কৃষি আবহাওয়া তথ্য পদ্ধতি উন্নতকরণ প্রকল্প
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর
জাতীয় বুলেটিন
তারিখ: ১৭ জুলাই ২0২৪
১৭ জুলাই ২০২৪ (বুধবার)
সময়কালঃ ১৭.০৭.২০২৪ - ২১.০৭.২০২৪
দেশের বিভিন্ন এলাকার আবহাওয়া পরিস্থিতি
গত ২৪ ঘন্টায় বৃষ্টিপাতের পরিমান (১৭ জুলাই ২০২৪, সকাল ০৬ টা পর্যন্ত ) এবং ১৬ জুলাই ২০২৪ এ সর্বোচ্চ তাপমাত্রা, ১৭ জুলাই ২০২৪ এ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নিচে দেওয়া হলো:
সপ্তাহের শেষে (১৬ জুলাই ২০২৪ পর্যন্ত) আবহাওয়া প্যারামিটারের স্থানিক বন্টন
NOAA/VIIRS BLENDED NDVI composite for the week. No. 28 (07.07.2024 to 13.07.2024) over Agricultural regions of Bangladesh
NOAA/ AVHRR BLENDED VCI composite for the week No. 28 (07.07.2024 to 13.07.2024) over Agricultural regions of Bangladesh
NOAA/ AVHRR BLENDED TCI composite for the week No. 28 (07.07.2024 to 13.07.2024) over Agricultural regions of Bangladesh
NOAA/ AVHRR BLENDED VHI composite for the week No. 28 (07.07.2024 to 13.07.2024) over Agricultural regions of Bangladesh
মূখ্য কৃষি আবহাওয়া পরামর্শ
মধ্য মেয়াদি পূর্বাভাস অনুযায়ী, নিম্নলিখিত কৃষি আবহাওয়া পরামর্শ প্রদান করা হলো:
খুলনা অঞ্চল (জেলাসমূহ: বাগেরহাট, খুলনা, নড়াইল এবং সাতক্ষীরা)
ধান আউশ
পর্যায়:দানা জমাট বাঁধা
বৃষ্টিপাতের পর সার ও বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সবজি
দমকা হাওয়া থেকে গাছের ক্ষতি (বিশেষ করে লতা জাতীয় ফসল) এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
বর্ষার এই মৌসুম নতুন বাগান করার জন্য অত্যন্ত উপযুক্ত সময়।
বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে কুমড়া, ঝিঙে,পটল এবং শসায় লাল-কুমড়া বিটলের আক্রমণের সম্ভাবনা আছে। নিয়ন্ত্রণ করতে, ম্যালাথিয়ন ৫৭ইসি প্রতি লিটার পানিতে ১.০ মিলি মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে সবজিতে শোষক পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। তা নিয়ন্ত্রণের জন্য ডাইমেথোয়েট @ ২ মিলি বা অ্যাসিফেট @ ১.৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
টমেটো, বেগুন এবং মরিচ বীজতলায় বপন করুন এবং কুমড়া, মটরশুটি, শিম,ঢেঁড়শ ইত্যাদি মূল জমিতে সরাসরি বপন করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
প্রয়োজন অনুযায়ী হালকা সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বর্ষা মৌসুমের এই সময়ে আম, পেয়ারা এবং নারিকেল গাছের চারা রোপণের জন্য গর্ত প্রস্তুত করুন। এ সময়ে কলার সাকার রোপণ করা যেতে পারে।
বিদ্যমান আবহাওয়ায় উদ্যান ফসল যেমন, ডালিম গাছে ব্যাকটেরিয়া জনিত পোড়া রোগ এবং লেবু গাছে লিফ মাইনর পোকার প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে সে জন্য প্রয়োজনীয় সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
প্রবল বাতাসে কলাগাছ হেলে পড়া রোধে গাছে খুঁটি দিন।
বর্তমান আবহাওয়া পেঁপে গাছে মিলিবাগ পোকার আক্রমণের জন্য অনুকূল। পোকার আক্রমণ রোধে ফেনিট্রোথিয়ন ৫০ইসি (সুমিথিয়ন) @১.৫মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন। এছাড়াও ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি @২ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পিঁপড়ার বসতিতে প্রয়োগ করে পিঁপড়া দমন করা যেতে পারে।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
হালকা সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
মাছের আংশিক আহরণ করুন এবং আহরণের ৩/৪ দিন পর আহরিত মাছের ১০% বেশি পুনরায় মজুদ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪ গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
রাঙ্গামাটি অঞ্চল (জেলাসমূহ: বান্দরবান, খাগড়াছড়ি এবং রাঙ্গামাটি)
ধান আমন
পর্যায়:চারা রোপণ
পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাতের পর বীজতলা থেকে ২৫-৩০ দিনের চারা মূল জমিতে রোপণের প্রস্তুতি নিন।
রোপণের ১৫-২০ দিন পর ১/৩ অংশ ইউরিয়া সার (৮ কেজি/বিঘা) উপরি প্রয়োগ করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
জমির পানির স্তর ৫-৭ সেমি বজায় রাখুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে গোড়া পচা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ২.৫-৩ গ্রাম/কেজি হারে কার্বোক্সিন দিয়ে বীজ শোধন করুন।
সবজি
দমকা হাওয়া থেকে গাছের ক্ষতি (বিশেষ করে লতা জাতীয় ফসল) এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
বর্ষার এই মৌসুম নতুন বাগান করার জন্য অত্যন্ত উপযুক্ত সময়।
বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে কুমড়া, ঝিঙে,পটল এবং শসায় লাল-কুমড়া বিটলের আক্রমণের সম্ভাবনা আছে। নিয়ন্ত্রণ করতে, ম্যালাথিয়ন ৫৭ইসি প্রতি লিটার পানিতে ১.০ মিলি মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে সবজিতে শোষক পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। তা নিয়ন্ত্রণের জন্য ডাইমেথোয়েট @ ২ মিলি বা অ্যাসিফেট @ ১.৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
টমেটো, বেগুন এবং মরিচ বীজতলায় বপন করুন এবং কুমড়া, মটরশুটি, শিম,ঢেঁড়শ ইত্যাদি মূল জমিতে সরাসরি বপন করুন।
জমি থেকে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
উদ্যান ফসল
বর্ষা মৌসুমের এই সময়ে আম, পেয়ারা এবং নারিকেল গাছের চারা রোপণের জন্য গর্ত প্রস্তুত করুন। এ সময়ে কলার সাকার রোপণ করা যেতে পারে।
বিদ্যমান আবহাওয়ায় উদ্যান ফসল যেমন, ডালিম গাছে ব্যাকটেরিয়া জনিত পোড়া রোগ এবং লেবু গাছে লিফ মাইনর পোকার প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে সে জন্য প্রয়োজনীয় সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
প্রবল বাতাসে কলাগাছ হেলে পড়া রোধে গাছে খুঁটি দিন।
বর্তমান আবহাওয়া পেঁপে গাছে মিলিবাগ পোকার আক্রমণের জন্য অনুকূল। পোকার আক্রমণ রোধে ফেনিট্রোথিয়ন ৫০ইসি (সুমিথিয়ন) @১.৫মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন। এছাড়াও ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি @২ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পিঁপড়ার বসতিতে প্রয়োগ করে পিঁপড়া দমন করা যেতে পারে।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
মাছের আংশিক আহরণ করুন এবং আহরণের ৩/৪ দিন পর আহরিত মাছের ১০% বেশি পুনরায় মজুদ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪ গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
বরিশাল অঞ্চল (জেলাসমূহ: বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, ঝালকাঠি, পটুয়াখালী এবং পিরোজপুর)
ধান আমন
পর্যায়:চারা রোপণ
পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাতের পর বীজতলা থেকে ২৫-৩০ দিনের চারা মূল জমিতে রোপণের প্রস্তুতি নিন।
রোপণের ১৫-২০ দিন পর ১/৩ অংশ ইউরিয়া সার (৮ কেজি/বিঘা) উপরি প্রয়োগ করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
জমির পানির স্তর ৫-৭ সেমি বজায় রাখুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে ব্যাকটেরিয়াজনিত পোড়া এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। সার ব্যবস্থপনা, পটাশ+থিওভিট প্রয়োগ করুন।
সবজি
দমকা হাওয়া থেকে গাছের ক্ষতি (বিশেষ করে লতা জাতীয় ফসল) এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
বর্ষার এই মৌসুম নতুন বাগান করার জন্য অত্যন্ত উপযুক্ত সময়।
বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে কুমড়া, ঝিঙে,পটল এবং শসায় লাল-কুমড়া বিটলের আক্রমণের সম্ভাবনা আছে। নিয়ন্ত্রণ করতে, ম্যালাথিয়ন ৫৭ইসি প্রতি লিটার পানিতে ১.০ মিলি মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে সবজিতে শোষক পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। তা নিয়ন্ত্রণের জন্য ডাইমেথোয়েট @ ২ মিলি বা অ্যাসিফেট @ ১.৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
টমেটো, বেগুন এবং মরিচ বীজতলায় বপন করুন এবং কুমড়া, মটরশুটি, শিম,ঢেঁড়শ ইত্যাদি মূল জমিতে সরাসরি বপন করুন।
প্রয়োজন অনুযায়ী হালকা সেচ প্রয়োগ করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বর্ষা মৌসুমের এই সময়ে আম, পেয়ারা এবং নারিকেল গাছের চারা রোপণের জন্য গর্ত প্রস্তুত করুন। এ সময়ে কলার সাকার রোপণ করা যেতে পারে।
বিদ্যমান আবহাওয়ায় উদ্যান ফসল যেমন, ডালিম গাছে ব্যাকটেরিয়া জনিত পোড়া রোগ এবং লেবু গাছে লিফ মাইনর পোকার প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে সে জন্য প্রয়োজনীয় সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
প্রবল বাতাসে কলাগাছ হেলে পড়া রোধে গাছে খুঁটি দিন।
বর্তমান আবহাওয়া পেঁপে গাছে মিলিবাগ পোকার আক্রমণের জন্য অনুকূল। পোকার আক্রমণ রোধে ফেনিট্রোথিয়ন ৫০ইসি (সুমিথিয়ন) @১.৫মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন। এছাড়াও ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি @২ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পিঁপড়ার বসতিতে প্রয়োগ করে পিঁপড়া দমন করা যেতে পারে।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
হালকা সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
মাছের আংশিক আহরণ করুন এবং আহরণের ৩/৪ দিন পর আহরিত মাছের ১০% বেশি পুনরায় মজুদ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪ গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
বগুড়া অঞ্চল (জেলাসমূহ: বগুড়া, জয়পুরহাট, পাবনা এবং সিরাজগঞ্জ)
ধান আমন
পর্যায়:বীজতলা
প্রয়োজন অনুযায়ী সেচ প্রয়োগ করে বীজ বপন সম্পন্ন করুন।
আমন ধানের মূল জমি চারা রোপণের জন্য প্রস্তুত করুন।
আমন ধানের জমি তৈরির শেষ পর্যায়ে বিঘাপ্রতি ৯ কেজি ইউরিয়া (মোট ইউরিয়ার ১/৩), ৮ কেজি টিএসপি, ১৪ কেজি এমওপি, ৯ কেজি জিপসাম সার প্রয়োগ করুন।
রেীদ্রজ্জল ও মেঘমুক্ত দিনে বিকাল বেলা বালাইনাশক প্রয়োগ করা উত্তম।
সেচ প্রয়োগ করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে হলুদ মাজরা পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ধানের মাজরা পোকা, গল মাছি, সাদা এবং বাদামী গাছ ফড়িং এর আক্রমণ দেখা দিলে কার্বফুরান ৩ জি@ ৩৩ কেজি প্রতি হেক্টরে এবং কাটুই পোকার আক্রমণ দেখা দিলে ক্লোরপাইরিফস অথবা ডাইক্লোরোভেক্স অনুমোদিত মাত্রায় প্রয়োগ করতে হবে।
সবজি
দমকা হাওয়া থেকে গাছের ক্ষতি (বিশেষ করে লতা জাতীয় ফসল) এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
বর্ষার এই মৌসুম নতুন বাগান করার জন্য অত্যন্ত উপযুক্ত সময়।
বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে কুমড়া, ঝিঙে,পটল এবং শসায় লাল-কুমড়া বিটলের আক্রমণের সম্ভাবনা আছে। নিয়ন্ত্রণ করতে, ম্যালাথিয়ন ৫৭ইসি প্রতি লিটার পানিতে ১.০ মিলি মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে সবজিতে শোষক পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। তা নিয়ন্ত্রণের জন্য ডাইমেথোয়েট @ ২ মিলি বা অ্যাসিফেট @ ১.৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
টমেটো, বেগুন এবং মরিচ বীজতলায় বপন করুন এবং কুমড়া, মটরশুটি, শিম,ঢেঁড়শ ইত্যাদি মূল জমিতে সরাসরি বপন করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বর্ষা মৌসুমের এই সময়ে আম, পেয়ারা এবং নারিকেল গাছের চারা রোপণের জন্য গর্ত প্রস্তুত করুন। এ সময়ে কলার সাকার রোপণ করা যেতে পারে।
বিদ্যমান আবহাওয়ায় উদ্যান ফসল যেমন, ডালিম গাছে ব্যাকটেরিয়া জনিত পোড়া রোগ এবং লেবু গাছে লিফ মাইনর পোকার প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে সে জন্য প্রয়োজনীয় সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
প্রবল বাতাসে কলাগাছ হেলে পড়া রোধে গাছে খুঁটি দিন।
বর্তমান আবহাওয়া পেঁপে গাছে মিলিবাগ পোকার আক্রমণের জন্য অনুকূল। পোকার আক্রমণ রোধে ফেনিট্রোথিয়ন ৫০ইসি (সুমিথিয়ন) @১.৫মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন। এছাড়াও ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি @২ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পিঁপড়ার বসতিতে প্রয়োগ করে পিঁপড়া দমন করা যেতে পারে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
মাছের আংশিক আহরণ করুন এবং আহরণের ৩/৪ দিন পর আহরিত মাছের ১০% বেশি পুনরায় মজুদ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪ গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
কুমিল্লা অঞ্চল (জেলাসমূহ: ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চাঁদপুর এবং কুমিল্লা)
ধান আমন
পর্যায়:চারা রোপণ
পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাতের পর বীজতলা থেকে ২৫-৩০ দিনের চারা মূল জমিতে রোপণের প্রস্তুতি নিন।
রোপণের ১৫-২০ দিন পর ১/৩ অংশ ইউরিয়া সার (৮ কেজি/বিঘা) উপরি প্রয়োগ করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
জমির পানির স্তর ৫-৭ সেমি বজায় রাখুন।
ধান আউশ
পর্যায়:দানা জমাট বাঁধা
বৃষ্টিপাতের পর সার ও বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
সবজি
দমকা হাওয়া থেকে গাছের ক্ষতি (বিশেষ করে লতা জাতীয় ফসল) এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
বর্ষার এই মৌসুম নতুন বাগান করার জন্য অত্যন্ত উপযুক্ত সময়।
বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে কুমড়া, ঝিঙে,পটল এবং শসায় লাল-কুমড়া বিটলের আক্রমণের সম্ভাবনা আছে। নিয়ন্ত্রণ করতে, ম্যালাথিয়ন ৫৭ইসি প্রতি লিটার পানিতে ১.০ মিলি মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে সবজিতে শোষক পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। তা নিয়ন্ত্রণের জন্য ডাইমেথোয়েট @ ২ মিলি বা অ্যাসিফেট @ ১.৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
টমেটো, বেগুন এবং মরিচ বীজতলায় বপন করুন এবং কুমড়া, মটরশুটি, শিম,ঢেঁড়শ ইত্যাদি মূল জমিতে সরাসরি বপন করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বর্ষা মৌসুমের এই সময়ে আম, পেয়ারা এবং নারিকেল গাছের চারা রোপণের জন্য গর্ত প্রস্তুত করুন। এ সময়ে কলার সাকার রোপণ করা যেতে পারে।
বিদ্যমান আবহাওয়ায় উদ্যান ফসল যেমন, ডালিম গাছে ব্যাকটেরিয়া জনিত পোড়া রোগ এবং লেবু গাছে লিফ মাইনর পোকার প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে সে জন্য প্রয়োজনীয় সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
প্রবল বাতাসে কলাগাছ হেলে পড়া রোধে গাছে খুঁটি দিন।
বর্তমান আবহাওয়া পেঁপে গাছে মিলিবাগ পোকার আক্রমণের জন্য অনুকূল। পোকার আক্রমণ রোধে ফেনিট্রোথিয়ন ৫০ইসি (সুমিথিয়ন) @১.৫মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন। এছাড়াও ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি @২ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পিঁপড়ার বসতিতে প্রয়োগ করে পিঁপড়া দমন করা যেতে পারে।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
মাছের আংশিক আহরণ করুন এবং আহরণের ৩/৪ দিন পর আহরিত মাছের ১০% বেশি পুনরায় মজুদ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪ গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
রাজশাহী অঞ্চল (জেলাসমূহ: চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ, নাটোর এবং রাজশাহী)
ধান আমন
পর্যায়:চারা রোপণ
পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাতের পর বীজতলা থেকে ২৫-৩০ দিনের চারা মূল জমিতে রোপণের প্রস্তুতি নিন।
রোপণের ১৫-২০ দিন পর ১/৩ অংশ ইউরিয়া সার (৮ কেজি/বিঘা) উপরি প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
জমির পানির স্তর ৫-৭ সেমি বজায় রাখুন।
ধান আউশ
পর্যায়:কুশি গজানো
রেীদ্রজ্জল ও মেঘমুক্ত দিনে বিকাল বেলা কীটনাশক প্রয়োগ করা উত্তম।
চারা রোপনের ৫৬ দিন পর (কাইচ থোড় আসার ৫-৭ দিন পূর্বে) বিঘা প্রতি ৬.০ কেজি হারে ২য় (শেষ) ডোজ ইউরিয়া সার প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
সবজি
দমকা হাওয়া থেকে গাছের ক্ষতি (বিশেষ করে লতা জাতীয় ফসল) এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
বর্ষার এই মৌসুম নতুন বাগান করার জন্য অত্যন্ত উপযুক্ত সময়।
বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে কুমড়া, ঝিঙে,পটল এবং শসায় লাল-কুমড়া বিটলের আক্রমণের সম্ভাবনা আছে। নিয়ন্ত্রণ করতে, ম্যালাথিয়ন ৫৭ইসি প্রতি লিটার পানিতে ১.০ মিলি মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে সবজিতে শোষক পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। তা নিয়ন্ত্রণের জন্য ডাইমেথোয়েট @ ২ মিলি বা অ্যাসিফেট @ ১.৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
টমেটো, বেগুন এবং মরিচ বীজতলায় বপন করুন এবং কুমড়া, মটরশুটি, শিম,ঢেঁড়শ ইত্যাদি মূল জমিতে সরাসরি বপন করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বর্ষা মৌসুমের এই সময়ে আম, পেয়ারা এবং নারিকেল গাছের চারা রোপণের জন্য গর্ত প্রস্তুত করুন। এ সময়ে কলার সাকার রোপণ করা যেতে পারে।
বিদ্যমান আবহাওয়ায় উদ্যান ফসল যেমন, ডালিম গাছে ব্যাকটেরিয়া জনিত পোড়া রোগ এবং লেবু গাছে লিফ মাইনর পোকার প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে সে জন্য প্রয়োজনীয় সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
প্রবল বাতাসে কলাগাছ হেলে পড়া রোধে গাছে খুঁটি দিন।
বর্তমান আবহাওয়া পেঁপে গাছে মিলিবাগ পোকার আক্রমণের জন্য অনুকূল। পোকার আক্রমণ রোধে ফেনিট্রোথিয়ন ৫০ইসি (সুমিথিয়ন) @১.৫মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন। এছাড়াও ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি @২ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পিঁপড়ার বসতিতে প্রয়োগ করে পিঁপড়া দমন করা যেতে পারে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
মাছের আংশিক আহরণ করুন এবং আহরণের ৩/৪ দিন পর আহরিত মাছের ১০% বেশি পুনরায় মজুদ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪ গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
চট্টগ্রাম অঞ্চল (জেলাসমূহ: চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ফেনী, লক্ষ্মীপুর এবং নোয়াখালী)
ধান আমন
পর্যায়:চারা রোপণ
পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাতের পর বীজতলা থেকে ২৫-৩০ দিনের চারা মূল জমিতে রোপণের প্রস্তুতি নিন।
রোপণের ১৫-২০ দিন পর ১/৩ অংশ ইউরিয়া সার (৮ কেজি/বিঘা) উপরি প্রয়োগ করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
জমির পানির স্তর ৫-৭ সেমি বজায় রাখুন।
সবজি
দমকা হাওয়া থেকে গাছের ক্ষতি (বিশেষ করে লতা জাতীয় ফসল) এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
বর্ষার এই মৌসুম নতুন বাগান করার জন্য অত্যন্ত উপযুক্ত সময়।
বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে কুমড়া, ঝিঙে,পটল এবং শসায় লাল-কুমড়া বিটলের আক্রমণের সম্ভাবনা আছে। নিয়ন্ত্রণ করতে, ম্যালাথিয়ন ৫৭ইসি প্রতি লিটার পানিতে ১.০ মিলি মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে সবজিতে শোষক পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। তা নিয়ন্ত্রণের জন্য ডাইমেথোয়েট @ ২ মিলি বা অ্যাসিফেট @ ১.৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
টমেটো, বেগুন এবং মরিচ বীজতলায় বপন করুন এবং কুমড়া, মটরশুটি, শিম,ঢেঁড়শ ইত্যাদি মূল জমিতে সরাসরি বপন করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বর্ষা মৌসুমের এই সময়ে আম, পেয়ারা এবং নারিকেল গাছের চারা রোপণের জন্য গর্ত প্রস্তুত করুন। এ সময়ে কলার সাকার রোপণ করা যেতে পারে।
বিদ্যমান আবহাওয়ায় উদ্যান ফসল যেমন, ডালিম গাছে ব্যাকটেরিয়া জনিত পোড়া রোগ এবং লেবু গাছে লিফ মাইনর পোকার প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে সে জন্য প্রয়োজনীয় সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
প্রবল বাতাসে কলাগাছ হেলে পড়া রোধে গাছে খুঁটি দিন।
বর্তমান আবহাওয়া পেঁপে গাছে মিলিবাগ পোকার আক্রমণের জন্য অনুকূল। পোকার আক্রমণ রোধে ফেনিট্রোথিয়ন ৫০ইসি (সুমিথিয়ন) @১.৫মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন। এছাড়াও ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি @২ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পিঁপড়ার বসতিতে প্রয়োগ করে পিঁপড়া দমন করা যেতে পারে।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
মাছের আংশিক আহরণ করুন এবং আহরণের ৩/৪ দিন পর আহরিত মাছের ১০% বেশি পুনরায় মজুদ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪ গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
যশোর অঞ্চল (জেলাসমূহ: চুয়াডাঙ্গা, যশোর, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, মাগুরা এবং মেহেরপুর)
ধান আমন
পর্যায়:বীজতলা
প্রয়োজন অনুযায়ী সেচ প্রয়োগ করে বীজ বপন সম্পন্ন করুন।
আমন ধানের মূল জমি চারা রোপণের জন্য প্রস্তুত করুন।
আমন ধানের জমি তৈরির শেষ পর্যায়ে বিঘাপ্রতি ৯ কেজি ইউরিয়া (মোট ইউরিয়ার ১/৩), ৮ কেজি টিএসপি, ১৪ কেজি এমওপি, ৯ কেজি জিপসাম সার প্রয়োগ করুন।
রেীদ্রজ্জল ও মেঘমুক্ত দিনে বিকাল বেলা কীটনাশক প্রয়োগ করা উত্তম।
চারা রোপনের ৫৬ দিন পর (কাইচ থোড় আসার ৫-৭ দিন পূর্বে) বিঘা প্রতি ৬.০ কেজি হারে ২য় (শেষ) ডোজ ইউরিয়া সার প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
বৃষ্টিপাতের পর সার ও বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সবজি
দমকা হাওয়া থেকে গাছের ক্ষতি (বিশেষ করে লতা জাতীয় ফসল) এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
বর্ষার এই মৌসুম নতুন বাগান করার জন্য অত্যন্ত উপযুক্ত সময়।
বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে কুমড়া, ঝিঙে,পটল এবং শসায় লাল-কুমড়া বিটলের আক্রমণের সম্ভাবনা আছে। নিয়ন্ত্রণ করতে, ম্যালাথিয়ন ৫৭ইসি প্রতি লিটার পানিতে ১.০ মিলি মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে সবজিতে শোষক পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। তা নিয়ন্ত্রণের জন্য ডাইমেথোয়েট @ ২ মিলি বা অ্যাসিফেট @ ১.৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
টমেটো, বেগুন এবং মরিচ বীজতলায় বপন করুন এবং কুমড়া, মটরশুটি, শিম,ঢেঁড়শ ইত্যাদি মূল জমিতে সরাসরি বপন করুন।
প্রয়োজন অনুযায়ী হালকা সেচ প্রয়োগ করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বর্ষা মৌসুমের এই সময়ে আম, পেয়ারা এবং নারিকেল গাছের চারা রোপণের জন্য গর্ত প্রস্তুত করুন। এ সময়ে কলার সাকার রোপণ করা যেতে পারে।
বিদ্যমান আবহাওয়ায় উদ্যান ফসল যেমন, ডালিম গাছে ব্যাকটেরিয়া জনিত পোড়া রোগ এবং লেবু গাছে লিফ মাইনর পোকার প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে সে জন্য প্রয়োজনীয় সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
প্রবল বাতাসে কলাগাছ হেলে পড়া রোধে গাছে খুঁটি দিন।
বর্তমান আবহাওয়া পেঁপে গাছে মিলিবাগ পোকার আক্রমণের জন্য অনুকূল। পোকার আক্রমণ রোধে ফেনিট্রোথিয়ন ৫০ইসি (সুমিথিয়ন) @১.৫মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন। এছাড়াও ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি @২ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পিঁপড়ার বসতিতে প্রয়োগ করে পিঁপড়া দমন করা যেতে পারে।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
হালকা সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
মাছের আংশিক আহরণ করুন এবং আহরণের ৩/৪ দিন পর আহরিত মাছের ১০% বেশি পুনরায় মজুদ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪ গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
ঢাকা অঞ্চল (জেলাসমূহ: ঢাকা, গাজীপুর, কিশোরগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী এবং টাঙ্গাইল)
ধান আমন
পর্যায়:চারা রোপণ
পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাতের পর বীজতলা থেকে ২৫-৩০ দিনের চারা মূল জমিতে রোপণের প্রস্তুতি নিন।
রোপণের ১৫-২০ দিন পর ১/৩ অংশ ইউরিয়া সার (৮ কেজি/বিঘা) উপরি প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
জমির পানির স্তর ৫-৭ সেমি বজায় রাখুন।
ধান আউশ
পর্যায়:দানা জমাট বাঁধা
সেচ প্রয়োগ করুন।
সবজি
দমকা হাওয়া থেকে গাছের ক্ষতি (বিশেষ করে লতা জাতীয় ফসল) এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
বর্ষার এই মৌসুম নতুন বাগান করার জন্য অত্যন্ত উপযুক্ত সময়।
বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে কুমড়া, ঝিঙে,পটল এবং শসায় লাল-কুমড়া বিটলের আক্রমণের সম্ভাবনা আছে। নিয়ন্ত্রণ করতে, ম্যালাথিয়ন ৫৭ইসি প্রতি লিটার পানিতে ১.০ মিলি মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে সবজিতে শোষক পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। তা নিয়ন্ত্রণের জন্য ডাইমেথোয়েট @ ২ মিলি বা অ্যাসিফেট @ ১.৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
টমেটো, বেগুন এবং মরিচ বীজতলায় বপন করুন এবং কুমড়া, মটরশুটি, শিম,ঢেঁড়শ ইত্যাদি মূল জমিতে সরাসরি বপন করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বর্ষা মৌসুমের এই সময়ে আম, পেয়ারা এবং নারিকেল গাছের চারা রোপণের জন্য গর্ত প্রস্তুত করুন। এ সময়ে কলার সাকার রোপণ করা যেতে পারে।
বিদ্যমান আবহাওয়ায় উদ্যান ফসল যেমন, ডালিম গাছে ব্যাকটেরিয়া জনিত পোড়া রোগ এবং লেবু গাছে লিফ মাইনর পোকার প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে সে জন্য প্রয়োজনীয় সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
প্রবল বাতাসে কলাগাছ হেলে পড়া রোধে গাছে খুঁটি দিন।
বর্তমান আবহাওয়া পেঁপে গাছে মিলিবাগ পোকার আক্রমণের জন্য অনুকূল। পোকার আক্রমণ রোধে ফেনিট্রোথিয়ন ৫০ইসি (সুমিথিয়ন) @১.৫মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন। এছাড়াও ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি @২ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পিঁপড়ার বসতিতে প্রয়োগ করে পিঁপড়া দমন করা যেতে পারে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
মাছের আংশিক আহরণ করুন এবং আহরণের ৩/৪ দিন পর আহরিত মাছের ১০% বেশি পুনরায় মজুদ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪ গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
দিনাজপুর অঞ্চল (জেলাসমূহ: দিনাজপুর, পঞ্চগড় এবং ঠাকুরগাঁও)
ধান আমন
পর্যায়:চারা রোপণ
পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাতের পর বীজতলা থেকে ২৫-৩০ দিনের চারা মূল জমিতে রোপণের প্রস্তুতি নিন।
রোপণের ১৫-২০ দিন পর ১/৩ অংশ ইউরিয়া সার (৮ কেজি/বিঘা) উপরি প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
জমির পানির স্তর ৫-৭ সেমি বজায় রাখুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সবজি
দমকা হাওয়া থেকে গাছের ক্ষতি (বিশেষ করে লতা জাতীয় ফসল) এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
বর্ষার এই মৌসুম নতুন বাগান করার জন্য অত্যন্ত উপযুক্ত সময়।
বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে কুমড়া, ঝিঙে,পটল এবং শসায় লাল-কুমড়া বিটলের আক্রমণের সম্ভাবনা আছে। নিয়ন্ত্রণ করতে, ম্যালাথিয়ন ৫৭ইসি প্রতি লিটার পানিতে ১.০ মিলি মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে সবজিতে শোষক পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। তা নিয়ন্ত্রণের জন্য ডাইমেথোয়েট @ ২ মিলি বা অ্যাসিফেট @ ১.৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
টমেটো, বেগুন এবং মরিচ বীজতলায় বপন করুন এবং কুমড়া, মটরশুটি, শিম,ঢেঁড়শ ইত্যাদি মূল জমিতে সরাসরি বপন করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বর্ষা মৌসুমের এই সময়ে আম, পেয়ারা এবং নারিকেল গাছের চারা রোপণের জন্য গর্ত প্রস্তুত করুন। এ সময়ে কলার সাকার রোপণ করা যেতে পারে।
বিদ্যমান আবহাওয়ায় উদ্যান ফসল যেমন, ডালিম গাছে ব্যাকটেরিয়া জনিত পোড়া রোগ এবং লেবু গাছে লিফ মাইনর পোকার প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে সে জন্য প্রয়োজনীয় সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
প্রবল বাতাসে কলাগাছ হেলে পড়া রোধে গাছে খুঁটি দিন।
বর্তমান আবহাওয়া পেঁপে গাছে মিলিবাগ পোকার আক্রমণের জন্য অনুকূল। পোকার আক্রমণ রোধে ফেনিট্রোথিয়ন ৫০ইসি (সুমিথিয়ন) @১.৫মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন। এছাড়াও ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি @২ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পিঁপড়ার বসতিতে প্রয়োগ করে পিঁপড়া দমন করা যেতে পারে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
মাছের আংশিক আহরণ করুন এবং আহরণের ৩/৪ দিন পর আহরিত মাছের ১০% বেশি পুনরায় মজুদ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪ গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
ফরিদপুর অঞ্চল (জেলাসমূহ: ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর, রাজবাড়ী এবং শরীয়তপুর)
ধান আমন
পর্যায়:বীজতলা
প্রয়োজন অনুযায়ী সেচ প্রয়োগ করে বীজ বপন সম্পন্ন করুন।
আমন ধানের মূল জমি চারা রোপণের জন্য প্রস্তুত করুন।
আমন ধানের জমি তৈরির শেষ পর্যায়ে বিঘাপ্রতি ৯ কেজি ইউরিয়া (মোট ইউরিয়ার ১/৩), ৮ কেজি টিএসপি, ১৪ কেজি এমওপি, ৯ কেজি জিপসাম সার প্রয়োগ করুন।
দমকা হাওয়া থেকে গাছের ক্ষতি (বিশেষ করে লতা জাতীয় ফসল) এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
বর্ষার এই মৌসুম নতুন বাগান করার জন্য অত্যন্ত উপযুক্ত সময়।
বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে কুমড়া, ঝিঙে,পটল এবং শসায় লাল-কুমড়া বিটলের আক্রমণের সম্ভাবনা আছে। নিয়ন্ত্রণ করতে, ম্যালাথিয়ন ৫৭ইসি প্রতি লিটার পানিতে ১.০ মিলি মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে সবজিতে শোষক পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। তা নিয়ন্ত্রণের জন্য ডাইমেথোয়েট @ ২ মিলি বা অ্যাসিফেট @ ১.৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
টমেটো, বেগুন এবং মরিচ বীজতলায় বপন করুন এবং কুমড়া, মটরশুটি, শিম,ঢেঁড়শ ইত্যাদি মূল জমিতে সরাসরি বপন করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বর্ষা মৌসুমের এই সময়ে আম, পেয়ারা এবং নারিকেল গাছের চারা রোপণের জন্য গর্ত প্রস্তুত করুন। এ সময়ে কলার সাকার রোপণ করা যেতে পারে।
বিদ্যমান আবহাওয়ায় উদ্যান ফসল যেমন, ডালিম গাছে ব্যাকটেরিয়া জনিত পোড়া রোগ এবং লেবু গাছে লিফ মাইনর পোকার প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে সে জন্য প্রয়োজনীয় সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
প্রবল বাতাসে কলাগাছ হেলে পড়া রোধে গাছে খুঁটি দিন।
বর্তমান আবহাওয়া পেঁপে গাছে মিলিবাগ পোকার আক্রমণের জন্য অনুকূল। পোকার আক্রমণ রোধে ফেনিট্রোথিয়ন ৫০ইসি (সুমিথিয়ন) @১.৫মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন। এছাড়াও ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি @২ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পিঁপড়ার বসতিতে প্রয়োগ করে পিঁপড়া দমন করা যেতে পারে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
মাছের আংশিক আহরণ করুন এবং আহরণের ৩/৪ দিন পর আহরিত মাছের ১০% বেশি পুনরায় মজুদ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪ গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
রংপুর অঞ্চল (জেলাসমূহ: গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, নীলফামারী এবং রংপুর)
ধান আমন
পর্যায়:চারা রোপণ
পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাতের পর বীজতলা থেকে ২৫-৩০ দিনের চারা মূল জমিতে রোপণের প্রস্তুতি নিন।
রোপণের ১৫-২০ দিন পর ১/৩ অংশ ইউরিয়া সার (৮ কেজি/বিঘা) উপরি প্রয়োগ করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
জমির পানির স্তর ৫-৭ সেমি বজায় রাখুন।
সবজি
দমকা হাওয়া থেকে গাছের ক্ষতি (বিশেষ করে লতা জাতীয় ফসল) এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
বর্ষার এই মৌসুম নতুন বাগান করার জন্য অত্যন্ত উপযুক্ত সময়।
বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে কুমড়া, ঝিঙে,পটল এবং শসায় লাল-কুমড়া বিটলের আক্রমণের সম্ভাবনা আছে। নিয়ন্ত্রণ করতে, ম্যালাথিয়ন ৫৭ইসি প্রতি লিটার পানিতে ১.০ মিলি মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে সবজিতে শোষক পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। তা নিয়ন্ত্রণের জন্য ডাইমেথোয়েট @ ২ মিলি বা অ্যাসিফেট @ ১.৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
টমেটো, বেগুন এবং মরিচ বীজতলায় বপন করুন এবং কুমড়া, মটরশুটি, শিম,ঢেঁড়শ ইত্যাদি মূল জমিতে সরাসরি বপন করুন।
প্রয়োজন অনুযায়ী হালকা সেচ প্রয়োগ করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বর্ষা মৌসুমের এই সময়ে আম, পেয়ারা এবং নারিকেল গাছের চারা রোপণের জন্য গর্ত প্রস্তুত করুন। এ সময়ে কলার সাকার রোপণ করা যেতে পারে।
বিদ্যমান আবহাওয়ায় উদ্যান ফসল যেমন, ডালিম গাছে ব্যাকটেরিয়া জনিত পোড়া রোগ এবং লেবু গাছে লিফ মাইনর পোকার প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে সে জন্য প্রয়োজনীয় সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
প্রবল বাতাসে কলাগাছ হেলে পড়া রোধে গাছে খুঁটি দিন।
বর্তমান আবহাওয়া পেঁপে গাছে মিলিবাগ পোকার আক্রমণের জন্য অনুকূল। পোকার আক্রমণ রোধে ফেনিট্রোথিয়ন ৫০ইসি (সুমিথিয়ন) @১.৫মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন। এছাড়াও ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি @২ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পিঁপড়ার বসতিতে প্রয়োগ করে পিঁপড়া দমন করা যেতে পারে।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
হালকা সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
মাছের আংশিক আহরণ করুন এবং আহরণের ৩/৪ দিন পর আহরিত মাছের ১০% বেশি পুনরায় মজুদ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪ গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
সিলেট অঞ্চল (জেলাসমূহ: হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ এবং সিলেট)
ধান আমন
পর্যায়:বীজতলা
জমিতে অতিরিক্ত পানি জমে থাকলে নিষ্কাশন করে বীজ বপন সম্পন্ন করুন।
আমন ধানের মূল জমি চারা রোপণের জন্য প্রস্তুত করুন।
আমন ধানের জমি তৈরির শেষ পর্যায়ে বিঘাপ্রতি ৯ কেজি ইউরিয়া (মোট ইউরিয়ার ১/৩), ৮ কেজি টিএসপি, ১৪ কেজি এমওপি, ৯ কেজি জিপসাম সার প্রয়োগ করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে চুঙ্গি পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যালাথিওন ২এমএল/লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে বাদামী দাগ এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। সার ব্যবস্থপনা, পটাশ+থিওভিট প্রয়োগ করুন।
ধান আউশ
পর্যায়:দানা জমাট বাঁধা
বৃষ্টিপাতের পর সার ও বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে খোল পোড়া এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। দমন ব্যবস্থা: হেক্সাকোনাজল ১ মিলি./লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে। টেবিউকোনাজল ১ মিলি./লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে বাদামী দাগ এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। দমন ব্যবস্থা: সার ব্যবস্থপনা, পটাশ+থিওভিট প্রয়োগ।
সবজি
দমকা হাওয়া থেকে গাছের ক্ষতি (বিশেষ করে লতা জাতীয় ফসল) এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
বর্ষার এই মৌসুম নতুন বাগান করার জন্য অত্যন্ত উপযুক্ত সময়।
বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে কুমড়া, ঝিঙে,পটল এবং শসায় লাল-কুমড়া বিটলের আক্রমণের সম্ভাবনা আছে। নিয়ন্ত্রণ করতে, ম্যালাথিয়ন ৫৭ইসি প্রতি লিটার পানিতে ১.০ মিলি মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে সবজিতে শোষক পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। তা নিয়ন্ত্রণের জন্য ডাইমেথোয়েট @ ২ মিলি বা অ্যাসিফেট @ ১.৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
টমেটো, বেগুন এবং মরিচ বীজতলায় বপন করুন এবং কুমড়া, মটরশুটি, শিম,ঢেঁড়শ ইত্যাদি মূল জমিতে সরাসরি বপন করুন।
জমি থেকে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
উদ্যান ফসল
বর্ষা মৌসুমের এই সময়ে আম, পেয়ারা এবং নারিকেল গাছের চারা রোপণের জন্য গর্ত প্রস্তুত করুন। এ সময়ে কলার সাকার রোপণ করা যেতে পারে।
বিদ্যমান আবহাওয়ায় উদ্যান ফসল যেমন, ডালিম গাছে ব্যাকটেরিয়া জনিত পোড়া রোগ এবং লেবু গাছে লিফ মাইনর পোকার প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে সে জন্য প্রয়োজনীয় সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
প্রবল বাতাসে কলাগাছ হেলে পড়া রোধে গাছে খুঁটি দিন।
বর্তমান আবহাওয়া পেঁপে গাছে মিলিবাগ পোকার আক্রমণের জন্য অনুকূল। পোকার আক্রমণ রোধে ফেনিট্রোথিয়ন ৫০ইসি (সুমিথিয়ন) @১.৫মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন। এছাড়াও ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি @২ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পিঁপড়ার বসতিতে প্রয়োগ করে পিঁপড়া দমন করা যেতে পারে।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
মাছের আংশিক আহরণ করুন এবং আহরণের ৩/৪ দিন পর আহরিত মাছের ১০% বেশি পুনরায় মজুদ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪ গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
ময়মনসিংহ অঞ্চল (জেলাসমূহ: জামালপুর, ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা এবং শেরপুর)
ধান আমন
পর্যায়:বীজতলা
আমন ধানের মূল জমি চারা রোপণের জন্য প্রস্তুত করুন।
আমন ধানের জমি তৈরির শেষ পর্যায়ে বিঘাপ্রতি ৯ কেজি ইউরিয়া (মোট ইউরিয়ার ১/৩), ৮ কেজি টিএসপি, ১৪ কেজি এমওপি, ৯ কেজি জিপসাম সার প্রয়োগ করুন।
দমকা হাওয়া থেকে গাছের ক্ষতি (বিশেষ করে লতা জাতীয় ফসল) এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
বর্ষার এই মৌসুম নতুন বাগান করার জন্য অত্যন্ত উপযুক্ত সময়।
বর্তমান আবহাওয়া পরিস্থিতে কুমড়া, ঝিঙে,পটল এবং শসায় লাল-কুমড়া বিটলের আক্রমণের সম্ভাবনা আছে। নিয়ন্ত্রণ করতে, ম্যালাথিয়ন ৫৭ইসি প্রতি লিটার পানিতে ১.০ মিলি মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে সবজিতে শোষক পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। তা নিয়ন্ত্রণের জন্য ডাইমেথোয়েট @ ২ মিলি বা অ্যাসিফেট @ ১.৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
টমেটো, বেগুন এবং মরিচ বীজতলায় বপন করুন এবং কুমড়া, মটরশুটি, শিম,ঢেঁড়শ ইত্যাদি মূল জমিতে সরাসরি বপন করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বর্ষা মৌসুমের এই সময়ে আম, পেয়ারা এবং নারিকেল গাছের চারা রোপণের জন্য গর্ত প্রস্তুত করুন। এ সময়ে কলার সাকার রোপণ করা যেতে পারে।
বিদ্যমান আবহাওয়ায় উদ্যান ফসল যেমন, ডালিম গাছে ব্যাকটেরিয়া জনিত পোড়া রোগ এবং লেবু গাছে লিফ মাইনর পোকার প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে সে জন্য প্রয়োজনীয় সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
প্রবল বাতাসে কলাগাছ হেলে পড়া রোধে গাছে খুঁটি দিন।
বর্তমান আবহাওয়া পেঁপে গাছে মিলিবাগ পোকার আক্রমণের জন্য অনুকূল। পোকার আক্রমণ রোধে ফেনিট্রোথিয়ন ৫০ইসি (সুমিথিয়ন) @১.৫মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন। এছাড়াও ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি @২ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে পিঁপড়ার বসতিতে প্রয়োগ করে পিঁপড়া দমন করা যেতে পারে।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা প্রদান করুন।
পশুর থাকার জায়গার মেঝেতে যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
গবাদি পশু উঁচু ও পরিষ্কার জায়গায় রাখুন।
গবাদি পশুকে কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাবার খেতে দিন। পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগী
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখুন। খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গায় পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
মাছের আংশিক আহরণ করুন এবং আহরণের ৩/৪ দিন পর আহরিত মাছের ১০% বেশি পুনরায় মজুদ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪ গ্রাম) প্রয়োগ করুন।