কৃষি আবহাওয়া তথ্য পদ্ধতি উন্নতকরণ প্রকল্প
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর
জাতীয় বুলেটিন
তারিখ: ৩0 অক্টোবর ২0২৪
৩০ অক্টোবর ২০২৪ (বুধবার)
সময়কালঃ ৩০.১০.২০২৪ - ০৩.১১.২০২৪
দেশের বিভিন্ন এলাকার আবহাওয়া পরিস্থিতি
গত ২৪ ঘন্টায় বৃষ্টিপাতের পরিমান (৩০ অক্টোবর ২০২৪, সকাল ০৬ টা পর্যন্ত ) এবং ২৯ অক্টোবর ২০২৪ এ সর্বোচ্চ তাপমাত্রা, ৩০ অক্টোবর ২০২৪ এ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নিচে দেওয়া হলো:
সপ্তাহের শেষে (২৯ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত) আবহাওয়া প্যারামিটারের স্থানিক বন্টন
আবহাওয়া পূর্বাভাস ২৯.১০.২০২৪ হতে ০৩.১১.২০২৪ পর্যন্ত
NOAA/VIIRS BLENDED NDVI composite for the week. No. 43 (20.10.2024 to 26.10.2024) over Agricultural regions of Bangladesh
NOAA/ AVHRR BLENDED VCI composite for the week No. 43 (20.10.2024 to 26.10.2024) over Agricultural regions of Bangladesh
NOAA/ AVHRR BLENDED TCI composite for the week No. 43 (20.10.2024 to 26.10.2024) over Agricultural regions of Bangladesh
NOAA/ AVHRR BLENDED VHI composite for the week No. 43 (20.10.2024 to 26.10.2024) over Agricultural regions of Bangladesh
মূখ্য কৃষি আবহাওয়া পরামর্শ
মধ্য মেয়াদি পূর্বাভাস অনুযায়ী, নিম্নলিখিত কৃষি আবহাওয়া পরামর্শ প্রদান করা হলো:
খুলনা অঞ্চল (জেলাসমূহ: বাগেরহাট, খুলনা, নড়াইল এবং সাতক্ষীরা)
ধান আমন
পর্যায়:শীষ বের হওয়া
সেচ প্রয়োগ করুন।
জমির পানির স্তর ২-৫ সেমি বজায় রাখুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে হলুদ মাজরা পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। কার্বোফুরান হেক্টর প্রতি ১০ কেজি প্রয়োগ করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে লক্ষীর গু এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। সার ব্যবস্থপনা করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায় বেগুনের ফোমপসিস রোগ দেখা দিতে পারে। প্রতি লিটার পানিতে ১ গ্রাম ব্যাভিস্টিন মিশিয়ে স্প্রে করুন।
করলায় এপিলাকনা বিটল এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। আক্রমণের প্রাথমিক অবস্থায় ডিম ও বাচ্চাসহ আক্রান্ত অংশ পুড়িয়ে ফেলুন। আক্রমণ বেশি হলে প্রতি লিটার পানিতে ২.৫ গ্রাম কার্বারিল অথবা ২ মিলি কার্বোসালফান মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আগাম শীতকালীন সবজি বাড়ন্ত ও ফুল পর্যায়ে রয়েছে। দণ্ডায়মান ফসলে মালচিং এর ব্যবস্থা করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে ডালিমের ব্লাইট ও ফল পচা রোগ থেকে রক্ষার জন্য ২০০ লিটার পানিতে ৬০০ গ্রাম ম্যানকোজেব ও ১০০ গ্রাম কার্বেন্ডাজিম মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ডালিমে থ্রিপস পোকার আক্রমণ হতে পারে। থ্রিপস পোকার আক্রমণ হলে প্রতি ১০ লিটার পানিতে ১০ মিলি স্পিনোসাড ২.৫ এসসি মিশিয়ে স্প্রে করুন।
পেয়ারায় ফলের মাছি পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। নিয়ন্ত্রণের জন্য পেয়ারা বাগানে মাছি পোকার ফাঁদ ব্যবহার করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় কলার আরউইনিয়া রট দেখা দিতে পারে। প্রতিরোধের জন্য কলার বেসিনে চুন প্রয়োগ করুন অথবা নিষ্কাশন নালায় ব্লিচিং পাউডার প্রয়োগ করুন। রোগ যাতে না ছড়ায় সেজন্য বেশি মাত্রায় আক্রান্ত গাছ কেটে সরিয়ে ফেলতে হবে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
সরিষা
পর্যায়:অংগজ
ফুল আসার পূর্বে অর্থাৎ বীজ বপনের ২০-২৫ দিন পর জমিতে পর্যাপ্ত রস না থাকলে সেচ দেয়ার জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
হালকা সেচ প্রয়োগ করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে কাটুই পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। আক্রমণ দেখা গেলে দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ইসি ২.০মিলি পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে।
গবাদি পশু
গবাদি পশুর তরকা, বাদলা ও খুরা রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে দ্রুত টিকা প্রদান করুন।
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
গোয়ালঘরে জীবাণুনাশক যেমন পটাশিয়াম পারম্যাংগানেট/ ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করুন।
গবাদি পশুকে শুধুমাত্র শুকনো খাবার খাওয়ান।
গোয়াল ঘরের চারপাশে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন। গোয়াল ঘরে যেন পানি জমে থাকতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
মশামাছি থেকে রক্ষার জন্য গোয়ালঘরে ন্যাপথালিন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগী
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
রানীক্ষেত ও গামবোরো রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
শীতের শুরুতে প্রতি শতাংশে ২৫০-৫০০ গ্রাম চুন প্রয়োগ করলে মাছের রোগবালাই থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
শীতকালে খাবারের পরিমাণ কমিয়ে দিন। প্রয়োজনে খাবার প্রয়োগ বন্ধ রাখুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
রাঙ্গামাটি অঞ্চল (জেলাসমূহ: বান্দরবান, খাগড়াছড়ি এবং রাঙ্গামাটি)
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায় বেগুনের ফোমপসিস রোগ দেখা দিতে পারে। প্রতি লিটার পানিতে ১ গ্রাম ব্যাভিস্টিন মিশিয়ে স্প্রে করুন।
করলায় এপিলাকনা বিটল এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। আক্রমণের প্রাথমিক অবস্থায় ডিম ও বাচ্চাসহ আক্রান্ত অংশ পুড়িয়ে ফেলুন। আক্রমণ বেশি হলে প্রতি লিটার পানিতে ২.৫ গ্রাম কার্বারিল অথবা ২ মিলি কার্বোসালফান মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আগাম শীতকালীন সবজি বাড়ন্ত ও ফুল পর্যায়ে রয়েছে। দণ্ডায়মান ফসলে মালচিং এর ব্যবস্থা করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে ডালিমের ব্লাইট ও ফল পচা রোগ থেকে রক্ষার জন্য ২০০ লিটার পানিতে ৬০০ গ্রাম ম্যানকোজেব ও ১০০ গ্রাম কার্বেন্ডাজিম মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ডালিমে থ্রিপস পোকার আক্রমণ হতে পারে। থ্রিপস পোকার আক্রমণ হলে প্রতি ১০ লিটার পানিতে ১০ মিলি স্পিনোসাড ২.৫ এসসি মিশিয়ে স্প্রে করুন।
পেয়ারায় ফলের মাছি পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। নিয়ন্ত্রণের জন্য পেয়ারা বাগানে মাছি পোকার ফাঁদ ব্যবহার করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় কলার আরউইনিয়া রট দেখা দিতে পারে। প্রতিরোধের জন্য কলার বেসিনে চুন প্রয়োগ করুন অথবা নিষ্কাশন নালায় ব্লিচিং পাউডার প্রয়োগ করুন। রোগ যাতে না ছড়ায় সেজন্য বেশি মাত্রায় আক্রান্ত গাছ কেটে সরিয়ে ফেলতে হবে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুর তরকা, বাদলা ও খুরা রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে দ্রুত টিকা প্রদান করুন।
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
গোয়ালঘরে জীবাণুনাশক যেমন পটাশিয়াম পারম্যাংগানেট/ ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করুন।
গবাদি পশুকে শুধুমাত্র শুকনো খাবার খাওয়ান।
গোয়াল ঘরের চারপাশে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন। গোয়াল ঘরে যেন পানি জমে থাকতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
মশামাছি থেকে রক্ষার জন্য গোয়ালঘরে ন্যাপথালিন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগী
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
রানীক্ষেত ও গামবোরো রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
শীতের শুরুতে প্রতি শতাংশে ২৫০-৫০০ গ্রাম চুন প্রয়োগ করলে মাছের রোগবালাই থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
শীতকালে খাবারের পরিমাণ কমিয়ে দিন। প্রয়োজনে খাবার প্রয়োগ বন্ধ রাখুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
আলু
পর্যায়:
রোপণের ৩০-৩৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ১৬০-১৭৫ কেজি ইউরিয়া উপরি প্রয়োগ করার জন্য চাষীদের পরামর্শ দেওয়া হলো।
রোপণের ৪০-৪৫ দিন পর ২য়বার আলুর জমিতে সেচ প্রদানের জন্য চাষীদের পরামর্শ দেওয়া হলো।
বরিশাল অঞ্চল (জেলাসমূহ: বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, ঝালকাঠি, পটুয়াখালী এবং পিরোজপুর)
ধান আমন
পর্যায়:পরিপক্ক থেকে কর্তন
শতকরা ৮০ ভাগ ধান পরিপক্ক হলে রৌদ্রজ্জ্বল দিনে ধান কর্তন করুন।
ফসল সংগ্রহের ১৫ দিন আগে জমি থেকে পানি নিষ্কাশন করে ফেলুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায় বেগুনের ফোমপসিস রোগ দেখা দিতে পারে। প্রতি লিটার পানিতে ১ গ্রাম ব্যাভিস্টিন মিশিয়ে স্প্রে করুন।
করলায় এপিলাকনা বিটল এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। আক্রমণের প্রাথমিক অবস্থায় ডিম ও বাচ্চাসহ আক্রান্ত অংশ পুড়িয়ে ফেলুন। আক্রমণ বেশি হলে প্রতি লিটার পানিতে ২.৫ গ্রাম কার্বারিল অথবা ২ মিলি কার্বোসালফান মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আগাম শীতকালীন সবজি বাড়ন্ত ও ফুল পর্যায়ে রয়েছে। দণ্ডায়মান ফসলে মালচিং এর ব্যবস্থা করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে ডালিমের ব্লাইট ও ফল পচা রোগ থেকে রক্ষার জন্য ২০০ লিটার পানিতে ৬০০ গ্রাম ম্যানকোজেব ও ১০০ গ্রাম কার্বেন্ডাজিম মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ডালিমে থ্রিপস পোকার আক্রমণ হতে পারে। থ্রিপস পোকার আক্রমণ হলে প্রতি ১০ লিটার পানিতে ১০ মিলি স্পিনোসাড ২.৫ এসসি মিশিয়ে স্প্রে করুন।
পেয়ারায় ফলের মাছি পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। নিয়ন্ত্রণের জন্য পেয়ারা বাগানে মাছি পোকার ফাঁদ ব্যবহার করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় কলার আরউইনিয়া রট দেখা দিতে পারে। প্রতিরোধের জন্য কলার বেসিনে চুন প্রয়োগ করুন অথবা নিষ্কাশন নালায় ব্লিচিং পাউডার প্রয়োগ করুন। রোগ যাতে না ছড়ায় সেজন্য বেশি মাত্রায় আক্রান্ত গাছ কেটে সরিয়ে ফেলতে হবে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুর তরকা, বাদলা ও খুরা রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে দ্রুত টিকা প্রদান করুন।
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
গোয়ালঘরে জীবাণুনাশক যেমন পটাশিয়াম পারম্যাংগানেট/ ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করুন।
গবাদি পশুকে শুধুমাত্র শুকনো খাবার খাওয়ান।
গোয়াল ঘরের চারপাশে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন। গোয়াল ঘরে যেন পানি জমে থাকতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
মশামাছি থেকে রক্ষার জন্য গোয়ালঘরে ন্যাপথালিন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগী
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
রানীক্ষেত ও গামবোরো রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
শীতের শুরুতে প্রতি শতাংশে ২৫০-৫০০ গ্রাম চুন প্রয়োগ করলে মাছের রোগবালাই থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
শীতকালে খাবারের পরিমাণ কমিয়ে দিন। প্রয়োজনে খাবার প্রয়োগ বন্ধ রাখুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
বগুড়া অঞ্চল (জেলাসমূহ: বগুড়া, জয়পুরহাট, পাবনা এবং সিরাজগঞ্জ)
ধান আমন
পর্যায়:দানা জমাট বাঁধা
সেচ প্রয়োগ করুন।
জমির পানির স্তর ২-৫ সেমি বজায় রাখুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে লক্ষীর গু এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। সার ব্যবস্থপনা করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায় বেগুনের ফোমপসিস রোগ দেখা দিতে পারে। প্রতি লিটার পানিতে ১ গ্রাম ব্যাভিস্টিন মিশিয়ে স্প্রে করুন।
করলায় এপিলাকনা বিটল এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। আক্রমণের প্রাথমিক অবস্থায় ডিম ও বাচ্চাসহ আক্রান্ত অংশ পুড়িয়ে ফেলুন। আক্রমণ বেশি হলে প্রতি লিটার পানিতে ২.৫ গ্রাম কার্বারিল অথবা ২ মিলি কার্বোসালফান মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আগাম শীতকালীন সবজি বাড়ন্ত ও ফুল পর্যায়ে রয়েছে। দণ্ডায়মান ফসলে মালচিং এর ব্যবস্থা করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে ডালিমের ব্লাইট ও ফল পচা রোগ থেকে রক্ষার জন্য ২০০ লিটার পানিতে ৬০০ গ্রাম ম্যানকোজেব ও ১০০ গ্রাম কার্বেন্ডাজিম মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ডালিমে থ্রিপস পোকার আক্রমণ হতে পারে। থ্রিপস পোকার আক্রমণ হলে প্রতি ১০ লিটার পানিতে ১০ মিলি স্পিনোসাড ২.৫ এসসি মিশিয়ে স্প্রে করুন।
পেয়ারায় ফলের মাছি পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। নিয়ন্ত্রণের জন্য পেয়ারা বাগানে মাছি পোকার ফাঁদ ব্যবহার করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় কলার আরউইনিয়া রট দেখা দিতে পারে। প্রতিরোধের জন্য কলার বেসিনে চুন প্রয়োগ করুন অথবা নিষ্কাশন নালায় ব্লিচিং পাউডার প্রয়োগ করুন। রোগ যাতে না ছড়ায় সেজন্য বেশি মাত্রায় আক্রান্ত গাছ কেটে সরিয়ে ফেলতে হবে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুর তরকা, বাদলা ও খুরা রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে দ্রুত টিকা প্রদান করুন।
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
গোয়ালঘরে জীবাণুনাশক যেমন পটাশিয়াম পারম্যাংগানেট/ ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করুন।
গবাদি পশুকে শুধুমাত্র শুকনো খাবার খাওয়ান।
গোয়াল ঘরের চারপাশে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন। গোয়াল ঘরে যেন পানি জমে থাকতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
মশামাছি থেকে রক্ষার জন্য গোয়ালঘরে ন্যাপথালিন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগী
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
রানীক্ষেত ও গামবোরো রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
শীতের শুরুতে প্রতি শতাংশে ২৫০-৫০০ গ্রাম চুন প্রয়োগ করলে মাছের রোগবালাই থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
শীতকালে খাবারের পরিমাণ কমিয়ে দিন। প্রয়োজনে খাবার প্রয়োগ বন্ধ রাখুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
আলু
পর্যায়:
রোপণের ৩০-৩৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ১৬০-১৭৫ কেজি ইউরিয়া উপরি প্রয়োগ করার জন্য চাষীদের পরামর্শ দেওয়া হলো।
রোপণের ৪০-৪৫ দিন পর ২য়বার আলুর জমিতে সেচ প্রদানের জন্য চাষীদের পরামর্শ দেওয়া হলো।
কুমিল্লা অঞ্চল (জেলাসমূহ: ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চাঁদপুর এবং কুমিল্লা)
ধান আমন
পর্যায়:পরিপক্ক থেকে কর্তন
শতকরা ৮০ ভাগ ধান পরিপক্ক হলে রৌদ্রজ্জ্বল দিনে ধান কর্তন করুন।
ফসল সংগ্রহের ১৫ দিন আগে জমি থেকে পানি নিষ্কাশন করে ফেলুন।
ধান বোরো
পর্যায়:বীজতলা
বোরো ধানের বীজতলা তৈরির ব্যবস্থা নিন| উঁচু জায়গায় বীজতলা তৈরি করুন এবং জমি থেকে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখুন। সমবায়ভিত্তিক বীজতলা করা যেতে পারে।
অনুমোদিত জাতের বীজ ব্যবহার করুন।
বীজতলার চারা হলুদ হয়ে গেলে প্রতি শতকে ২৮৩ গ্রাম হারে ইউরিয়া প্রয়োগ করুন। ইউরিয়া প্রয়োগে সমাধান না হলে প্রতি শতকে ৪০০ গ্রাম জিপসাম প্রয়োগ করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায় বেগুনের ফোমপসিস রোগ দেখা দিতে পারে। প্রতি লিটার পানিতে ১ গ্রাম ব্যাভিস্টিন মিশিয়ে স্প্রে করুন।
করলায় এপিলাকনা বিটল এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। আক্রমণের প্রাথমিক অবস্থায় ডিম ও বাচ্চাসহ আক্রান্ত অংশ পুড়িয়ে ফেলুন। আক্রমণ বেশি হলে প্রতি লিটার পানিতে ২.৫ গ্রাম কার্বারিল অথবা ২ মিলি কার্বোসালফান মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আগাম শীতকালীন সবজি বাড়ন্ত ও ফুল পর্যায়ে রয়েছে। দণ্ডায়মান ফসলে মালচিং এর ব্যবস্থা করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে ডালিমের ব্লাইট ও ফল পচা রোগ থেকে রক্ষার জন্য ২০০ লিটার পানিতে ৬০০ গ্রাম ম্যানকোজেব ও ১০০ গ্রাম কার্বেন্ডাজিম মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ডালিমে থ্রিপস পোকার আক্রমণ হতে পারে। থ্রিপস পোকার আক্রমণ হলে প্রতি ১০ লিটার পানিতে ১০ মিলি স্পিনোসাড ২.৫ এসসি মিশিয়ে স্প্রে করুন।
পেয়ারায় ফলের মাছি পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। নিয়ন্ত্রণের জন্য পেয়ারা বাগানে মাছি পোকার ফাঁদ ব্যবহার করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় কলার আরউইনিয়া রট দেখা দিতে পারে। প্রতিরোধের জন্য কলার বেসিনে চুন প্রয়োগ করুন অথবা নিষ্কাশন নালায় ব্লিচিং পাউডার প্রয়োগ করুন। রোগ যাতে না ছড়ায় সেজন্য বেশি মাত্রায় আক্রান্ত গাছ কেটে সরিয়ে ফেলতে হবে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুর তরকা, বাদলা ও খুরা রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে দ্রুত টিকা প্রদান করুন।
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
গোয়ালঘরে জীবাণুনাশক যেমন পটাশিয়াম পারম্যাংগানেট/ ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করুন।
গবাদি পশুকে শুধুমাত্র শুকনো খাবার খাওয়ান।
গোয়াল ঘরের চারপাশে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন। গোয়াল ঘরে যেন পানি জমে থাকতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
মশামাছি থেকে রক্ষার জন্য গোয়ালঘরে ন্যাপথালিন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগী
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
রানীক্ষেত ও গামবোরো রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
শীতের শুরুতে প্রতি শতাংশে ২৫০-৫০০ গ্রাম চুন প্রয়োগ করলে মাছের রোগবালাই থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
শীতকালে খাবারের পরিমাণ কমিয়ে দিন। প্রয়োজনে খাবার প্রয়োগ বন্ধ রাখুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
আলু
পর্যায়:
রোপণের ৩০-৩৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ১৬০-১৭৫ কেজি ইউরিয়া উপরি প্রয়োগ করার জন্য চাষীদের পরামর্শ দেওয়া হলো।
রোপণের ৪০-৪৫ দিন পর ২য়বার আলুর জমিতে সেচ প্রদানের জন্য চাষীদের পরামর্শ দেওয়া হলো।
রাজশাহী অঞ্চল (জেলাসমূহ: চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ, নাটোর এবং রাজশাহী)
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায় বেগুনের ফোমপসিস রোগ দেখা দিতে পারে। প্রতি লিটার পানিতে ১ গ্রাম ব্যাভিস্টিন মিশিয়ে স্প্রে করুন।
করলায় এপিলাকনা বিটল এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। আক্রমণের প্রাথমিক অবস্থায় ডিম ও বাচ্চাসহ আক্রান্ত অংশ পুড়িয়ে ফেলুন। আক্রমণ বেশি হলে প্রতি লিটার পানিতে ২.৫ গ্রাম কার্বারিল অথবা ২ মিলি কার্বোসালফান মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আগাম শীতকালীন সবজি বাড়ন্ত ও ফুল পর্যায়ে রয়েছে। দণ্ডায়মান ফসলে মালচিং এর ব্যবস্থা করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে ডালিমের ব্লাইট ও ফল পচা রোগ থেকে রক্ষার জন্য ২০০ লিটার পানিতে ৬০০ গ্রাম ম্যানকোজেব ও ১০০ গ্রাম কার্বেন্ডাজিম মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ডালিমে থ্রিপস পোকার আক্রমণ হতে পারে। থ্রিপস পোকার আক্রমণ হলে প্রতি ১০ লিটার পানিতে ১০ মিলি স্পিনোসাড ২.৫ এসসি মিশিয়ে স্প্রে করুন।
পেয়ারায় ফলের মাছি পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। নিয়ন্ত্রণের জন্য পেয়ারা বাগানে মাছি পোকার ফাঁদ ব্যবহার করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় কলার আরউইনিয়া রট দেখা দিতে পারে। প্রতিরোধের জন্য কলার বেসিনে চুন প্রয়োগ করুন অথবা নিষ্কাশন নালায় ব্লিচিং পাউডার প্রয়োগ করুন। রোগ যাতে না ছড়ায় সেজন্য বেশি মাত্রায় আক্রান্ত গাছ কেটে সরিয়ে ফেলতে হবে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুর তরকা, বাদলা ও খুরা রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে দ্রুত টিকা প্রদান করুন।
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
গোয়ালঘরে জীবাণুনাশক যেমন পটাশিয়াম পারম্যাংগানেট/ ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করুন।
গবাদি পশুকে শুধুমাত্র শুকনো খাবার খাওয়ান।
গোয়াল ঘরের চারপাশে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন। গোয়াল ঘরে যেন পানি জমে থাকতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
মশামাছি থেকে রক্ষার জন্য গোয়ালঘরে ন্যাপথালিন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগী
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
রানীক্ষেত ও গামবোরো রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
শীতের শুরুতে প্রতি শতাংশে ২৫০-৫০০ গ্রাম চুন প্রয়োগ করলে মাছের রোগবালাই থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
শীতকালে খাবারের পরিমাণ কমিয়ে দিন। প্রয়োজনে খাবার প্রয়োগ বন্ধ রাখুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
আলু
পর্যায়:
রোপণের ৩০-৩৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ১৬০-১৭৫ কেজি ইউরিয়া উপরি প্রয়োগ করার জন্য চাষীদের পরামর্শ দেওয়া হলো।
রোপণের ৪০-৪৫ দিন পর ২য়বার আলুর জমিতে সেচ প্রদানের জন্য চাষীদের পরামর্শ দেওয়া হলো।
চট্টগ্রাম অঞ্চল (জেলাসমূহ: চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ফেনী, লক্ষ্মীপুর এবং নোয়াখালী)
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায় বেগুনের ফোমপসিস রোগ দেখা দিতে পারে। প্রতি লিটার পানিতে ১ গ্রাম ব্যাভিস্টিন মিশিয়ে স্প্রে করুন।
করলায় এপিলাকনা বিটল এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। আক্রমণের প্রাথমিক অবস্থায় ডিম ও বাচ্চাসহ আক্রান্ত অংশ পুড়িয়ে ফেলুন। আক্রমণ বেশি হলে প্রতি লিটার পানিতে ২.৫ গ্রাম কার্বারিল অথবা ২ মিলি কার্বোসালফান মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আগাম শীতকালীন সবজি বাড়ন্ত ও ফুল পর্যায়ে রয়েছে। দণ্ডায়মান ফসলে মালচিং এর ব্যবস্থা করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে ডালিমের ব্লাইট ও ফল পচা রোগ থেকে রক্ষার জন্য ২০০ লিটার পানিতে ৬০০ গ্রাম ম্যানকোজেব ও ১০০ গ্রাম কার্বেন্ডাজিম মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ডালিমে থ্রিপস পোকার আক্রমণ হতে পারে। থ্রিপস পোকার আক্রমণ হলে প্রতি ১০ লিটার পানিতে ১০ মিলি স্পিনোসাড ২.৫ এসসি মিশিয়ে স্প্রে করুন।
পেয়ারায় ফলের মাছি পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। নিয়ন্ত্রণের জন্য পেয়ারা বাগানে মাছি পোকার ফাঁদ ব্যবহার করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় কলার আরউইনিয়া রট দেখা দিতে পারে। প্রতিরোধের জন্য কলার বেসিনে চুন প্রয়োগ করুন অথবা নিষ্কাশন নালায় ব্লিচিং পাউডার প্রয়োগ করুন। রোগ যাতে না ছড়ায় সেজন্য বেশি মাত্রায় আক্রান্ত গাছ কেটে সরিয়ে ফেলতে হবে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুর তরকা, বাদলা ও খুরা রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে দ্রুত টিকা প্রদান করুন।
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
গোয়ালঘরে জীবাণুনাশক যেমন পটাশিয়াম পারম্যাংগানেট/ ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করুন।
গবাদি পশুকে শুধুমাত্র শুকনো খাবার খাওয়ান।
গোয়াল ঘরের চারপাশে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন। গোয়াল ঘরে যেন পানি জমে থাকতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
মশামাছি থেকে রক্ষার জন্য গোয়ালঘরে ন্যাপথালিন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগী
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
রানীক্ষেত ও গামবোরো রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
শীতের শুরুতে প্রতি শতাংশে ২৫০-৫০০ গ্রাম চুন প্রয়োগ করলে মাছের রোগবালাই থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
শীতকালে খাবারের পরিমাণ কমিয়ে দিন। প্রয়োজনে খাবার প্রয়োগ বন্ধ রাখুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
আলু
পর্যায়:
রোপণের ৩০-৩৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ১৬০-১৭৫ কেজি ইউরিয়া উপরি প্রয়োগ করার জন্য চাষীদের পরামর্শ দেওয়া হলো।
রোপণের ৪০-৪৫ দিন পর ২য়বার আলুর জমিতে সেচ প্রদানের জন্য চাষীদের পরামর্শ দেওয়া হলো।
যশোর অঞ্চল (জেলাসমূহ: চুয়াডাঙ্গা, যশোর, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, মাগুরা এবং মেহেরপুর)
ধান আমন
পর্যায়:দানা জমাট বাঁধা
সেচ প্রয়োগ করুন।
জমির পানির স্তর ২-৫ সেমি বজায় রাখুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে লক্ষীর গু এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। সার ব্যবস্থপনা করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায় বেগুনের ফোমপসিস রোগ দেখা দিতে পারে। প্রতি লিটার পানিতে ১ গ্রাম ব্যাভিস্টিন মিশিয়ে স্প্রে করুন।
করলায় এপিলাকনা বিটল এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। আক্রমণের প্রাথমিক অবস্থায় ডিম ও বাচ্চাসহ আক্রান্ত অংশ পুড়িয়ে ফেলুন। আক্রমণ বেশি হলে প্রতি লিটার পানিতে ২.৫ গ্রাম কার্বারিল অথবা ২ মিলি কার্বোসালফান মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আগাম শীতকালীন সবজি বাড়ন্ত ও ফুল পর্যায়ে রয়েছে। দণ্ডায়মান ফসলে মালচিং এর ব্যবস্থা করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে ডালিমের ব্লাইট ও ফল পচা রোগ থেকে রক্ষার জন্য ২০০ লিটার পানিতে ৬০০ গ্রাম ম্যানকোজেব ও ১০০ গ্রাম কার্বেন্ডাজিম মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ডালিমে থ্রিপস পোকার আক্রমণ হতে পারে। থ্রিপস পোকার আক্রমণ হলে প্রতি ১০ লিটার পানিতে ১০ মিলি স্পিনোসাড ২.৫ এসসি মিশিয়ে স্প্রে করুন।
পেয়ারায় ফলের মাছি পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। নিয়ন্ত্রণের জন্য পেয়ারা বাগানে মাছি পোকার ফাঁদ ব্যবহার করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় কলার আরউইনিয়া রট দেখা দিতে পারে। প্রতিরোধের জন্য কলার বেসিনে চুন প্রয়োগ করুন অথবা নিষ্কাশন নালায় ব্লিচিং পাউডার প্রয়োগ করুন। রোগ যাতে না ছড়ায় সেজন্য বেশি মাত্রায় আক্রান্ত গাছ কেটে সরিয়ে ফেলতে হবে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুর তরকা, বাদলা ও খুরা রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে দ্রুত টিকা প্রদান করুন।
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
গোয়ালঘরে জীবাণুনাশক যেমন পটাশিয়াম পারম্যাংগানেট/ ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করুন।
গবাদি পশুকে শুধুমাত্র শুকনো খাবার খাওয়ান।
গোয়াল ঘরের চারপাশে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন। গোয়াল ঘরে যেন পানি জমে থাকতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
মশামাছি থেকে রক্ষার জন্য গোয়ালঘরে ন্যাপথালিন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগী
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
রানীক্ষেত ও গামবোরো রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
শীতের শুরুতে প্রতি শতাংশে ২৫০-৫০০ গ্রাম চুন প্রয়োগ করলে মাছের রোগবালাই থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
শীতকালে খাবারের পরিমাণ কমিয়ে দিন। প্রয়োজনে খাবার প্রয়োগ বন্ধ রাখুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
ঢাকা অঞ্চল (জেলাসমূহ: ঢাকা, গাজীপুর, কিশোরগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী এবং টাঙ্গাইল)
ধান বোরো
পর্যায়:বীজতলা
বোরো ধানের বীজতলা তৈরির ব্যবস্থা নিন| উঁচু জায়গায় বীজতলা তৈরি করুন এবং জমি থেকে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখুন। সমবায়ভিত্তিক বীজতলা করা যেতে পারে।
অনুমোদিত জাতের বীজ ব্যবহার করুন।
বীজতলার চারা হলুদ হয়ে গেলে প্রতি শতকে ২৮৩ গ্রাম হারে ইউরিয়া প্রয়োগ করুন। ইউরিয়া প্রয়োগে সমাধান না হলে প্রতি শতকে ৪০০ গ্রাম জিপসাম প্রয়োগ করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায় বেগুনের ফোমপসিস রোগ দেখা দিতে পারে। প্রতি লিটার পানিতে ১ গ্রাম ব্যাভিস্টিন মিশিয়ে স্প্রে করুন।
করলায় এপিলাকনা বিটল এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। আক্রমণের প্রাথমিক অবস্থায় ডিম ও বাচ্চাসহ আক্রান্ত অংশ পুড়িয়ে ফেলুন। আক্রমণ বেশি হলে প্রতি লিটার পানিতে ২.৫ গ্রাম কার্বারিল অথবা ২ মিলি কার্বোসালফান মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আগাম শীতকালীন সবজি বাড়ন্ত ও ফুল পর্যায়ে রয়েছে। দণ্ডায়মান ফসলে মালচিং এর ব্যবস্থা করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে ডালিমের ব্লাইট ও ফল পচা রোগ থেকে রক্ষার জন্য ২০০ লিটার পানিতে ৬০০ গ্রাম ম্যানকোজেব ও ১০০ গ্রাম কার্বেন্ডাজিম মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ডালিমে থ্রিপস পোকার আক্রমণ হতে পারে। থ্রিপস পোকার আক্রমণ হলে প্রতি ১০ লিটার পানিতে ১০ মিলি স্পিনোসাড ২.৫ এসসি মিশিয়ে স্প্রে করুন।
পেয়ারায় ফলের মাছি পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। নিয়ন্ত্রণের জন্য পেয়ারা বাগানে মাছি পোকার ফাঁদ ব্যবহার করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় কলার আরউইনিয়া রট দেখা দিতে পারে। প্রতিরোধের জন্য কলার বেসিনে চুন প্রয়োগ করুন অথবা নিষ্কাশন নালায় ব্লিচিং পাউডার প্রয়োগ করুন। রোগ যাতে না ছড়ায় সেজন্য বেশি মাত্রায় আক্রান্ত গাছ কেটে সরিয়ে ফেলতে হবে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুর তরকা, বাদলা ও খুরা রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে দ্রুত টিকা প্রদান করুন।
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
গোয়ালঘরে জীবাণুনাশক যেমন পটাশিয়াম পারম্যাংগানেট/ ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করুন।
গবাদি পশুকে শুধুমাত্র শুকনো খাবার খাওয়ান।
গোয়াল ঘরের চারপাশে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন। গোয়াল ঘরে যেন পানি জমে থাকতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
মশামাছি থেকে রক্ষার জন্য গোয়ালঘরে ন্যাপথালিন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগী
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
রানীক্ষেত ও গামবোরো রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
শীতের শুরুতে প্রতি শতাংশে ২৫০-৫০০ গ্রাম চুন প্রয়োগ করলে মাছের রোগবালাই থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
শীতকালে খাবারের পরিমাণ কমিয়ে দিন। প্রয়োজনে খাবার প্রয়োগ বন্ধ রাখুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
আলু
পর্যায়:
রোপণের ৩০-৩৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ১৬০-১৭৫ কেজি ইউরিয়া উপরি প্রয়োগ করার জন্য চাষীদের পরামর্শ দেওয়া হলো।
রোপণের ৪০-৪৫ দিন পর ২য়বার আলুর জমিতে সেচ প্রদানের জন্য চাষীদের পরামর্শ দেওয়া হলো।
দিনাজপুর অঞ্চল (জেলাসমূহ: দিনাজপুর, পঞ্চগড় এবং ঠাকুরগাঁও)
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায় বেগুনের ফোমপসিস রোগ দেখা দিতে পারে। প্রতি লিটার পানিতে ১ গ্রাম ব্যাভিস্টিন মিশিয়ে স্প্রে করুন।
করলায় এপিলাকনা বিটল এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। আক্রমণের প্রাথমিক অবস্থায় ডিম ও বাচ্চাসহ আক্রান্ত অংশ পুড়িয়ে ফেলুন। আক্রমণ বেশি হলে প্রতি লিটার পানিতে ২.৫ গ্রাম কার্বারিল অথবা ২ মিলি কার্বোসালফান মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আগাম শীতকালীন সবজি বাড়ন্ত ও ফুল পর্যায়ে রয়েছে। দণ্ডায়মান ফসলে মালচিং এর ব্যবস্থা করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে ডালিমের ব্লাইট ও ফল পচা রোগ থেকে রক্ষার জন্য ২০০ লিটার পানিতে ৬০০ গ্রাম ম্যানকোজেব ও ১০০ গ্রাম কার্বেন্ডাজিম মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ডালিমে থ্রিপস পোকার আক্রমণ হতে পারে। থ্রিপস পোকার আক্রমণ হলে প্রতি ১০ লিটার পানিতে ১০ মিলি স্পিনোসাড ২.৫ এসসি মিশিয়ে স্প্রে করুন।
পেয়ারায় ফলের মাছি পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। নিয়ন্ত্রণের জন্য পেয়ারা বাগানে মাছি পোকার ফাঁদ ব্যবহার করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় কলার আরউইনিয়া রট দেখা দিতে পারে। প্রতিরোধের জন্য কলার বেসিনে চুন প্রয়োগ করুন অথবা নিষ্কাশন নালায় ব্লিচিং পাউডার প্রয়োগ করুন। রোগ যাতে না ছড়ায় সেজন্য বেশি মাত্রায় আক্রান্ত গাছ কেটে সরিয়ে ফেলতে হবে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুর তরকা, বাদলা ও খুরা রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে দ্রুত টিকা প্রদান করুন।
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
গোয়ালঘরে জীবাণুনাশক যেমন পটাশিয়াম পারম্যাংগানেট/ ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করুন।
গবাদি পশুকে শুধুমাত্র শুকনো খাবার খাওয়ান।
গোয়াল ঘরের চারপাশে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন। গোয়াল ঘরে যেন পানি জমে থাকতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
মশামাছি থেকে রক্ষার জন্য গোয়ালঘরে ন্যাপথালিন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগী
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
রানীক্ষেত ও গামবোরো রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
শীতের শুরুতে প্রতি শতাংশে ২৫০-৫০০ গ্রাম চুন প্রয়োগ করলে মাছের রোগবালাই থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
শীতকালে খাবারের পরিমাণ কমিয়ে দিন। প্রয়োজনে খাবার প্রয়োগ বন্ধ রাখুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
ফরিদপুর অঞ্চল (জেলাসমূহ: ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর, রাজবাড়ী এবং শরীয়তপুর)
ধান আমন
পর্যায়:পরিপক্ক থেকে কর্তন
শতকরা ৮০ ভাগ ধান পরিপক্ক হলে রৌদ্রজ্জ্বল দিনে ধান কর্তন করুন।
ফসল সংগ্রহের ১৫ দিন আগে জমি থেকে পানি নিষ্কাশন করে ফেলুন।
ধান বোরো
পর্যায়:বীজতলা
বোরো ধানের বীজতলা তৈরির ব্যবস্থা নিন| উঁচু জায়গায় বীজতলা তৈরি করুন এবং জমি থেকে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখুন। সমবায়ভিত্তিক বীজতলা করা যেতে পারে।
অনুমোদিত জাতের বীজ ব্যবহার করুন।
বীজতলার চারা হলুদ হয়ে গেলে প্রতি শতকে ২৮৩ গ্রাম হারে ইউরিয়া প্রয়োগ করুন। ইউরিয়া প্রয়োগে সমাধান না হলে প্রতি শতকে ৪০০ গ্রাম জিপসাম প্রয়োগ করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায় বেগুনের ফোমপসিস রোগ দেখা দিতে পারে। প্রতি লিটার পানিতে ১ গ্রাম ব্যাভিস্টিন মিশিয়ে স্প্রে করুন।
করলায় এপিলাকনা বিটল এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। আক্রমণের প্রাথমিক অবস্থায় ডিম ও বাচ্চাসহ আক্রান্ত অংশ পুড়িয়ে ফেলুন। আক্রমণ বেশি হলে প্রতি লিটার পানিতে ২.৫ গ্রাম কার্বারিল অথবা ২ মিলি কার্বোসালফান মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আগাম শীতকালীন সবজি বাড়ন্ত ও ফুল পর্যায়ে রয়েছে। দণ্ডায়মান ফসলে মালচিং এর ব্যবস্থা করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে ডালিমের ব্লাইট ও ফল পচা রোগ থেকে রক্ষার জন্য ২০০ লিটার পানিতে ৬০০ গ্রাম ম্যানকোজেব ও ১০০ গ্রাম কার্বেন্ডাজিম মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ডালিমে থ্রিপস পোকার আক্রমণ হতে পারে। থ্রিপস পোকার আক্রমণ হলে প্রতি ১০ লিটার পানিতে ১০ মিলি স্পিনোসাড ২.৫ এসসি মিশিয়ে স্প্রে করুন।
পেয়ারায় ফলের মাছি পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। নিয়ন্ত্রণের জন্য পেয়ারা বাগানে মাছি পোকার ফাঁদ ব্যবহার করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় কলার আরউইনিয়া রট দেখা দিতে পারে। প্রতিরোধের জন্য কলার বেসিনে চুন প্রয়োগ করুন অথবা নিষ্কাশন নালায় ব্লিচিং পাউডার প্রয়োগ করুন। রোগ যাতে না ছড়ায় সেজন্য বেশি মাত্রায় আক্রান্ত গাছ কেটে সরিয়ে ফেলতে হবে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
সরিষা
পর্যায়:অংগজ
ফুল আসার পূর্বে অর্থাৎ বীজ বপনের ২০-২৫ দিন পর জমিতে পর্যাপ্ত রস না থাকলে সেচ দেয়ার জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
হালকা সেচ প্রয়োগ করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে কাটুই পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। আক্রমণ দেখা গেলে দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ইসি ২.০মিলি পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে।
গবাদি পশু
গবাদি পশুর তরকা, বাদলা ও খুরা রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে দ্রুত টিকা প্রদান করুন।
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
গোয়ালঘরে জীবাণুনাশক যেমন পটাশিয়াম পারম্যাংগানেট/ ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করুন।
গবাদি পশুকে শুধুমাত্র শুকনো খাবার খাওয়ান।
গোয়াল ঘরের চারপাশে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন। গোয়াল ঘরে যেন পানি জমে থাকতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
মশামাছি থেকে রক্ষার জন্য গোয়ালঘরে ন্যাপথালিন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগী
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
রানীক্ষেত ও গামবোরো রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
শীতের শুরুতে প্রতি শতাংশে ২৫০-৫০০ গ্রাম চুন প্রয়োগ করলে মাছের রোগবালাই থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
শীতকালে খাবারের পরিমাণ কমিয়ে দিন। প্রয়োজনে খাবার প্রয়োগ বন্ধ রাখুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
আলু
পর্যায়:
রোপণের ৩০-৩৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ১৬০-১৭৫ কেজি ইউরিয়া উপরি প্রয়োগ করার জন্য চাষীদের পরামর্শ দেওয়া হলো।
রোপণের ৪০-৪৫ দিন পর ২য়বার আলুর জমিতে সেচ প্রদানের জন্য চাষীদের পরামর্শ দেওয়া হলো।
রংপুর অঞ্চল (জেলাসমূহ: গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, নীলফামারী এবং রংপুর)
গম
পর্যায়:অংকুরোদ্গম
ভালো ফলনের জন্য বীজ বপনের ১৭-২১ দিন পর (চারা তিন পাতা) ১ম সেচ প্রদান করুন।
দিনের বেলা মাটি ভেজা থাকা অবস্থায় ১৭-২১ দিন বয়সী গম ক্ষেতে হেক্টর প্রতি ৭৫ কেজি হারে ইউরিয়া সার প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হলো।
গম ফসলে সালফারের ঘাটতির লক্ষণ দেখা গেলে প্রতি শতাংশে এক কেজি হারে জিপসাম ছিটানোর পর হালকা সেচ প্রয়োগ করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায় বেগুনের ফোমপসিস রোগ দেখা দিতে পারে। প্রতি লিটার পানিতে ১ গ্রাম ব্যাভিস্টিন মিশিয়ে স্প্রে করুন।
করলায় এপিলাকনা বিটল এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। আক্রমণের প্রাথমিক অবস্থায় ডিম ও বাচ্চাসহ আক্রান্ত অংশ পুড়িয়ে ফেলুন। আক্রমণ বেশি হলে প্রতি লিটার পানিতে ২.৫ গ্রাম কার্বারিল অথবা ২ মিলি কার্বোসালফান মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আগাম শীতকালীন সবজি বাড়ন্ত ও ফুল পর্যায়ে রয়েছে। দণ্ডায়মান ফসলে মালচিং এর ব্যবস্থা করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে ডালিমের ব্লাইট ও ফল পচা রোগ থেকে রক্ষার জন্য ২০০ লিটার পানিতে ৬০০ গ্রাম ম্যানকোজেব ও ১০০ গ্রাম কার্বেন্ডাজিম মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ডালিমে থ্রিপস পোকার আক্রমণ হতে পারে। থ্রিপস পোকার আক্রমণ হলে প্রতি ১০ লিটার পানিতে ১০ মিলি স্পিনোসাড ২.৫ এসসি মিশিয়ে স্প্রে করুন।
পেয়ারায় ফলের মাছি পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। নিয়ন্ত্রণের জন্য পেয়ারা বাগানে মাছি পোকার ফাঁদ ব্যবহার করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় কলার আরউইনিয়া রট দেখা দিতে পারে। প্রতিরোধের জন্য কলার বেসিনে চুন প্রয়োগ করুন অথবা নিষ্কাশন নালায় ব্লিচিং পাউডার প্রয়োগ করুন। রোগ যাতে না ছড়ায় সেজন্য বেশি মাত্রায় আক্রান্ত গাছ কেটে সরিয়ে ফেলতে হবে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুর তরকা, বাদলা ও খুরা রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে দ্রুত টিকা প্রদান করুন।
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
গোয়ালঘরে জীবাণুনাশক যেমন পটাশিয়াম পারম্যাংগানেট/ ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করুন।
গবাদি পশুকে শুধুমাত্র শুকনো খাবার খাওয়ান।
গোয়াল ঘরের চারপাশে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন। গোয়াল ঘরে যেন পানি জমে থাকতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
মশামাছি থেকে রক্ষার জন্য গোয়ালঘরে ন্যাপথালিন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগী
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
রানীক্ষেত ও গামবোরো রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
শীতের শুরুতে প্রতি শতাংশে ২৫০-৫০০ গ্রাম চুন প্রয়োগ করলে মাছের রোগবালাই থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
শীতকালে খাবারের পরিমাণ কমিয়ে দিন। প্রয়োজনে খাবার প্রয়োগ বন্ধ রাখুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
সিলেট অঞ্চল (জেলাসমূহ: হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ এবং সিলেট)
ধান আমন
পর্যায়:দানা জমাট বাঁধা
সেচ প্রয়োগ করুন।
জমির পানির স্তর ২-৫ সেমি বজায় রাখুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে লক্ষীর গু এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। সার ব্যবস্থপনা করুন।
ধান বোরো
পর্যায়:বীজতলা
বোরো ধানের বীজতলা তৈরির ব্যবস্থা নিন| উঁচু জায়গায় বীজতলা তৈরি করুন এবং জমি থেকে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখুন। সমবায়ভিত্তিক বীজতলা করা যেতে পারে।
অনুমোদিত জাতের বীজ ব্যবহার করুন।
বীজতলার চারা হলুদ হয়ে গেলে প্রতি শতকে ২৮৩ গ্রাম হারে ইউরিয়া প্রয়োগ করুন। ইউরিয়া প্রয়োগে সমাধান না হলে প্রতি শতকে ৪০০ গ্রাম জিপসাম প্রয়োগ করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায় বেগুনের ফোমপসিস রোগ দেখা দিতে পারে। প্রতি লিটার পানিতে ১ গ্রাম ব্যাভিস্টিন মিশিয়ে স্প্রে করুন।
করলায় এপিলাকনা বিটল এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। আক্রমণের প্রাথমিক অবস্থায় ডিম ও বাচ্চাসহ আক্রান্ত অংশ পুড়িয়ে ফেলুন। আক্রমণ বেশি হলে প্রতি লিটার পানিতে ২.৫ গ্রাম কার্বারিল অথবা ২ মিলি কার্বোসালফান মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আগাম শীতকালীন সবজি বাড়ন্ত ও ফুল পর্যায়ে রয়েছে। দণ্ডায়মান ফসলে মালচিং এর ব্যবস্থা করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে ডালিমের ব্লাইট ও ফল পচা রোগ থেকে রক্ষার জন্য ২০০ লিটার পানিতে ৬০০ গ্রাম ম্যানকোজেব ও ১০০ গ্রাম কার্বেন্ডাজিম মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ডালিমে থ্রিপস পোকার আক্রমণ হতে পারে। থ্রিপস পোকার আক্রমণ হলে প্রতি ১০ লিটার পানিতে ১০ মিলি স্পিনোসাড ২.৫ এসসি মিশিয়ে স্প্রে করুন।
পেয়ারায় ফলের মাছি পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। নিয়ন্ত্রণের জন্য পেয়ারা বাগানে মাছি পোকার ফাঁদ ব্যবহার করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় কলার আরউইনিয়া রট দেখা দিতে পারে। প্রতিরোধের জন্য কলার বেসিনে চুন প্রয়োগ করুন অথবা নিষ্কাশন নালায় ব্লিচিং পাউডার প্রয়োগ করুন। রোগ যাতে না ছড়ায় সেজন্য বেশি মাত্রায় আক্রান্ত গাছ কেটে সরিয়ে ফেলতে হবে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুর তরকা, বাদলা ও খুরা রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে দ্রুত টিকা প্রদান করুন।
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
গোয়ালঘরে জীবাণুনাশক যেমন পটাশিয়াম পারম্যাংগানেট/ ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করুন।
গবাদি পশুকে শুধুমাত্র শুকনো খাবার খাওয়ান।
গোয়াল ঘরের চারপাশে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন। গোয়াল ঘরে যেন পানি জমে থাকতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
মশামাছি থেকে রক্ষার জন্য গোয়ালঘরে ন্যাপথালিন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগী
শুকনো খাবার খেতে দিন এবং পরিষ্কার পানি পান করান।
খোয়াড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তারপর হাঁসমুরগী রাখুন।
হাঁসমুরগীকে কৃমিনাশক প্রদান না করা থাকলে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
রানীক্ষেত ও গামবোরো রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা প্রদান করুন।
মৎস্য
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে বা কাঙ্ক্ষিত বৃদ্ধি না হলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
শীতের শুরুতে প্রতি শতাংশে ২৫০-৫০০ গ্রাম চুন প্রয়োগ করলে মাছের রোগবালাই থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
শীতকালে খাবারের পরিমাণ কমিয়ে দিন। প্রয়োজনে খাবার প্রয়োগ বন্ধ রাখুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
আলু
পর্যায়:
রোপণের ৩০-৩৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ১৬০-১৭৫ কেজি ইউরিয়া উপরি প্রয়োগ করার জন্য চাষীদের পরামর্শ দেওয়া হলো।
রোপণের ৪০-৪৫ দিন পর ২য়বার আলুর জমিতে সেচ প্রদানের জন্য চাষীদের পরামর্শ দেওয়া হলো।
ময়মনসিংহ অঞ্চল (জেলাসমূহ: জামালপুর, ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা এবং শেরপুর)
ধান আমন
পর্যায়:দানা জমাট বাঁধা
সেচ প্রয়োগ করুন।
জমির পানির স্তর ২-৫ সেমি বজায় রাখুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে লক্ষীর গু এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। সার ব্যবস্থপনা করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায় বেগুনের ফোমপসিস রোগ দেখা দিতে পারে। প্রতি লিটার পানিতে ১ গ্রাম ব্যাভিস্টিন মিশিয়ে স্প্রে করুন।
করলায় এপিলাকনা বিটল এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। আক্রমণের প্রাথমিক অবস্থায় ডিম ও বাচ্চাসহ আক্রান্ত অংশ পুড়িয়ে ফেলুন। আক্রমণ বেশি হলে প্রতি লিটার পানিতে ২.৫ গ্রাম কার্বারিল অথবা ২ মিলি কার্বোসালফান মিশিয়ে প্রয়োগ করুন।
আগাম শীতকালীন সবজি বাড়ন্ত ও ফুল পর্যায়ে রয়েছে। দণ্ডায়মান ফসলে মালচিং এর ব্যবস্থা করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে ডালিমের ব্লাইট ও ফল পচা রোগ থেকে রক্ষার জন্য ২০০ লিটার পানিতে ৬০০ গ্রাম ম্যানকোজেব ও ১০০ গ্রাম কার্বেন্ডাজিম মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ডালিমে থ্রিপস পোকার আক্রমণ হতে পারে। থ্রিপস পোকার আক্রমণ হলে প্রতি ১০ লিটার পানিতে ১০ মিলি স্পিনোসাড ২.৫ এসসি মিশিয়ে স্প্রে করুন।
পেয়ারায় ফলের মাছি পোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। নিয়ন্ত্রণের জন্য পেয়ারা বাগানে মাছি পোকার ফাঁদ ব্যবহার করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় কলার আরউইনিয়া রট দেখা দিতে পারে। প্রতিরোধের জন্য কলার বেসিনে চুন প্রয়োগ করুন অথবা নিষ্কাশন নালায় ব্লিচিং পাউডার প্রয়োগ করুন। রোগ যাতে না ছড়ায় সেজন্য বেশি মাত্রায় আক্রান্ত গাছ কেটে সরিয়ে ফেলতে হবে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুর তরকা, বাদলা ও খুরা রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে দ্রুত টিকা প্রদান করুন।