হাত পরাগায়ন পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে। একই সাথে সবজি ফসলের পুরাতন পাতা ছেঁটে ফেলতে হবে এবং জমিতে অন্যান্য অন্তর্বর্তী পরিচর্যা অব্যাহত রাখতে হবে।
জমি থেকে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
উদ্যান ফসল
বর্তমান আবহাওয়া গাছের চারা (যেমন আম, নারকেল, তালগাছ, নিম) রোপণের জন্য অনুকূল।
হেলে পড়া থেকে রক্ষার জন্য কলাগাছ, ছোট ফল গাছ এবং আখ ক্ষেতে খুটি দিন। আখের ক্ষেতে পাতা নীচের দিকে পেঁচিয়ে একাধিক গাছ গুচ্ছ করে একসাথে বেঁধে দিন, যাতে প্রবল বাতাসে আখ হেলে না পড়ে।
বিদ্যমান আবহাওয়া নারিকেলের কুঁড়ি পচা রোগের অনুকুল। রোগের লক্ষণ দেখা দিলে আশেপাশের গাছ সহ আক্রান্ত গাছের মাথায় ও কচি পাতায় ১%বোর্দো মিক্সচার প্রয়োগ করুন। অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশনের জন্য বাগানে সুবিধা জনক দূরত্বে ছোট ছোট নালার ব্যবস্থা রাখুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁস যাতে গরম পানিতে না যায় সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
ফরিদপুর অঞ্চল (জেলাসমূহ: ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর, রাজবাড়ী এবং শরীয়তপুর)
ধান আউশ
পর্যায়:ফুল আসা
সব ধরনের বালাইনাশক রেীদ্রজ্জল ও মেঘমুক্ত দিনে বিকাল বেলা প্রয়োগ করা উত্তম।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
সবজি
সব্জি জাতীয় ফসল যেমন, টমেটো, মরিচ এবং বেগুনে খুঁটি দিতে হবে কারণ এই সময়ে বাতাস তুলনামূলকভাবে প্রবল থাকে।
ফসলের ক্ষেতে জমে থাকা পানি অপসারণে পর্যাপ্ত নিষ্কাশন ব্যবস্থা রাখতে হবে।
অধিক উৎপাদনের জন্য কাকরোল এবং পটল ফসলে এই পর্যায়ে এবং বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে হাত পরাগায়ন পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে। একই সাথে সবজি ফসলের পুরাতন পাতা ছেঁটে ফেলতে হবে এবং জমিতে অন্যান্য অন্তর্বর্তী পরিচর্যা অব্যাহত রাখতে হবে।
জমি থেকে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
উদ্যান ফসল
বর্তমান আবহাওয়া গাছের চারা (যেমন আম, নারকেল, তালগাছ, নিম) রোপণের জন্য অনুকূল।
হেলে পড়া থেকে রক্ষার জন্য কলাগাছ, ছোট ফল গাছ এবং আখ ক্ষেতে খুটি দিন। আখের ক্ষেতে পাতা নীচের দিকে পেঁচিয়ে একাধিক গাছ গুচ্ছ করে একসাথে বেঁধে দিন, যাতে প্রবল বাতাসে আখ হেলে না পড়ে।
বিদ্যমান আবহাওয়া নারিকেলের কুঁড়ি পচা রোগের অনুকুল। রোগের লক্ষণ দেখা দিলে আশেপাশের গাছ সহ আক্রান্ত গাছের মাথায় ও কচি পাতায় ১%বোর্দো মিক্সচার প্রয়োগ করুন। অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশনের জন্য বাগানে সুবিধা জনক দূরত্বে ছোট ছোট নালার ব্যবস্থা রাখুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁস যাতে গরম পানিতে না যায় সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
রংপুর অঞ্চল (জেলাসমূহ: গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, নীলফামারী এবং রংপুর)
ধান আউশ
পর্যায়:ফুল আসা
সব ধরনের বালাইনাশক রেীদ্রজ্জল ও মেঘমুক্ত দিনে বিকাল বেলা প্রয়োগ করা উত্তম।
অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
বৃষ্টিপাতের পর সার ও বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সবজি
সব্জি জাতীয় ফসল যেমন, টমেটো, মরিচ এবং বেগুনে খুঁটি দিতে হবে কারণ এই সময়ে বাতাস তুলনামূলকভাবে প্রবল থাকে।
ফসলের ক্ষেতে জমে থাকা পানি অপসারণে পর্যাপ্ত নিষ্কাশন ব্যবস্থা রাখতে হবে।
অধিক উৎপাদনের জন্য কাকরোল এবং পটল ফসলে এই পর্যায়ে এবং বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে হাত পরাগায়ন পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে। একই সাথে সবজি ফসলের পুরাতন পাতা ছেঁটে ফেলতে হবে এবং জমিতে অন্যান্য অন্তর্বর্তী পরিচর্যা অব্যাহত রাখতে হবে।
জমি থেকে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বর্তমান আবহাওয়া গাছের চারা (যেমন আম, নারকেল, তালগাছ, নিম) রোপণের জন্য অনুকূল।
হেলে পড়া থেকে রক্ষার জন্য কলাগাছ, ছোট ফল গাছ এবং আখ ক্ষেতে খুটি দিন। আখের ক্ষেতে পাতা নীচের দিকে পেঁচিয়ে একাধিক গাছ গুচ্ছ করে একসাথে বেঁধে দিন, যাতে প্রবল বাতাসে আখ হেলে না পড়ে।
বিদ্যমান আবহাওয়া নারিকেলের কুঁড়ি পচা রোগের অনুকুল। রোগের লক্ষণ দেখা দিলে আশেপাশের গাছ সহ আক্রান্ত গাছের মাথায় ও কচি পাতায় ১%বোর্দো মিক্সচার প্রয়োগ করুন। অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশনের জন্য বাগানে সুবিধা জনক দূরত্বে ছোট ছোট নালার ব্যবস্থা রাখুন।
জমি থেকে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁস যাতে গরম পানিতে না যায় সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
সিলেট অঞ্চল (জেলাসমূহ: হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ এবং সিলেট)
ধান আউশ
পর্যায়:কুশি গজানো
রেীদ্রজ্জল ও মেঘমুক্ত দিনে বিকাল বেলা কীটনাশক প্রয়োগ করা উত্তম।
চারা রোপনের ৫৬ দিন পর (কাইচ থোড় আসার ৫-৭ দিন পূর্বে) বিঘা প্রতি ৬.০ কেজি হারে ২য় (শেষ) ডোজ ইউরিয়া সার প্রয়োগ করুন।
বৃষ্টিপাতের পর সার ও বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে চুঙ্গি পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। দমন ব্যবস্থা: ম্যালাথিওন ২এমএল/লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
সবজি
সব্জি জাতীয় ফসল যেমন, টমেটো, মরিচ এবং বেগুনে খুঁটি দিতে হবে কারণ এই সময়ে বাতাস তুলনামূলকভাবে প্রবল থাকে।
ফসলের ক্ষেতে জমে থাকা পানি অপসারণে পর্যাপ্ত নিষ্কাশন ব্যবস্থা রাখতে হবে।
অধিক উৎপাদনের জন্য কাকরোল এবং পটল ফসলে এই পর্যায়ে এবং বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে হাত পরাগায়ন পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে। একই সাথে সবজি ফসলের পুরাতন পাতা ছেঁটে ফেলতে হবে এবং জমিতে অন্যান্য অন্তর্বর্তী পরিচর্যা অব্যাহত রাখতে হবে।
জমি থেকে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
উদ্যান ফসল
বর্তমান আবহাওয়া গাছের চারা (যেমন আম, নারকেল, তালগাছ, নিম) রোপণের জন্য অনুকূল।
হেলে পড়া থেকে রক্ষার জন্য কলাগাছ, ছোট ফল গাছ এবং আখ ক্ষেতে খুটি দিন। আখের ক্ষেতে পাতা নীচের দিকে পেঁচিয়ে একাধিক গাছ গুচ্ছ করে একসাথে বেঁধে দিন, যাতে প্রবল বাতাসে আখ হেলে না পড়ে।
বিদ্যমান আবহাওয়া নারিকেলের কুঁড়ি পচা রোগের অনুকুল। রোগের লক্ষণ দেখা দিলে আশেপাশের গাছ সহ আক্রান্ত গাছের মাথায় ও কচি পাতায় ১%বোর্দো মিক্সচার প্রয়োগ করুন। অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশনের জন্য বাগানে সুবিধা জনক দূরত্বে ছোট ছোট নালার ব্যবস্থা রাখুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁস যাতে গরম পানিতে না যায় সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
ময়মনসিংহ অঞ্চল (জেলাসমূহ: জামালপুর, ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা এবং শেরপুর)
ধান আউশ
পর্যায়:কুশি গজানো
রেীদ্রজ্জল ও মেঘমুক্ত দিনে বিকাল বেলা কীটনাশক প্রয়োগ করা উত্তম।
চারা রোপনের ৫৬ দিন পর (কাইচ থোড় আসার ৫-৭ দিন পূর্বে) বিঘা প্রতি ৬.০ কেজি হারে ২য় (শেষ) ডোজ ইউরিয়া সার প্রয়োগ করুন।
বৃষ্টিপাতের পর সার ও বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে চুঙ্গি পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। দমন ব্যবস্থা: ম্যালাথিওন ২এমএল/লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
সবজি
সব্জি জাতীয় ফসল যেমন, টমেটো, মরিচ এবং বেগুনে খুঁটি দিতে হবে কারণ এই সময়ে বাতাস তুলনামূলকভাবে প্রবল থাকে।
ফসলের ক্ষেতে জমে থাকা পানি অপসারণে পর্যাপ্ত নিষ্কাশন ব্যবস্থা রাখতে হবে।
অধিক উৎপাদনের জন্য কাকরোল এবং পটল ফসলে এই পর্যায়ে এবং বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে হাত পরাগায়ন পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে। একই সাথে সবজি ফসলের পুরাতন পাতা ছেঁটে ফেলতে হবে এবং জমিতে অন্যান্য অন্তর্বর্তী পরিচর্যা অব্যাহত রাখতে হবে।
জমি থেকে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
উদ্যান ফসল
বর্তমান আবহাওয়া গাছের চারা (যেমন আম, নারকেল, তালগাছ, নিম) রোপণের জন্য অনুকূল।
হেলে পড়া থেকে রক্ষার জন্য কলাগাছ, ছোট ফল গাছ এবং আখ ক্ষেতে খুটি দিন। আখের ক্ষেতে পাতা নীচের দিকে পেঁচিয়ে একাধিক গাছ গুচ্ছ করে একসাথে বেঁধে দিন, যাতে প্রবল বাতাসে আখ হেলে না পড়ে।
বিদ্যমান আবহাওয়া নারিকেলের কুঁড়ি পচা রোগের অনুকুল। রোগের লক্ষণ দেখা দিলে আশেপাশের গাছ সহ আক্রান্ত গাছের মাথায় ও কচি পাতায় ১%বোর্দো মিক্সচার প্রয়োগ করুন। অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশনের জন্য বাগানে সুবিধা জনক দূরত্বে ছোট ছোট নালার ব্যবস্থা রাখুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁস যাতে গরম পানিতে না যায় সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।